বাংলারজমিন
সম্রাটের ওজন ১০০০ কেজি
প্রতীক ওমর, বগুড়া থেকে
১৪ আগস্ট ২০১৮, মঙ্গলবার, ৯:২৯ পূর্বাহ্ন
ঘনিয়ে আসছে ঈদের দিন। মুসলিম উম্মাহর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিনের একটি ঈদুল-আজহা। কোরবানির ঈদ। সামর্থ্যবান প্রত্যেক মুলমানের জন্য ওই দিন পশু কোরবানি করা অবশ্যকর্তব্য। সংগত কারণে সব মুসলমানই চেষ্টা করেন সাধ্যমতো পশু কোরবানি করতে। সেই কোরবানির পশু কেনাকাটা দেশের সর্বত্র শুরু হয়েছে। গ্রামাঞ্চলগুলোতে পশু কেনাবেচা জমে উঠলেও শহরগুলোতে এখনো সেই আমেজ পুরোপুরি শুরু হয়নি। তবে ইতিমধ্যেই সৌখিন মানুষরা আকর্ষণীয় পশু দেখতে শুরু করেছেন। তারা মনের মতো কোরবানি দিতে বিভিন্ন হাটবাজার এবং খামারগুলোতে যাচ্ছেন গরু দেখতে। খুঁজছেন, দেখছেন। পছন্দ হলে দামদরও করছেন।
বগুড়ার মোকতার হোসেন খান। পানি উন্নয়ন বোর্ডের সাবেক প্রকৌশলী। অবসরে যাওয়ার পর তিনি শখের বসে গরুর ফার্ম দিয়েছেন। ফার্মের নাম ‘ডেইরিল্যান্ড লিমিটেড’। তার ফার্মে পঞ্চাশের বেশি গরু আছে। এর মধ্যে শুধুমাত্র একটি ষাঁড়। বাকি সব দুধের গরু। ষাঁড়টির নাম দিয়েছেন ‘সম্রাট’। আসছে কোরবানি উপলক্ষে তার ফর্মের বিদেশি জাতের সম্রাট বিক্রি করবেন। ষাঁড়টি বিদেশি শাহী ওয়াল জাতের। সম্রাটের ওজন এক হাজার কেজি। সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক খাবার খেয়েই ষাঁড়টি বড় হয়েছে। বর্তমানে সম্রাটের ৬ দাঁত। বগুড়া শহর এবং আশপাশের জেলার সৌখিন ক্রেতারা ইতিমধ্যেই সম্রাটকে দেখতে প্রতিদিন মোকতার হোসেনের খামারে ভিড় করছেন। ১০ লাখ টাকা হলে তিনি ষাঁড়টি বিক্রি করবেন। সর্ব শেষ সোমবার সকালে বগুড়ার শেরপুর উপজেলার একজন ব্যবসায়ী ষাঁড়টির দাম হাঁকিয়েছেন ৫ লাখ টাকা। মোকতার হোসেন রাজি হননি।
বগুড়ার মোকতার হোসেন খান। পানি উন্নয়ন বোর্ডের সাবেক প্রকৌশলী। অবসরে যাওয়ার পর তিনি শখের বসে গরুর ফার্ম দিয়েছেন। ফার্মের নাম ‘ডেইরিল্যান্ড লিমিটেড’। তার ফার্মে পঞ্চাশের বেশি গরু আছে। এর মধ্যে শুধুমাত্র একটি ষাঁড়। বাকি সব দুধের গরু। ষাঁড়টির নাম দিয়েছেন ‘সম্রাট’। আসছে কোরবানি উপলক্ষে তার ফর্মের বিদেশি জাতের সম্রাট বিক্রি করবেন। ষাঁড়টি বিদেশি শাহী ওয়াল জাতের। সম্রাটের ওজন এক হাজার কেজি। সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক খাবার খেয়েই ষাঁড়টি বড় হয়েছে। বর্তমানে সম্রাটের ৬ দাঁত। বগুড়া শহর এবং আশপাশের জেলার সৌখিন ক্রেতারা ইতিমধ্যেই সম্রাটকে দেখতে প্রতিদিন মোকতার হোসেনের খামারে ভিড় করছেন। ১০ লাখ টাকা হলে তিনি ষাঁড়টি বিক্রি করবেন। সর্ব শেষ সোমবার সকালে বগুড়ার শেরপুর উপজেলার একজন ব্যবসায়ী ষাঁড়টির দাম হাঁকিয়েছেন ৫ লাখ টাকা। মোকতার হোসেন রাজি হননি।