বাংলারজমিন
হরিণাকুণ্ডে মাদরাসায় জলাবদ্ধতা
হরিণাকুণ্ডু প্রতিনিধি
১৩ আগস্ট ২০১৮, সোমবার, ৯:১৬ পূর্বাহ্ন
ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু উপজেলার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত আলিম মাদরাসার বেহাল অবস্থা দেখার যেন কেউ নেই। ১২টি আলিম মাদরাসার একমাত্র কেন্দ্রটি মাটি ভরাটের অভাবে মাদরাসা ভবনগুলো পুকুরে নিমজ্জিত হতে চলেছে। মাদরাসা অধ্যক্ষ জামিরুল ইসলাম জানান, ১৯৯৫ সালে মাদরাসাটি ৭৫ শতক জমিতে স্থাপিত হওয়ার পর দুই কক্ষ থেকে ৩টি ভবনে ১২টি কক্ষে উন্নীত হয়েছে। এখানে ২৩ জন শিক্ষক-কর্মচারী, ২৩৫ জন ছাত্র ও ১৯০ জন ছাত্রীকে পাঠ দান করা হয়। মাদরাসায় জেডিসি ২০১৮ পরীক্ষায় ৫৫ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণের জন্য আবেদন করেছে। মাদরাসা থেকে আলিম পরীক্ষায় ৪৭ জন শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে। মাদরাসা সংলগ্ন প্রতিবেশী সেলিম হোসেন, মিলন আলীসহ অনেকে জানান প্রতিবছর ছয়মাস পর্যন্ত মাদরাসায় জলাবদ্ধতা থাকে। তার পর থেকে পানি শুকাতে থাকে। জীবনে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দেখেছি এই রকম অসুবিধার মধ্য দিয়ে ছাত্রছাত্রীদের লেখাপড়া করতে দেখিনি কোথাও। অপরদিকে প্রতিবেশীদের কেউ কেউ বিরূপ মন্তব্য করে শিক্ষকদেরও ধৈর্য আছে বটে।
মাদরাসা ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট কামরুল আবেদীন শাহীন জানান, মাটি ভরাটের জন্য এ যাবৎ পৌরসভা, উপজেলা পরিষদসহ বিভিন্ন দাতা প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের কাছে বার বার লিখিত আবেদনের পরও কেউ ব্যবস্থা নেয়নি। এবতেদায়ী সুপার মিজানুর রহমান জানান, জলাবদ্ধতার কারণে প্রথম শ্রেণি থেকে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের পাঠদান ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ক্লাস নেয়ায় ব্যাপক হারে প্রকৃত পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে। এতে করে উভয় শ্রেণির শিক্ষার্থীরা প্রকৃত পাঠদান থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। অভিভাবকদের মধ্যে অনেকের মন্তব্য, জাহেদী ফাউন্ডেশনসহ অনেক দাতা সংস্থার কর্তাব্যক্তিরা বিভিন্ন মসজিদে মুসল্লিদের সুবিধার্থে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত করাসহ অনুদান প্রদান করলেও অবহেলিত মাদরাসাটির দিকে নজর পড়েনি কারোর।
মাদরাসা ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট কামরুল আবেদীন শাহীন জানান, মাটি ভরাটের জন্য এ যাবৎ পৌরসভা, উপজেলা পরিষদসহ বিভিন্ন দাতা প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের কাছে বার বার লিখিত আবেদনের পরও কেউ ব্যবস্থা নেয়নি। এবতেদায়ী সুপার মিজানুর রহমান জানান, জলাবদ্ধতার কারণে প্রথম শ্রেণি থেকে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের পাঠদান ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ক্লাস নেয়ায় ব্যাপক হারে প্রকৃত পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে। এতে করে উভয় শ্রেণির শিক্ষার্থীরা প্রকৃত পাঠদান থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। অভিভাবকদের মধ্যে অনেকের মন্তব্য, জাহেদী ফাউন্ডেশনসহ অনেক দাতা সংস্থার কর্তাব্যক্তিরা বিভিন্ন মসজিদে মুসল্লিদের সুবিধার্থে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত করাসহ অনুদান প্রদান করলেও অবহেলিত মাদরাসাটির দিকে নজর পড়েনি কারোর।