এক্সক্লুসিভ
চট্টগ্রাম ও মহম্মদপুরে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ২
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
১২ আগস্ট ২০১৮, রবিবার, ৯:৩৯ পূর্বাহ্ন
পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে নাসির ওরফে মামুন (৩৫) নামে এক সন্ত্রাসীর মৃত্যু হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, মামুন খুন-ধর্ষণসহ ১৮টি মামলার আসামি। শুক্রবার দিনগত গভীর রাতে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বারাসাত ইউনিয়নের বোয়ালিয়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। মামুন ওই এলাকার হাজী কালা মিয়ার ছেলে।
আনোয়ারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. দুলাল মাহমুদ জানান, ১৮ মামলার আসামি মামুনকে গ্রেপ্তারের জন্য তারা দীর্ঘদিন ধরে খুঁজছিলেন। শুক্রবার বিকালে সে নিজ এলাকায় ফিরেছে বলে পুলিশের কাছে খবর আসে। এর ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। স্বীকারোক্তি মোতাবেক পরে রাতে তাকে নিয়ে অস্ত্র উদ্ধারে গেলে আগে থেকে ওত পেতে থাকা অনুসারী সন্ত্রাসীরা মামুনকে ছিনিয়ে নিতে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি করে। পুলিশ পাল্টা গুলি চালালে বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে।
ওসি জানান, বন্দুকযুদ্ধে গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত মামুনকে স্থানীয় হাসপাতালে নেয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনাস্থল থেকে দুইটি এলজি ও পাঁচ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করা হয়েছে। বন্দুকযুদ্ধে আনোয়ারা থানার একজন এএসআই ও একজন কনস্টেবল আহত হয়েছেন বলে দাবি করেছেন ওসি।
এদিকে মহম্মদপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি জানান, মহম্মদপুরের রামপুর এলাকায় শুক্রবার গভীর রাতে বন্দুকযুদ্ধে বাশার (৪০) নামের এক ডাকাত নিহত হয়েছে। নিহত বাশার ডাকাত বিল্লপাড়া এলাকার গোলাম সরোয়ার বিশ্বাসের ছেলে। পুলিশ জানায়, শুক্রবার গভীর রাতে উপজেলার পলাশবাড়ীয়া ইউনিয়নের রামপুর গ্রামের একটি ফাঁকা মাঠের ভেতরে দুইদল ডাকাতের মধ্যে গোলাগুলির সময় বাশার ডাকাত গুলিবিদ্ধ হয়। পুলিশ সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে বাশারকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে মহম্মদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক নির্ঝর ভৌমিক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ ৪ রাউন্ড বন্দুকের গুলি, ৩ রাউন্ড গুলির খোসা এবং ৪টি রামদা উদ্ধার করে।
মহম্মদপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. তরীকুল ইসলাম বন্দুকযুদ্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, নিহত বাশার ডাকাতের বিরুদ্ধে চুরি-ডাকাতিসহ ১২টি মামলা রয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মাগুরা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
আনোয়ারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. দুলাল মাহমুদ জানান, ১৮ মামলার আসামি মামুনকে গ্রেপ্তারের জন্য তারা দীর্ঘদিন ধরে খুঁজছিলেন। শুক্রবার বিকালে সে নিজ এলাকায় ফিরেছে বলে পুলিশের কাছে খবর আসে। এর ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। স্বীকারোক্তি মোতাবেক পরে রাতে তাকে নিয়ে অস্ত্র উদ্ধারে গেলে আগে থেকে ওত পেতে থাকা অনুসারী সন্ত্রাসীরা মামুনকে ছিনিয়ে নিতে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি করে। পুলিশ পাল্টা গুলি চালালে বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে।
ওসি জানান, বন্দুকযুদ্ধে গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত মামুনকে স্থানীয় হাসপাতালে নেয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনাস্থল থেকে দুইটি এলজি ও পাঁচ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করা হয়েছে। বন্দুকযুদ্ধে আনোয়ারা থানার একজন এএসআই ও একজন কনস্টেবল আহত হয়েছেন বলে দাবি করেছেন ওসি।
এদিকে মহম্মদপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি জানান, মহম্মদপুরের রামপুর এলাকায় শুক্রবার গভীর রাতে বন্দুকযুদ্ধে বাশার (৪০) নামের এক ডাকাত নিহত হয়েছে। নিহত বাশার ডাকাত বিল্লপাড়া এলাকার গোলাম সরোয়ার বিশ্বাসের ছেলে। পুলিশ জানায়, শুক্রবার গভীর রাতে উপজেলার পলাশবাড়ীয়া ইউনিয়নের রামপুর গ্রামের একটি ফাঁকা মাঠের ভেতরে দুইদল ডাকাতের মধ্যে গোলাগুলির সময় বাশার ডাকাত গুলিবিদ্ধ হয়। পুলিশ সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে বাশারকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে মহম্মদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক নির্ঝর ভৌমিক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ ৪ রাউন্ড বন্দুকের গুলি, ৩ রাউন্ড গুলির খোসা এবং ৪টি রামদা উদ্ধার করে।
মহম্মদপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. তরীকুল ইসলাম বন্দুকযুদ্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, নিহত বাশার ডাকাতের বিরুদ্ধে চুরি-ডাকাতিসহ ১২টি মামলা রয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মাগুরা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।