দেশ বিদেশ
রাজধানীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
স্টাফ রিপোর্টার
১২ আগস্ট ২০১৮, রবিবার, ১০:৩৫ পূর্বাহ্ন
রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় চোর অপবাদ দিয়ে একটি রেস্টুরেন্টে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। তার নাম নূর আলম (২৭)। পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ তিন জনকে আটক করেছে। পুলিশ ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গতকাল ভোর সাড়ে ৫টার দিকে বাড্ডা থানাধীন বেরাইদের ছোট মসজিদের পাশের ‘খান চিকেন’ এর রেস্টুরেন্টের কর্মচারীরা নূর আলমকে গাছের সঙ্গে বেঁধে মারধর করে। এতে নূর আলম গুরুতর আহত হন। খবর পেয়ে আহতের বাবা নুরুল মিয়া তাকে উদ্ধার করে বেরাইদের মোড়লপাড়ার নাজিরের ভাড়া বাড়িতে নিয়ে যায়। সেখানে সকাল ৮টার দিকে তিনি মারা যান।
নিহতের বাবা নুরুল মিয়া ঢামেক হাসপাতালে সাংবাদিকদের জানান, তার ছেলে পেশায় কসাই। বিভিন্ন হোটেল ও রেস্টুরেন্টে গরুর মাংস সরবরাহ করতো। তিনি আরো জানান, অনেক হোটেলে সে বাকির টাকা পাবে। খান চিকেনে তার ছেলে মাংসের টাকা পেতো। ভোর বেলায় ওই হোটেলের মালিকের কাছে সে টাকা চাইতে গেলে মালিক ও কর্মচারীদের সঙ্গে তার কথাকাটাকাটি হয়। এ সময় তারা তাকে গাছে বেঁধে বেধড়ক মারপিট করে। তার নাক ও মুখ দিয়ে প্রচণ্ড রক্ত ঝরছিল। তার ছেলেকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।
নিহতের স্বজন তাসলিমা বেগম জানান, নূর আলম রাতে মাংস কাটার কাজ করেন। আর ভোরে হোটেলে মাংস সরবরাহ করতেন। সকাল বেলা নূর আলমের বাবার মোবাইল ফোন দিয়ে খান চিকেন রেস্টুরেন্টের কয়েকজন কর্মচারী বলেন যে, নূর মিয়া চুরি করতে গিয়ে ধরা পড়েছে। এটা তাদের ডাহা মিথ্যা কথা। পিটিয়ে হত্যার বিষয়টি ধামাচাপা দেয়ার জন্য তারা এই অভিযোগ করেছে। নূর আলম কোনোদিন এই কাজ করতে পারে না। আমরা এই হত্যার বিচার চাই। নূর আলম এক সন্তানের জনক।
বাড্ডা থানার এসআই সোহরাব হোসেন সাংবাদিকদের জানান, খান চিকেনের কয়েকজন কর্মচারী অভিযোগ করেছেন যে, ভোর বেলায় নূর আলম চুরি করতে গিয়ে ধরা পড়লে তাকে মারধর করা হয়েছে। আর নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে, নূর আলম পেশায় একজন কসাই। ওই রেস্টুরেন্টের মালিকের কাছে তিনি টাকা পেতেন। পাওনা টাকা লেনদেনের বিষয়ে কথাকাটাকাটির সময় তাকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, উভয়পক্ষের অভিযোগ তদন্ত করা হচ্ছে। এ ঘটনায় রেস্টুরেন্টের কয়েকজন কর্মকর্তাকে আটক করা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। নিহতের পরিবারের অভিযোগের প্রেক্ষিতে থানায় একটি মামলা দায়ের করা হবে।
নিহতের বাবা নুরুল মিয়া ঢামেক হাসপাতালে সাংবাদিকদের জানান, তার ছেলে পেশায় কসাই। বিভিন্ন হোটেল ও রেস্টুরেন্টে গরুর মাংস সরবরাহ করতো। তিনি আরো জানান, অনেক হোটেলে সে বাকির টাকা পাবে। খান চিকেনে তার ছেলে মাংসের টাকা পেতো। ভোর বেলায় ওই হোটেলের মালিকের কাছে সে টাকা চাইতে গেলে মালিক ও কর্মচারীদের সঙ্গে তার কথাকাটাকাটি হয়। এ সময় তারা তাকে গাছে বেঁধে বেধড়ক মারপিট করে। তার নাক ও মুখ দিয়ে প্রচণ্ড রক্ত ঝরছিল। তার ছেলেকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।
নিহতের স্বজন তাসলিমা বেগম জানান, নূর আলম রাতে মাংস কাটার কাজ করেন। আর ভোরে হোটেলে মাংস সরবরাহ করতেন। সকাল বেলা নূর আলমের বাবার মোবাইল ফোন দিয়ে খান চিকেন রেস্টুরেন্টের কয়েকজন কর্মচারী বলেন যে, নূর মিয়া চুরি করতে গিয়ে ধরা পড়েছে। এটা তাদের ডাহা মিথ্যা কথা। পিটিয়ে হত্যার বিষয়টি ধামাচাপা দেয়ার জন্য তারা এই অভিযোগ করেছে। নূর আলম কোনোদিন এই কাজ করতে পারে না। আমরা এই হত্যার বিচার চাই। নূর আলম এক সন্তানের জনক।
বাড্ডা থানার এসআই সোহরাব হোসেন সাংবাদিকদের জানান, খান চিকেনের কয়েকজন কর্মচারী অভিযোগ করেছেন যে, ভোর বেলায় নূর আলম চুরি করতে গিয়ে ধরা পড়লে তাকে মারধর করা হয়েছে। আর নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে, নূর আলম পেশায় একজন কসাই। ওই রেস্টুরেন্টের মালিকের কাছে তিনি টাকা পেতেন। পাওনা টাকা লেনদেনের বিষয়ে কথাকাটাকাটির সময় তাকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, উভয়পক্ষের অভিযোগ তদন্ত করা হচ্ছে। এ ঘটনায় রেস্টুরেন্টের কয়েকজন কর্মকর্তাকে আটক করা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। নিহতের পরিবারের অভিযোগের প্রেক্ষিতে থানায় একটি মামলা দায়ের করা হবে।