খেলা
এশিয়াডে কুস্তির প্রস্তুতি
ব্যক্তিগত ইভেন্টের বন্ধ্যত্ব ঘোচাতে চান শিরিন
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৩ আগস্ট ২০১৮, সোমবার, ৯:৪৫ পূর্বাহ্ন
ঠিক ৩২টা বছর আগে ১৯৮৬ সালে সিউলের এশিয়ান গেমসে ব্যক্তিগত ইভেন্টে মোশাররফ হোসেনের হাত ধরে সর্বপ্রথম পদক পেয়েছিল বাংলাদেশ। এবং দুঃখজনক হলেও সত্যি, এটাই সবশেষ ব্যক্তিগত পদক জয় বাংলাদেশের। এর মাঝে কেটে গেছে প্রায় আড়াই যুগ। ব্যক্তিগত ইভেন্টে পদকহীন বাংলাদেশ! দলীয়ভাবে পদক এসেছে ১১টি। এশিয়ার সর্ববৃহত এই টুর্নামেন্টে অংশ নিয়ে সবমিলে দেশের ঝুলিতে ১২টি পদক। স্বর্ণ একটি। ক্রিকেট থেকে। পাঁচটি রুপার দুটি ক্রিকেট ও তিনটি কাবাডি থেকে। বাকি ছয়টি ব্রোঞ্জের একটিতে বক্সিং। বাকি সব কাবাডিতে। এশিয়ান গেমসে ব্যক্তিগত ইভেন্টে পদক কঠিন বাংলাদেশের জন্য। সেই ধারা ভাঙতে সংকল্পবদ্ধ কুস্তিগীর শিরিন সুলতানা।
গৌহাটি এসএ গেমসে রুপা এবং আজারবাইজানের বাকুতে ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ব্রোঞ্জজয়ী এই কুস্তিগীর গোল্ডকোস্ট কমনওয়েলথ গেমসে চতুর্থ হয়েছেন। তার সঙ্গে এবারের এশিয়ান গেমসে শরৎ চন্দ্র রায় ও মোহাম্মদ আলী আমজাদ। কোচ হাজী মো. আশরাফ আলী। তবে ফোকাস শিরিনকে ঘিরেই। এশিয়াডে শিরিন খেলবেন ৬৮ কেজি ওজন শ্রেণির ফ্রিস্টাইলে। এ ইভেন্টে তিনি গত কমনওয়েলথ গেমসে চতুর্থ হয়েছিলেন। ব্রোঞ্জের লড়াইয়ে হেরেছিলেন ভারতের দিব্যা কাকরানের কাছে। কমনওয়েলথ গেমসের চেয়ে বড় আসর এশিয়াডে আরো ভালো করতে চান ময়মনসিংহের এ কুস্তিকন্যা। শিরিন বলেন, ‘মাত্র দেড় মাসের প্রস্তুতি নিয়ে যাচ্ছি ইন্দোনেশিয়ায়। নিজের সেরাটা দিতে চেষ্টা করবো।’ তিনি বলেন, ‘কমনওয়েলথ গেমসে পারিনি। এবার সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করবো।
তবে কিরগিস্তান, তাজিকিস্তান, কাজাখস্তান, শ্রীলঙ্কা, কোরিয়া, জাপান, ইরান, পাকিস্তান ও ভারতের কুস্তিগীরদের সঙ্গে পাল্লা দেয়া কঠিন হবে।’ শিরিন যোগ করেন, ‘কমনওয়েলথ গেমসে আটজন প্রতিযোগী ছিল। যার জন্য ব্রোঞ্জ পদক ছিল। এখানে প্রতিযোগীর সংখ্যা বেশি। তাই দুটি ব্রোঞ্জের খেলা হবে। নিজের সেরাটা দিয়ে চেষ্টা করবো।’ এশিয়াডের অন্য দুই প্রতিযোগী মোহাম্মদ আলী আমজাদ ৭৪ কেজি ফ্রিস্টাইল এবং শরৎ চন্দ্র রায় খেলবেন ৮৬ কেজি ফ্রিস্টাইলে। এবারই প্রথম আন্তর্জাতিক কোনো গেমসে যাচ্ছেন শরৎ চন্দ্র রায়। এশিয়ান গেমসের মতো বড় আসরে অংশ নেয়া নিয়ে তিনি বলেন, ‘মাত্র দেড় মাস অনুশীলন করেছি আমরা। আগে আফগানিস্তানের কোচ হাফিজুল্লাহ ছিলেন। এরপর দেশি কোচ আলী আশরাফ স্যার প্রশিক্ষণ দিয়েছেন। আশা করি নতুন হলেও গেমসে খুব একটা খারাপ করবো না। নিজের সেরাটা নিয়েই ফিরতে চাই ইন্দোনেশিয়া থেকে।’
গৌহাটি এসএ গেমসে রুপা এবং আজারবাইজানের বাকুতে ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ব্রোঞ্জজয়ী এই কুস্তিগীর গোল্ডকোস্ট কমনওয়েলথ গেমসে চতুর্থ হয়েছেন। তার সঙ্গে এবারের এশিয়ান গেমসে শরৎ চন্দ্র রায় ও মোহাম্মদ আলী আমজাদ। কোচ হাজী মো. আশরাফ আলী। তবে ফোকাস শিরিনকে ঘিরেই। এশিয়াডে শিরিন খেলবেন ৬৮ কেজি ওজন শ্রেণির ফ্রিস্টাইলে। এ ইভেন্টে তিনি গত কমনওয়েলথ গেমসে চতুর্থ হয়েছিলেন। ব্রোঞ্জের লড়াইয়ে হেরেছিলেন ভারতের দিব্যা কাকরানের কাছে। কমনওয়েলথ গেমসের চেয়ে বড় আসর এশিয়াডে আরো ভালো করতে চান ময়মনসিংহের এ কুস্তিকন্যা। শিরিন বলেন, ‘মাত্র দেড় মাসের প্রস্তুতি নিয়ে যাচ্ছি ইন্দোনেশিয়ায়। নিজের সেরাটা দিতে চেষ্টা করবো।’ তিনি বলেন, ‘কমনওয়েলথ গেমসে পারিনি। এবার সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করবো।
তবে কিরগিস্তান, তাজিকিস্তান, কাজাখস্তান, শ্রীলঙ্কা, কোরিয়া, জাপান, ইরান, পাকিস্তান ও ভারতের কুস্তিগীরদের সঙ্গে পাল্লা দেয়া কঠিন হবে।’ শিরিন যোগ করেন, ‘কমনওয়েলথ গেমসে আটজন প্রতিযোগী ছিল। যার জন্য ব্রোঞ্জ পদক ছিল। এখানে প্রতিযোগীর সংখ্যা বেশি। তাই দুটি ব্রোঞ্জের খেলা হবে। নিজের সেরাটা দিয়ে চেষ্টা করবো।’ এশিয়াডের অন্য দুই প্রতিযোগী মোহাম্মদ আলী আমজাদ ৭৪ কেজি ফ্রিস্টাইল এবং শরৎ চন্দ্র রায় খেলবেন ৮৬ কেজি ফ্রিস্টাইলে। এবারই প্রথম আন্তর্জাতিক কোনো গেমসে যাচ্ছেন শরৎ চন্দ্র রায়। এশিয়ান গেমসের মতো বড় আসরে অংশ নেয়া নিয়ে তিনি বলেন, ‘মাত্র দেড় মাস অনুশীলন করেছি আমরা। আগে আফগানিস্তানের কোচ হাফিজুল্লাহ ছিলেন। এরপর দেশি কোচ আলী আশরাফ স্যার প্রশিক্ষণ দিয়েছেন। আশা করি নতুন হলেও গেমসে খুব একটা খারাপ করবো না। নিজের সেরাটা নিয়েই ফিরতে চাই ইন্দোনেশিয়া থেকে।’