অনলাইন
জাবিতে বুয়েট ছাত্রলীগ নেতাকে গণপিটুনী
জাবি প্রতিনিধি
১৫ আগস্ট ২০১৮, বুধবার, ৫:১৪ পূর্বাহ্ন
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) ক্যাম্পাসে বান্ধবী সহ আপত্তিকর অবস্থায় আটক হওয়ার পরে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্রলীগের এক নেতাকে গণপিটুনী দেয়া হয়। আটককৃত এ নেতা নিরপত্তা কর্মকর্তার জেরার মুখে জাবির এক শিক্ষার্থীকে লাথি মারতে গিয়ে তিনি পিটুনীর শিকার হন।
বুধবার সকাল সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরাতন রেজিস্ট্রার ভবনের সামনে এ ঘটনা ঘটে। গণপিটুনীর শিকার ছাত্রলীগ নেতার নাম তাহমিদ আহমেদ (ইরাম)। তিনি বুয়েটের যন্ত্রকৌশল বিভাগের ১৪ ব্যাচের শিক্ষার্থী ও আহসানউল্লাহ হলের আবাসিক ছাত্র। এছাড়াও তিনি বুয়েট ছাত্রলীগের আহসানউল্লাহ হল ইউনিট শাখার পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক।
বুয়েট ছাত্রলীগের সভাপতি খন্দকার জামি-উস সানী তাহমিদের পরিচয় নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ঘটনা কি হয়েছে আমি জানি না, তবে আমি তাহমিদকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ^বিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতিতে গিয়ে ঘটনার বিস্তারিত বলতে বলেছি।
মারধরের শিকার তাহমিদ আহমদ বলেন, উনি (সুদীপ্ত শাহীন) আমাকে জিজ্ঞাসা করেছেন আমি কে। আমি বুঝতে পারি নি তিনি এখানকার কেউ (নিরাপত্তা কর্মকর্তা)। তিনি আর বিস্তারিত বলতে চান নি।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা সুদীপ্ত শাহীন তাহমিদ আহমদকে বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরাতন প্রশাসনিক ভবনের সামনে বান্ধবীকে নিয়ে আপত্তিকর অবস্থায় বসে থাকতে দেখেন। এতে তিনি এগিয়ে গিয়ে তাহমিদের পরিচয় জানতে চান। কিন্তু তাহমিদ নিজেকে ছাত্রলীগ নেতা পরিচয় দিয়ে নিরাপত্তা কর্মকর্তার সাথে আক্রমণত্মাক আচরণ করেন। নিরাপত্তা কর্মকর্তার সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করতে দেখে জাবির এক শিক্ষার্থী এগিয়ে আসলে তাহমিদ তাকে লাথি মারেন। এতে ওই শিক্ষার্থী মুঠোফোনে তার বন্ধুদের ডেকে আনেন। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা কর্মকর্তা ও উপস্থিত শিক্ষার্থীরা তাকে পিটুনী দেয়।
পরে বেলা ১২টার দিকে নিরাপত্তা কর্মকর্তারা তাকে উদ্ধার করে নিরাপত্তা অফিসে নিয়ে যায় । পরে তাহমিদের মুচলেকা নিয়ে তার বান্ধবীর জিম্মায় ছেড়ে দেন।
এ ব্যাপারে প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা সুদীপ্ত শাহীন বলেন, সে সাধারণ শিক্ষার্থী ও নিরাপত্তাকর্মীদের সাথে খারাপ আচরণ করায় শিক্ষার্থীরা তার উপর উদ্ধত হয়েছে। পরে আমরা তাকে উদ্ধার করে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দিয়েছি।
বুধবার সকাল সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরাতন রেজিস্ট্রার ভবনের সামনে এ ঘটনা ঘটে। গণপিটুনীর শিকার ছাত্রলীগ নেতার নাম তাহমিদ আহমেদ (ইরাম)। তিনি বুয়েটের যন্ত্রকৌশল বিভাগের ১৪ ব্যাচের শিক্ষার্থী ও আহসানউল্লাহ হলের আবাসিক ছাত্র। এছাড়াও তিনি বুয়েট ছাত্রলীগের আহসানউল্লাহ হল ইউনিট শাখার পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক।
বুয়েট ছাত্রলীগের সভাপতি খন্দকার জামি-উস সানী তাহমিদের পরিচয় নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ঘটনা কি হয়েছে আমি জানি না, তবে আমি তাহমিদকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ^বিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতিতে গিয়ে ঘটনার বিস্তারিত বলতে বলেছি।
মারধরের শিকার তাহমিদ আহমদ বলেন, উনি (সুদীপ্ত শাহীন) আমাকে জিজ্ঞাসা করেছেন আমি কে। আমি বুঝতে পারি নি তিনি এখানকার কেউ (নিরাপত্তা কর্মকর্তা)। তিনি আর বিস্তারিত বলতে চান নি।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা সুদীপ্ত শাহীন তাহমিদ আহমদকে বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরাতন প্রশাসনিক ভবনের সামনে বান্ধবীকে নিয়ে আপত্তিকর অবস্থায় বসে থাকতে দেখেন। এতে তিনি এগিয়ে গিয়ে তাহমিদের পরিচয় জানতে চান। কিন্তু তাহমিদ নিজেকে ছাত্রলীগ নেতা পরিচয় দিয়ে নিরাপত্তা কর্মকর্তার সাথে আক্রমণত্মাক আচরণ করেন। নিরাপত্তা কর্মকর্তার সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করতে দেখে জাবির এক শিক্ষার্থী এগিয়ে আসলে তাহমিদ তাকে লাথি মারেন। এতে ওই শিক্ষার্থী মুঠোফোনে তার বন্ধুদের ডেকে আনেন। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা কর্মকর্তা ও উপস্থিত শিক্ষার্থীরা তাকে পিটুনী দেয়।
পরে বেলা ১২টার দিকে নিরাপত্তা কর্মকর্তারা তাকে উদ্ধার করে নিরাপত্তা অফিসে নিয়ে যায় । পরে তাহমিদের মুচলেকা নিয়ে তার বান্ধবীর জিম্মায় ছেড়ে দেন।
এ ব্যাপারে প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা সুদীপ্ত শাহীন বলেন, সে সাধারণ শিক্ষার্থী ও নিরাপত্তাকর্মীদের সাথে খারাপ আচরণ করায় শিক্ষার্থীরা তার উপর উদ্ধত হয়েছে। পরে আমরা তাকে উদ্ধার করে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দিয়েছি।