দেশ বিদেশ
ইমিকে চার প্রশ্ন
মরিয়ম চম্পা
১৬ আগস্ট ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ১০:২১ পূর্বাহ্ন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শেখ তাসনিম আফরোজ ইমিকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের জিম্মায় ছেড়ে দিয়েছে গোয়েন্দা পুলিশ। মঙ্গলবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শামসুন্নাহার হলের সামনে থেকে গোয়েন্দা পুলিশ তাকে আটক করে নিয়ে যায়। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে রাতেই তাকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের জিম্মায় ছেড়ে দেয় ডিবি। পরে তাকে পরিবারের জিম্মায় দেয়া হয়। সূত্রমতে গোয়েন্দা কার্যালয়ে ইমির কাছে জানতে চাওয়া হয় তিনি কোটা সংস্কার আন্দোলন এবং কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত কিনা। কি কারণে তিনি ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন। ইমি জানিয়েছেন তিনি কোটা সংস্কারের দাবিতে গড়ে উঠা আন্দোলনে সম্পৃক্ত। মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান হিসেবে আন্দোলনকারীদের রাজাকারের বাচ্চা গালি দেয়ায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে ইমি স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন। এছাড়া তার পরিবারের লোকজন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। সূত্র জানায়, গোয়েন্দা কার্যালয়ে ইমির মোবাইল ফোন, ফেসবুক আইডি পরীক্ষা করা হয়। তাকে জানানো হয়, ফোন এবং ফেসবুকে তার গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করা হবে।
ইমির বাবা সরিষাবাড়ী যমুনা সার কারখানায় চাকরি করেন। তিন ভাই-বোনের মধ্যে ইমি সবার বড়। গ্রামের বাড়ি খুলনা হলেও বাবার চাকরির সুবাদে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সরিষাবাড়ী থাকেন। মেজো ভাই সিলেট পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী। ইমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সংগঠন স্লোগান ’৭১-এর সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও স্বেচ্ছায় রক্তদান সংগঠন বাঁধনের শামছুন্নাহার হলের সাবেক সভাপতি।
ইমির বাবা সরিষাবাড়ী যমুনা সার কারখানায় চাকরি করেন। তিন ভাই-বোনের মধ্যে ইমি সবার বড়। গ্রামের বাড়ি খুলনা হলেও বাবার চাকরির সুবাদে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সরিষাবাড়ী থাকেন। মেজো ভাই সিলেট পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী। ইমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সংগঠন স্লোগান ’৭১-এর সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও স্বেচ্ছায় রক্তদান সংগঠন বাঁধনের শামছুন্নাহার হলের সাবেক সভাপতি।