বাংলারজমিন
ঈদে হাইওয়ে সড়কে দীর্ঘ যানজটের শঙ্কা
জয়নাল আবেদীন জয়, রূপগঞ্জ থেকে
১৪ আগস্ট ২০১৮, মঙ্গলবার, ৯:০০ পূর্বাহ্ন
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভূলতায় নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের কারণে সড়কের বিভিন্ন স্থানে খানাখন্দ ও গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। যত্রতত্র পার্কিং, দেশের সর্ববৃহৎ গাউছিয়া মার্কেটের সামনে অপ্রশস্ত রাস্তা, নির্মাণাধীন ভূলতা ফ্লাইওভারের কারণে রাস্তা কেটে কালভার্ট নির্মাণ এবং সড়কের মধ্যে গাড়ি থামিয়ে চাঁদাবাজির কারণে প্রতিনিয়ত যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। অপরদিকে এই দুই সড়কের পাশে একাধিক গরুর হাট বসার কারণে এখন থেকেই যানজট শুরু হচ্ছে। আর সামনে পবিত্র ঈদুল আজহায় দেশের দক্ষিণাঞ্চল থেকে উত্তরাঞ্চল, রাজধানীর আশপাশের এলাকায় বিভিন্ন পণ্য সামগ্রী নিয়ে মালবাহী বিভিন্ন যানবাহন ও রাজধানী থেকে কর্মরত বিভিন্ন পেশার লোকজন তাদের নিজ নিজ গন্তব্যস্থলে পৌঁছতে যানজটে চরম ভোগান্তির শিকার হবে।
সরজমিন ঘুরে দেখা যায়, ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজের জন্য সড়কের দুই পাশ সরু হয়ে গেছে। সামান্য বৃষ্টিপাতের কারণে ফ্লাইওভারের গোলাকান্দাইল, ভূলতা ও সাওঘাট অংশে রাস্তায় ছোট-বড় খানাখন্দে পানি জমে থাকে। এমনকি এশিয়ান হাইওয়ে (বাইপাস) সড়কের অনেক স্থানে পিচ উঠে বেশ কয়েকটি গর্ত সৃষ্টি হয়েছে। এ ছাড়া গোলাকান্দাইল এলাকায় সড়ক কেটে নির্মাণাধীন কালভার্টের কারণে সেখানে যানবাহন ধীরগতিতে চলাচল করছে। এ কারণে প্রায় প্রতিনিয়ত যানজট সৃষ্টি হচ্ছে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভূলতায়।
আরো দেখা যায়, উপজেলার গোলাকান্দাইল এলাকায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ওপর দিয়ে এশিয়ান হাইওয়ে বাইপাস সড়কের যানবাহন, ভূলতা থেকে রূপগঞ্জ থানা রোড ও সাওঘাট থেকে আড়াইহাজার উপজেলা সড়ক থেকে নিয়মিত যানবাহন এসে এই মহাসড়কে উঠছে। মহাসড়কের চার রাস্তার মাথায় ট্রাফিক পুলিশ এ পাশ বন্ধ করে আরেক পাশের যানবাহন ছাড়ছে। এক পাশে ১০ মিনিট গাড়ি ছাড়লে আরেক পাশে ১০ মিনিট গাড়ি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। এ জন্য ব্যস্ততম সড়কে একটি সিগন্যাল পার হতে গিয়ে কমপক্ষে শতাধিক যানবাহনের লম্বা লাইন পড়ে যায়। দেশের সর্ববৃহৎ গাউছিয়া মার্কেটে ঈদের কেনাবেচার ধূম শুরু হওয়ার মার্কেটের সামনে দীর্ঘ সময় যাত্রীবাহী বাস, মালবাহী ট্রাক ও পিকআপ দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। ঈদের সময় যানবাহনের চাপ দ্বিগুণ বেড়ে গেলে তখন এ সিগন্যালে লাইন আরো লম্বা হবে।
