অনলাইন
মানবতাবিরোধী অপরাধ
পটুয়াখালীর ৫ আসামীর রায় আগামীকাল
অনলাইন ডেস্ক
১২ আগস্ট ২০১৮, রবিবার, ১২:০২ অপরাহ্ন
পটুয়াখালীর ইসহাক শিকদারসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায় আগামীকাল সোমবার ঘোষণা করা হবে। রোববার ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এই দিন ধার্য্য করেছেন। ট্রাইব্যুনালের সদস্য বিচারপতিরা হলেন, বিচারপতি মো. আমীর হোসেন ও আবু আহমেদ জমাদার। মামলার পাঁচ আসামি হলেন- মো. এছাহাক সিকদার, আবদুল গনি, মো.আউয়াল, মো. আব্দুস সাত্তার প্যাদা এবং সোলায়মান মৃধা। এর আগে রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের শুনানি শেষে গত ৩০শে মে ট্রাইব্যুনাল বলেন, মামলাটির রায় যেকোনো দিন রায় ঘোষণা করা হবে।
২০১৭ সালের ৮ মার্চ পটুয়াখালীর এই পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ট্রাইব্যুনাল। আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যা, গণহত্যা, ১৫ নারীকে ধর্ষণ, আটক, নির্যাতন, অপহরণ, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের ১৬টি মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছে। এর মধ্যে এখনও ৮ জন বীরাঙ্গনা জীবিত আছেন। এর ভিত্তিতে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ (ফরমাল চার্জ) দাখিল করেন প্রসিকিউশন। এ মামলার তদন্ত শুরু হয় ২০১৪ সালের ২৫ নভেম্বর। ১ বছর ৫ মাস ৯ দিন তদন্ত করে ৫০৮ পৃষ্ঠার চূড়ান্ত প্রতিবেদন তৈরি করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা সত্যরঞ্জন রায়। মামলার অভিযোগ প্রমাণের জন্য ৫১ জনের জবানবন্দি নেয়া হয়েছে, যারা সাক্ষী হিসেবে ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দেন।
২০১৫ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর ওই ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর ১লা অক্টোবর তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। ২০১৬ সালের ১৩ই অক্টোবর এই পাঁচজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে প্রসিকিউশন। এর ভিত্তিতে ১৩ই অক্টোবর আনুষ্ঠানিক অভিযোগ (ফরমাল চার্জ) দাখিল করেন প্রসিকিউশন।
২০১৭ সালের ৮ মার্চ পটুয়াখালীর এই পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ট্রাইব্যুনাল। আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যা, গণহত্যা, ১৫ নারীকে ধর্ষণ, আটক, নির্যাতন, অপহরণ, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের ১৬টি মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছে। এর মধ্যে এখনও ৮ জন বীরাঙ্গনা জীবিত আছেন। এর ভিত্তিতে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ (ফরমাল চার্জ) দাখিল করেন প্রসিকিউশন। এ মামলার তদন্ত শুরু হয় ২০১৪ সালের ২৫ নভেম্বর। ১ বছর ৫ মাস ৯ দিন তদন্ত করে ৫০৮ পৃষ্ঠার চূড়ান্ত প্রতিবেদন তৈরি করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা সত্যরঞ্জন রায়। মামলার অভিযোগ প্রমাণের জন্য ৫১ জনের জবানবন্দি নেয়া হয়েছে, যারা সাক্ষী হিসেবে ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দেন।
২০১৫ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর ওই ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর ১লা অক্টোবর তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। ২০১৬ সালের ১৩ই অক্টোবর এই পাঁচজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে প্রসিকিউশন। এর ভিত্তিতে ১৩ই অক্টোবর আনুষ্ঠানিক অভিযোগ (ফরমাল চার্জ) দাখিল করেন প্রসিকিউশন।