অনলাইন
বরগুনায় গণপিটুনিতে আহত যুবকের মৃত্যু
বরগুনা প্রতিনিধি
১৩ আগস্ট ২০১৮, সোমবার, ৫:০৩ পূর্বাহ্ন
বরগুনায় গণপিটুনিতে আহত ও হত্যা মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামি আল-আমিন (৩০) মারা গেছে। সোমবার ভোর রাত ৩টার দিকে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়। রোববার রাত ৮টার দিকে বরগুনা সদর উপজেলার দক্ষিণ হেউলিবুনিয়া এলাকায় গণপিটুনির শিকার হয় আল-আমিন। তিনি দক্ষিণ হেউলিবুনিয়া এলাকার মোহাম্মদ ইউনুসের ছেলে। আল-আমিনের বিরুদ্ধে হত্যাসহ বিভিন্ন অভিযোগে একাধিক মামলা রয়েছে। এর মধ্যে দক্ষিণ হেউলিবুনিয়া গ্রামের বিপুল হত্যা মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামি সে।
জানা যায়, রোববার রাতে দক্ষিণ হেউলিবুনিয়া এলাকার একটি দোকানে সামনে তাকে একা পেয়ে গণপিটুনি দিয়ে চোখ উৎপাটনের চেষ্টা করে এলাকাবাসী। এ সময় আল- আমিনের স্বজনদের কাছ থেকে খবর পেয়ে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. গোলাম আহাদ সোহাগ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে তাকে উদ্ধার করে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসেন।
মারা যাওয়ার আগে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক নীহার রঞ্জন বৈদ্য বলেছিলেন, মারধরের শিকার আল-আমিনের সারা শরীরে আঘাতের চিহ্ন। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে বরগুনা সদর থানার ওসি এস এম মাসুদুজ্জামান বলেন, আল-আমিনকে গণপিটুনি দেওয়ার কথা তিনি শুনেছেন। তবে মারা যাওয়ার বিষয়টি তিনি এখনো অবগত নন। এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ পেলে পুলিশ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলেও জানান তিনি।
জানা যায়, রোববার রাতে দক্ষিণ হেউলিবুনিয়া এলাকার একটি দোকানে সামনে তাকে একা পেয়ে গণপিটুনি দিয়ে চোখ উৎপাটনের চেষ্টা করে এলাকাবাসী। এ সময় আল- আমিনের স্বজনদের কাছ থেকে খবর পেয়ে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. গোলাম আহাদ সোহাগ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে তাকে উদ্ধার করে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসেন।
মারা যাওয়ার আগে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক নীহার রঞ্জন বৈদ্য বলেছিলেন, মারধরের শিকার আল-আমিনের সারা শরীরে আঘাতের চিহ্ন। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে বরগুনা সদর থানার ওসি এস এম মাসুদুজ্জামান বলেন, আল-আমিনকে গণপিটুনি দেওয়ার কথা তিনি শুনেছেন। তবে মারা যাওয়ার বিষয়টি তিনি এখনো অবগত নন। এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ পেলে পুলিশ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলেও জানান তিনি।