এ ব্যাপারে ভূলতা ফ্লাইওভারের নিচে দায়িত্বরত ট্রাফিক ইন্সপেক্টর (টিআই) মাহবুব শাহ জানান, ঈদের সময় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে যানবাহনের স্বাভাবিক দিনের তুলনায় চাপ অনেক গুণ বেড়ে যাবে। ওই সময় এ সড়কে যানবাহন নিয়ন্ত্রণ করা খুব কঠিন হবে। ঈদের সময় যখন গাড়ির চাপ বেশি থাকবে। সড়ক দুটির ভূলতা, গোলাকান্দাইল ও সাওঘাট এলাকায় অনেক স্থানে গর্ত রয়েছে। এই সড়কের গর্তগুলো যদি ঈদের আগেই মেরামত করা হয় তবে যানজট অনেকটা কম হবে। ট্রাফিক পুলিশের পাশাপাশি হাইওয়ে পুলিশ, থানা পুলিশ ও আনসার বাহিনীর সদস্যরা সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাবে সড়ক দুটিতে যেন কোনো বড় ধরনের যানজট সৃষ্টি না হয়।
সরজমিন ঘুরে দেখা যায়, ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজের জন্য সড়কের দুই পাশ সরু হয়ে গেছে। সামান্য বৃষ্টিপাতের কারণে ফ্লাইওভারের গোলাকান্দাইল, ভূলতা ও সাওঘাট অংশে রাস্তায় ছোট-বড় খানাখন্দে পানি জমে থাকে। এমনকি এশিয়ান হাইওয়ে (বাইপাস) সড়কের অনেক স্থানে পিচ উঠে বেশ কয়েকটি গর্ত সৃষ্টি হয়েছে। এ ছাড়া গোলাকান্দাইল এলাকায় সড়ক কেটে নির্মাণাধীন কালভার্টের কারণে সেখানে যানবাহন ধীরগতিতে চলাচল করছে। এ কারণে প্রায় প্রতিনিয়ত যানজট সৃষ্টি হচ্ছে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভূলতায়।
আরো দেখা যায়, উপজেলার গোলাকান্দাইল এলাকায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ওপর দিয়ে এশিয়ান হাইওয়ে বাইপাস সড়কের যানবাহন, ভূলতা থেকে রূপগঞ্জ থানা রোড ও সাওঘাট থেকে আড়াইহাজার উপজেলা সড়ক থেকে নিয়মিত যানবাহন এসে এই মহাসড়কে উঠছে। মহাসড়কের চার রাস্তার মাথায় ট্রাফিক পুলিশ এ পাশ বন্ধ করে আরেক পাশের যানবাহন ছাড়ছে। এক পাশে ১০ মিনিট গাড়ি ছাড়লে আরেক পাশে ১০ মিনিট গাড়ি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। এ জন্য ব্যস্ততম সড়কে একটি সিগন্যাল পার হতে গিয়ে কমপক্ষে শতাধিক যানবাহনের লম্বা লাইন পড়ে যায়। দেশের সর্ববৃহৎ গাউছিয়া মার্কেটে ঈদের কেনাবেচার ধূম শুরু হওয়ার মার্কেটের সামনে দীর্ঘ সময় যাত্রীবাহী বাস, মালবাহী ট্রাক ও পিকআপ দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। ঈদের সময় যানবাহনের চাপ দ্বিগুণ বেড়ে গেলে তখন এ সিগন্যালে লাইন আরো লম্বা হবে।
এ ব্যাপারে ভূলতা ফ্লাইওভারের নিচে দায়িত্বরত ট্রাফিক ইন্সপেক্টর (টিআই) মাহবুব শাহ জানান, ঈদের সময় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে যানবাহনের স্বাভাবিক দিনের তুলনায় চাপ অনেক গুণ বেড়ে যাবে। ওই সময় এ সড়কে যানবাহন নিয়ন্ত্রণ করা খুব কঠিন হবে। ঈদের সময় যখন গাড়ির চাপ বেশি থাকবে। সড়ক দুটির ভূলতা, গোলাকান্দাইল ও সাওঘাট এলাকায় অনেক স্থানে গর্ত রয়েছে। এই সড়কের গর্তগুলো যদি ঈদের আগেই মেরামত করা হয় তবে যানজট অনেকটা কম হবে। ট্রাফিক পুলিশের পাশাপাশি হাইওয়ে পুলিশ, থানা পুলিশ ও আনসার বাহিনীর সদস্যরা সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাবে সড়ক দুটিতে যেন কোনো বড় ধরনের যানজট সৃষ্টি না হয়।