বিশ্বজমিন
কেরালায় বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেঁড়ে ৬৭
মানবজমিন ডেস্ক
১৬ আগস্ট ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ১:১৫ পূর্বাহ্ন
ভারতের কেরালায় ভারী বর্ষনে সৃষ্ট বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেঁড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৭ জনে। রাজ্যটির কর্মকর্তারা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। কয়েকদিন ধরে প্রবল বর্ষণের কারণে সৃষ্ট বন্যায় আক্রান্ত হয় রাজ্যের বেশিরভাগ জেলা। সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করা হলেও মৃতের সংখ্যা ক্রমশ বেড়েই চলেছে। স্থানীয় গণমাধ্যমগুলোর সংবাদে মৃতের সংখ্যা আরো বেশি বলা হচ্ছে।
কেরালা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, এ অঞ্চলে প্রায় ৩ কোটি মানুষের বাস। প্রতি বছরই এ অঞ্চল বন্যা কবলিত হয়। কিন্তু এবার ৮ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া প্রবল বর্ষণে ভয়াবহ এ বন্যার সৃষ্টি হয়। এতে রাজ্যটির শত শত গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। প্রায় ১০,০০০ কিলোমিটার রাস্তা ও কয়েক হাজার বসতবাড়ি বন্যায় ধংস হয়ে গেছে। গৃহহারা হয়ে আশ্রয় শিবিরগুলোতে আশ্রয় নিয়েছেন প্রায় ৫০,০০০ মানুষ। কেরালার একজন উর্ধতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, উদ্ধার অভিযান চলছে। মৃতের সংখ্যা আরো বাড়ার আশংকা করা হচ্ছে।
কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারায়ি ভিজায়ানের কার্যালয় এক টুইট বার্তায় জানিয়েছে, তীব্র বর্ষণের কারণে শনিবার পর্যন্ত কোচি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বন্ধ থাকবে। এ কারণে রাজ্যটিতে প্রবেশে শুধুমাত্র সড়কপথই ব্যবহার করতে হবে। মুখ্যমন্ত্রী ভিজায়ান কেরালার পার্শ্ববর্তী রাজ্য তামিল নাড়ুর মুখ্যমন্ত্রীকে সেখানকার মুল্লাপেরিয়ার বাঁধের পানি ছেড়ে দেয়ার আহবান জানিয়েছেন। একইসঙ্গে তিনি দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গেও আলোচনা করেছেন। মোদি দেশটির সেনাবাহিনী, নৌ বাহিনী ও অন্যান্য বাহিনীকে রাজ্যটিতে অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েনের আহবান জানিয়েছেন। ইতিমধ্যে সেখানে সেনাবাহিনী উদ্ধার অভিযান শুরু করে দিয়েছে।
কেরালা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, এ অঞ্চলে প্রায় ৩ কোটি মানুষের বাস। প্রতি বছরই এ অঞ্চল বন্যা কবলিত হয়। কিন্তু এবার ৮ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া প্রবল বর্ষণে ভয়াবহ এ বন্যার সৃষ্টি হয়। এতে রাজ্যটির শত শত গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। প্রায় ১০,০০০ কিলোমিটার রাস্তা ও কয়েক হাজার বসতবাড়ি বন্যায় ধংস হয়ে গেছে। গৃহহারা হয়ে আশ্রয় শিবিরগুলোতে আশ্রয় নিয়েছেন প্রায় ৫০,০০০ মানুষ। কেরালার একজন উর্ধতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, উদ্ধার অভিযান চলছে। মৃতের সংখ্যা আরো বাড়ার আশংকা করা হচ্ছে।
কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারায়ি ভিজায়ানের কার্যালয় এক টুইট বার্তায় জানিয়েছে, তীব্র বর্ষণের কারণে শনিবার পর্যন্ত কোচি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বন্ধ থাকবে। এ কারণে রাজ্যটিতে প্রবেশে শুধুমাত্র সড়কপথই ব্যবহার করতে হবে। মুখ্যমন্ত্রী ভিজায়ান কেরালার পার্শ্ববর্তী রাজ্য তামিল নাড়ুর মুখ্যমন্ত্রীকে সেখানকার মুল্লাপেরিয়ার বাঁধের পানি ছেড়ে দেয়ার আহবান জানিয়েছেন। একইসঙ্গে তিনি দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গেও আলোচনা করেছেন। মোদি দেশটির সেনাবাহিনী, নৌ বাহিনী ও অন্যান্য বাহিনীকে রাজ্যটিতে অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েনের আহবান জানিয়েছেন। ইতিমধ্যে সেখানে সেনাবাহিনী উদ্ধার অভিযান শুরু করে দিয়েছে।