এক্সক্লুসিভ
ষড়যন্ত্রকারীদের সঙ্গে কোনো সংলাপ নয়: হাছান
স্টাফ রিপোর্টার
১৪ আগস্ট ২০১৮, মঙ্গলবার, ১০:০০ পূর্বাহ্ন
ষড়যন্ত্রকারী আর সন্ত্রাসীদের সঙ্গে কোনো সংলাপ হতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। গতকাল জাতীয় প্রেস ক্লাবে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু হত্যা ও জেনারেল জিয়ার ভূমিকা’- শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।হাছান মাহমুদ বলেন, যারা সন্ত্রাসী দল হিসেবে কানাডার আদালতে পর্যন্ত সাব্যস্ত হয়েছে, জীবন্ত মানুষের গায়ে পেট্রল ঢেলে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করে, নিজের জন্মের তারিখ বদলে ১৫ই আগস্ট কেক কাটেন তাদের সঙ্গে সংলাপ হতে পারে না। বিএনপি নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, আপনারা ষড়যন্ত্রও করবেন আবার সংলাপও করতে চাইবেন, এটা তো হতে পারে না। ভুয়া জন্মদিন পালন করে ১৫ই আগস্ট কেক কাটবেন, শিশু-কিশোরদের ঘাড়ে চড়ে সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করবেন, দেশ- বিদেশে বসে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করবেন আবার সংলাপ করবেন- সেটি তো হতে পারে না। সুতরাং যারা পেট্রল বোমা নিক্ষেপ করে আগুনে পুড়িয়ে শত শত মানুষকে হত্যা করেছে, হাজার হাজার মানুষকে আগুনে ঝলসে দিয়েছে, বিভিন্ন সময় যারা এ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছে, যারা আমাদের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের নিয়ে অপ-রাজনীতি করার চেষ্টা করেছে তাদের সঙ্গে সংলাপ কোনো অবস্থাতেই হতে পারে না।
আওয়ামী লীগের এই নেতা আরো বলেন, নির্বাচন তো সরকারের অধীনে হয় না। নির্বাচন হয় নির্বাচন কমিশনের অধীনে। নির্বাচনকালীন সময়ে সরকার শুধু রুটিন দায়িত্ব পালন করে মাত্র। বিএনপি চাইলে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে সংলাপ করতে পারে। যারা বলেন- আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নির্বাচন চাই না তাদের অনুরোধ জানাবো সংবিধান এবং নির্বাচনী আইন ভালো মতো পড়েন। সরকারের অধীনে নির্বাচন এখানেও হয় না। ভারত, ইংল্যান্ড, জাপান, অস্ট্রেলিয়াতেও হয় না। নির্বাচন কমিশনের অধীনেই সব স্থানে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। কমিশন গঠন করে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের তালিকা প্রকাশের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সঠিক ইতিহাস জানানোর স্বার্থে, ইতিহাসের পাতাকে কালিমা মুক্ত করার স্বার্থে এবং সত্য উদঘাটনের জন্য সত্য প্রকাশের স্বার্থে একটি কমিশন গঠন করে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যারা যুক্ত ছিল এবং পেছন থেকে কারা ষড়যন্ত্র করেছিল তাদের একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করে আইনের আওতায় আনার ব্যবস্থা গ্রহণেরও দাবি জানান তিনি। আয়োজক সংগঠনের উপদেষ্টা লায়ন চিত্তরঞ্জন দাশের সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মোল্লা জালাল, আওয়ামী লীগ নেতা বলরাম পোদ্দার, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অরুণ সরকার রানাসহ প্রমুখ।
আওয়ামী লীগের এই নেতা আরো বলেন, নির্বাচন তো সরকারের অধীনে হয় না। নির্বাচন হয় নির্বাচন কমিশনের অধীনে। নির্বাচনকালীন সময়ে সরকার শুধু রুটিন দায়িত্ব পালন করে মাত্র। বিএনপি চাইলে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে সংলাপ করতে পারে। যারা বলেন- আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নির্বাচন চাই না তাদের অনুরোধ জানাবো সংবিধান এবং নির্বাচনী আইন ভালো মতো পড়েন। সরকারের অধীনে নির্বাচন এখানেও হয় না। ভারত, ইংল্যান্ড, জাপান, অস্ট্রেলিয়াতেও হয় না। নির্বাচন কমিশনের অধীনেই সব স্থানে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। কমিশন গঠন করে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের তালিকা প্রকাশের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সঠিক ইতিহাস জানানোর স্বার্থে, ইতিহাসের পাতাকে কালিমা মুক্ত করার স্বার্থে এবং সত্য উদঘাটনের জন্য সত্য প্রকাশের স্বার্থে একটি কমিশন গঠন করে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যারা যুক্ত ছিল এবং পেছন থেকে কারা ষড়যন্ত্র করেছিল তাদের একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করে আইনের আওতায় আনার ব্যবস্থা গ্রহণেরও দাবি জানান তিনি। আয়োজক সংগঠনের উপদেষ্টা লায়ন চিত্তরঞ্জন দাশের সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মোল্লা জালাল, আওয়ামী লীগ নেতা বলরাম পোদ্দার, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অরুণ সরকার রানাসহ প্রমুখ।