দেশ বিদেশ
ফের বৈঠকে বসেছে উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া
মানবজমিন ডেস্ক
১৪ আগস্ট ২০১৮, মঙ্গলবার, ৯:২৮ পূর্বাহ্ন
সম্ভাব্য পিয়ংইয়ং সামিটকে সামনে রেখে আবারো বৈঠকে বসেছে উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া। সোমবার সকালে সীমান্তবর্তী পানমুঞ্জাম গ্রামে দুই দেশের পদস্থ কর্মকর্তাদের মধ্যে বৈঠক শুরু হয়। ধারণা করা হচ্ছে, পিয়ংইয়ংয়ে অনুষ্ঠিতব্য দুই কোরিয়ার যৌথ সামিট বাস্তবায়ন সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
খবরে বলা হয়, গত এপ্রিলে পানমুঞ্জাম গ্রামে ঐতিহাসিক বৈঠকে বসেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন ও দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইন। তখন এ পিয়ংইয়ংয়ে দুই কোরিয়ার যৌথ সামিট আয়োজনে সম্মত হন দুই নেতা। সামিট বাস্তবায়নের বিভিন্ন প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করতেই সোমবার দুই দেশের পদস্থ কর্মকর্তারা আবারো বৈঠকে বসেছেন। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে দিচ্ছেন দেশটির পুনরেকত্রীকরণ মন্ত্রী চো মিয়াং গিয়ন। আর উত্তর কোরিয়ার নেতৃত্ব দিচ্ছেন দেশটির পুনরেকত্রীকরণ কমিটির চেয়ারম্যান রি সন গোন। বৈঠকে দক্ষিণের প্রতিনিধি দলের প্রধান বলেন, সামিটের সাফল্য নিয়ে তিনি আশাবাদী। তার ভাষায়- ‘আমার বিশ্বাস, দুই কোরিয়ার নেতার মধ্যে সামিট অনুষ্ঠিত হলে আমরা সেসব প্রশ্নের জবাব দিতে পারবো, যার জন্য মানুষ আশা করে আছে। দক্ষিণ কোরিয়ার কুকমিন ইলবো পত্রিকার খবরে বলা হয়েছে, দুই কোরিয়ার নেতার মধ্যে পরবর্তী সামিট আগস্টের শেষের দিকে অনুষ্ঠিত হতে পারে। সামিটের সময়সূচি নিয়ে উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে মোটামুটি ঐকমত্য হয়েছে। পিয়ংইয়ংয়ে দ্রুতই এ সামিট অনুষ্ঠিত হবে। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের বাসভবন ব্লু হাউসের মুখপাত্র কিম ইউ কিয়েম জানিয়েছেন, সোমবারের বৈঠকে পিয়ংইয়ং সামিটের বিস্তারিত সিদ্ধান্ত হতে পারে। তিনি বলেন, আমরা আশা করি, বৈঠকে পিয়ংইয়ং সামিটের সময়, স্থান ও প্রতিনিধিদলের আকার কেমন হবে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত হতে পারে।
খবরে বলা হয়, গত এপ্রিলে পানমুঞ্জাম গ্রামে ঐতিহাসিক বৈঠকে বসেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন ও দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইন। তখন এ পিয়ংইয়ংয়ে দুই কোরিয়ার যৌথ সামিট আয়োজনে সম্মত হন দুই নেতা। সামিট বাস্তবায়নের বিভিন্ন প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করতেই সোমবার দুই দেশের পদস্থ কর্মকর্তারা আবারো বৈঠকে বসেছেন। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে দিচ্ছেন দেশটির পুনরেকত্রীকরণ মন্ত্রী চো মিয়াং গিয়ন। আর উত্তর কোরিয়ার নেতৃত্ব দিচ্ছেন দেশটির পুনরেকত্রীকরণ কমিটির চেয়ারম্যান রি সন গোন। বৈঠকে দক্ষিণের প্রতিনিধি দলের প্রধান বলেন, সামিটের সাফল্য নিয়ে তিনি আশাবাদী। তার ভাষায়- ‘আমার বিশ্বাস, দুই কোরিয়ার নেতার মধ্যে সামিট অনুষ্ঠিত হলে আমরা সেসব প্রশ্নের জবাব দিতে পারবো, যার জন্য মানুষ আশা করে আছে। দক্ষিণ কোরিয়ার কুকমিন ইলবো পত্রিকার খবরে বলা হয়েছে, দুই কোরিয়ার নেতার মধ্যে পরবর্তী সামিট আগস্টের শেষের দিকে অনুষ্ঠিত হতে পারে। সামিটের সময়সূচি নিয়ে উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে মোটামুটি ঐকমত্য হয়েছে। পিয়ংইয়ংয়ে দ্রুতই এ সামিট অনুষ্ঠিত হবে। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের বাসভবন ব্লু হাউসের মুখপাত্র কিম ইউ কিয়েম জানিয়েছেন, সোমবারের বৈঠকে পিয়ংইয়ং সামিটের বিস্তারিত সিদ্ধান্ত হতে পারে। তিনি বলেন, আমরা আশা করি, বৈঠকে পিয়ংইয়ং সামিটের সময়, স্থান ও প্রতিনিধিদলের আকার কেমন হবে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত হতে পারে।