বাংলারজমিন
হরিণাকুণ্ডুতে ২ ভুয়া সাংবাদিক গ্রেপ্তারহ
হরিণাকুণ্ডু, (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি
১৬ আগস্ট ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:১৭ পূর্বাহ্ন
ভারতের কলকাতা ও আকাশ টেলিভিশনের সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে দুই ভুয়া সাংবাদিক জনতার হাতে আটক হয়েছে। পরে তাদের হরিণাকুণ্ডু থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়। আটককৃতরা হলেন, শৈলকুপা উপজেলার গোলকনগর গ্রামের জিয়ারত ডাক্তারের ছেলে লিটন মিয়া ও রাজবাড়ি জেলার বালিয়াকান্দি উপজেলার নড়িয়া গ্রামের ইসলাম মোল্লার মেয়ে আনোয়ারা পারভিন হ্যাপী। বুধবার দুপুরে ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডু উপজেলার দুর্লভপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এই চাঁদাবাজীর ঘটনা ঘটে। হরিণাকুন্ডু থানার ওসি আসাদুজ্জামান মুন্সি জানান, বুধবার লিটন মিয়া ও আনোয়ারা পারভিন হ্যাপী সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে দুর্লভপুর সরকারি প্রাইমারি স্কুলে চাঁদাবাজী করতে যায়।
গত ২৬শে জুলাই এই দু’জন স্লিপ প্রকল্পের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তুলে প্রধান শিক্ষকের কাছ থেকে ১৫শ’ টাকাও হাতিয়ে নেয়। গতকাল আবার তারা এসেছিল চাঁদাবাজি করতে। শিক্ষকদের সন্দেহ হলে তারা ভুয়া সাংবাদিকদের আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন। দুর্লভপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এনামুল হক জানিয়েছেন, আমরা খোঁজ নিয়ে জানতে পারি তারা সাংবাদিক নয়, তারা মূলত কলকাতা ও আকাশ টিভির পরিচয় দিয়ে চাঁদাবাজি করতে এসেছিল। তাই তাদের আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছি। আটক আনোয়ারা পারভিন হ্যাপী পুলিশেকে জানিয়েছে, তার স্বামীর বাড়ি চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গার বড় বোয়ালিয়া গ্রামে। স্বামীর সঙ্গে তার ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে। এ কারণে শৈলকুপার গোলকনগর গ্রামের লিটন মিয়ার সঙ্গে ভাটই বাজারে স্বামী-স্ত্রী পরিচয় দিয়ে বসবাস করে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে গিয়ে চাঁদাবাজি করেন। এ ব্যাপারে বুধবার দুপুরে হরিণাকুণ্ডু থানায় ভুয়া সাংবাদিক লিটন ও হ্যাপীর নামে দুর্লভপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এনামুল হক বাদী হয়ে মামলা করেন। উল্লেখ ইতোপূর্বে হরিণাকুণ্ডু উপজেলার চরপাড়া বাজারে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে কোটচাঁদপুর উপজেলা চেয়ারম্যান তাজুল ইসলামের ছেলে জিয়াউল হক, হরিণাকুণ্ডুর হরিয়ারঘাট গ্রামের আমিরুল ইসলামের ছেলে শাওন হাসান আবীর ও কুষ্টিয়ার ইবি থানার বিষ্ণুদিয়া গ্রামের রবিউল ইসলামের ছেলে ওয়ালীউল্লাহ জনতার হাতে আটক হয়ে শ্রীঘরে রয়েছে।
গত ২৬শে জুলাই এই দু’জন স্লিপ প্রকল্পের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তুলে প্রধান শিক্ষকের কাছ থেকে ১৫শ’ টাকাও হাতিয়ে নেয়। গতকাল আবার তারা এসেছিল চাঁদাবাজি করতে। শিক্ষকদের সন্দেহ হলে তারা ভুয়া সাংবাদিকদের আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন। দুর্লভপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এনামুল হক জানিয়েছেন, আমরা খোঁজ নিয়ে জানতে পারি তারা সাংবাদিক নয়, তারা মূলত কলকাতা ও আকাশ টিভির পরিচয় দিয়ে চাঁদাবাজি করতে এসেছিল। তাই তাদের আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছি। আটক আনোয়ারা পারভিন হ্যাপী পুলিশেকে জানিয়েছে, তার স্বামীর বাড়ি চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গার বড় বোয়ালিয়া গ্রামে। স্বামীর সঙ্গে তার ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে। এ কারণে শৈলকুপার গোলকনগর গ্রামের লিটন মিয়ার সঙ্গে ভাটই বাজারে স্বামী-স্ত্রী পরিচয় দিয়ে বসবাস করে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে গিয়ে চাঁদাবাজি করেন। এ ব্যাপারে বুধবার দুপুরে হরিণাকুণ্ডু থানায় ভুয়া সাংবাদিক লিটন ও হ্যাপীর নামে দুর্লভপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এনামুল হক বাদী হয়ে মামলা করেন। উল্লেখ ইতোপূর্বে হরিণাকুণ্ডু উপজেলার চরপাড়া বাজারে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে কোটচাঁদপুর উপজেলা চেয়ারম্যান তাজুল ইসলামের ছেলে জিয়াউল হক, হরিণাকুণ্ডুর হরিয়ারঘাট গ্রামের আমিরুল ইসলামের ছেলে শাওন হাসান আবীর ও কুষ্টিয়ার ইবি থানার বিষ্ণুদিয়া গ্রামের রবিউল ইসলামের ছেলে ওয়ালীউল্লাহ জনতার হাতে আটক হয়ে শ্রীঘরে রয়েছে।