বিশ্বজমিন
সিরিয়ার অস্ত্রাগারে বিস্ফোরণ, নিহত ৬৭
মানবজমিন ডেস্ক
১৩ আগস্ট ২০১৮, সোমবার, ১১:২৮ পূর্বাহ্ন
সিরিয়ার বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত ইদলিব শহরে একটি ভবনে বিস্ফোরণের ঘটনায় ১২ শিশুসহ অন্তত ৬৭ জন নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরো অর্ধশত। ধারণা করা হচ্ছে, ওই ভবনটিকে সরকার-বিরোধীরা অস্ত্রাগার হিসেবে ব্যবহার করতো। সেখানে বিপুল সংখ্যক বেসামরিক অধিবাসীও থাকতো। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
খবরে বলা হয়, রোববার ইদলিবের সারমাদা অঞ্চলে এ বিস্ফোরণ ঘটে। এটি তুর্কী সীমান্তের কাছাকাছি একটি অঞ্চল। পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস বলেছে, ভবনটিতে অনেক বেসামরিক অধিবাসী থাকতো। একই সঙ্গে এটি বিদ্রোহীদের অস্ত্রাগার হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। প্রচন্ড বিস্ফোরণের ফলে পুরো ভবন ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছে। সেখান থেকে ১০ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। ইদলিবে হোয়াইট হেলমেটের কর্মকর্তা মুস্তাফা হাজ ইউসেফ সোমবার বলেন, নিহতের মধ্যে ৩৫ নারী ও শিশু রয়েছে। রবিবার তিনি বলেছিলেন, সারমাদা জেলায় একটি আবাসিক ভবনে ওই বিস্ফোরণে ৩২ জন নিহত হয়েছেন। বিস্ফোরণের কারণ এখনো জানা সম্ভব হয় নি।
এর আগে শুক্রবার সিরিয়ার বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলোতে বিমান হামলা চালিয়েছে দেশটির প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের অনুগত বাহিনী। এ হামলায় কমপক্ষে ২৯ জন নিহত হয়েছে। দেশটিতে থাকা সর্বশেষ বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলো পুনরুদ্ধারে হামলা জোরদারের অংশ হিসেবে এ হামলা চালানো হয়। ইদলিবের কয়েকটি এলাকাও সে হামলায় ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিল। তবে এই বিস্ফোরণের সঙ্গে সে হামলার কোনো যোগসূত্র পাওয়া যায়নি। বিস্ফোরণের এলাকাটিতে কোনো পক্ষের হামলা বা অভিযান কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। এমন এলাকাতেই এই ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
উল্লেখ্য, অন্য শহরগুলো থেকে বিতাড়িত হয়ে বিদ্রোহীরা এখানে আশ্রয় নিয়েছে। সিরিয়ায় ২০১১ সালে শুরু হওয়া গৃহযুদ্ধে আড়াই লাখ মানুষ নিহত হয়েছেন। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন ১০ লাখের বেশি মানুষ। সাত বছরের যুদ্ধ শেষে এখন সরকার বিরোধীরা অনেকটা কোণঠাসা হয়ে পড়েছে ইদলিব সিরিয়ার সর্বশেষ বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত শহর।
খবরে বলা হয়, রোববার ইদলিবের সারমাদা অঞ্চলে এ বিস্ফোরণ ঘটে। এটি তুর্কী সীমান্তের কাছাকাছি একটি অঞ্চল। পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস বলেছে, ভবনটিতে অনেক বেসামরিক অধিবাসী থাকতো। একই সঙ্গে এটি বিদ্রোহীদের অস্ত্রাগার হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। প্রচন্ড বিস্ফোরণের ফলে পুরো ভবন ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছে। সেখান থেকে ১০ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। ইদলিবে হোয়াইট হেলমেটের কর্মকর্তা মুস্তাফা হাজ ইউসেফ সোমবার বলেন, নিহতের মধ্যে ৩৫ নারী ও শিশু রয়েছে। রবিবার তিনি বলেছিলেন, সারমাদা জেলায় একটি আবাসিক ভবনে ওই বিস্ফোরণে ৩২ জন নিহত হয়েছেন। বিস্ফোরণের কারণ এখনো জানা সম্ভব হয় নি।
এর আগে শুক্রবার সিরিয়ার বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলোতে বিমান হামলা চালিয়েছে দেশটির প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের অনুগত বাহিনী। এ হামলায় কমপক্ষে ২৯ জন নিহত হয়েছে। দেশটিতে থাকা সর্বশেষ বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলো পুনরুদ্ধারে হামলা জোরদারের অংশ হিসেবে এ হামলা চালানো হয়। ইদলিবের কয়েকটি এলাকাও সে হামলায় ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিল। তবে এই বিস্ফোরণের সঙ্গে সে হামলার কোনো যোগসূত্র পাওয়া যায়নি। বিস্ফোরণের এলাকাটিতে কোনো পক্ষের হামলা বা অভিযান কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। এমন এলাকাতেই এই ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
উল্লেখ্য, অন্য শহরগুলো থেকে বিতাড়িত হয়ে বিদ্রোহীরা এখানে আশ্রয় নিয়েছে। সিরিয়ায় ২০১১ সালে শুরু হওয়া গৃহযুদ্ধে আড়াই লাখ মানুষ নিহত হয়েছেন। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন ১০ লাখের বেশি মানুষ। সাত বছরের যুদ্ধ শেষে এখন সরকার বিরোধীরা অনেকটা কোণঠাসা হয়ে পড়েছে ইদলিব সিরিয়ার সর্বশেষ বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত শহর।