বাংলারজমিন
যমজ লাল্টু-পল্টুর দাম হাঁকছেন ২০ লাখ
পংকজ মণ্ডল, চিতলমারী (বাগেরহাট) থেকে
১২ আগস্ট ২০১৮, রবিবার, ৯:১৯ পূর্বাহ্ন
চিতলমারীতে ৩ বছর বয়সী যমজ লাল্টু ও পল্টুকে নিয়ে রীতিমতো হৈচৈ পড়ে গেছে এলাকায়। প্রতিদিনই যমজ এ পশু দু’টিকে এক নজর দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে ভিড় জমাচ্ছে লোকজন। কোরবানি ঈদকে সামনে রেখে এ গরুর মালিক ৬০ মণ ওজনের লাল্টু ও পল্টুর দাম হেঁকেছেন ২০ লাখ টাকা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার হিজলা পূর্বপাড়া গ্রামের সার্জেন্ট (অব.) মঞ্জুর আলম ২০১৩ সালে বাড়িতে একটি গরুর খামার করেন। বর্তমানে তার খামারে ১৪টি গাভী ও দুটি বাছুরসহ লাল্টু ও পল্টু নামে ৩ বছর বয়সী দু’টি যমজ ষাঁড় রয়েছে। আসন্ন ঈদে এ পশু দু’টিকে বিক্রির ঘোষণা দেয়া হলে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ক্রেতা ও উৎসুক লোকজন ওই খামারে এসে লাল্টু-পল্টুকে এক নজর দেখার জন্য ভিড় জমাচ্ছেন।
এ ব্যাপারে মঞ্জুর আলম জানান, চাকরি শেষে অবসরে এসে অনেকে আরাম-আয়েশে সময় কাটান। কিন্তু তিনি বাড়িতে এসে কৃষিকাজসহ গরুর খামার করেছেন। এখান থেকে অনেকর সংসার চলছে। পাশাপাশি প্রতি বছর তিনি কয়েক লাখ টাকার গরু বিক্রি করেন। গত তিন বছর আগে তার খামারের একটি গাভীর এক সাথে দুটি যমজ বাচ্চা হয়। লাল্টু ও পল্টু নামে তাদের ডাকা হয়। ওই বাচ্চা দু’টিকে খুব যত্নসহকারে খামারে রাখা হয়। বর্তমানে লাল্টু ও পল্টুর ওজন ৬০ মণ। এছাড়া মঞ্জুর আলম আরো জানান, ওই ষাঁড় দু’টির জন্য খৈল, ভূষি ও অন্যান্য খাবারের জন্য প্রতিদিন ১ হাজার টাকা ব্যয় হচ্ছে। এই ঈদে এ পশু দু’টিকে তিনি বিক্রি করতে চান। এর জন্য ০১৭৪৭৬০৬৮ ১১ নম্বরে ক্রেতাদের যোগাযোগ করতে অনুরোধ জানিয়েছেন। স্থানীয় গরু ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম জানান, এমন বড় সাইজের গরু এলাকায় আর দ্বিতীয়টি নেই। বাজার দর ভালো থাকলে ন্যায্য মূল্যে বিক্রি করতে পারবেন খামারি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার হিজলা পূর্বপাড়া গ্রামের সার্জেন্ট (অব.) মঞ্জুর আলম ২০১৩ সালে বাড়িতে একটি গরুর খামার করেন। বর্তমানে তার খামারে ১৪টি গাভী ও দুটি বাছুরসহ লাল্টু ও পল্টু নামে ৩ বছর বয়সী দু’টি যমজ ষাঁড় রয়েছে। আসন্ন ঈদে এ পশু দু’টিকে বিক্রির ঘোষণা দেয়া হলে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ক্রেতা ও উৎসুক লোকজন ওই খামারে এসে লাল্টু-পল্টুকে এক নজর দেখার জন্য ভিড় জমাচ্ছেন।
এ ব্যাপারে মঞ্জুর আলম জানান, চাকরি শেষে অবসরে এসে অনেকে আরাম-আয়েশে সময় কাটান। কিন্তু তিনি বাড়িতে এসে কৃষিকাজসহ গরুর খামার করেছেন। এখান থেকে অনেকর সংসার চলছে। পাশাপাশি প্রতি বছর তিনি কয়েক লাখ টাকার গরু বিক্রি করেন। গত তিন বছর আগে তার খামারের একটি গাভীর এক সাথে দুটি যমজ বাচ্চা হয়। লাল্টু ও পল্টু নামে তাদের ডাকা হয়। ওই বাচ্চা দু’টিকে খুব যত্নসহকারে খামারে রাখা হয়। বর্তমানে লাল্টু ও পল্টুর ওজন ৬০ মণ। এছাড়া মঞ্জুর আলম আরো জানান, ওই ষাঁড় দু’টির জন্য খৈল, ভূষি ও অন্যান্য খাবারের জন্য প্রতিদিন ১ হাজার টাকা ব্যয় হচ্ছে। এই ঈদে এ পশু দু’টিকে তিনি বিক্রি করতে চান। এর জন্য ০১৭৪৭৬০৬৮ ১১ নম্বরে ক্রেতাদের যোগাযোগ করতে অনুরোধ জানিয়েছেন। স্থানীয় গরু ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম জানান, এমন বড় সাইজের গরু এলাকায় আর দ্বিতীয়টি নেই। বাজার দর ভালো থাকলে ন্যায্য মূল্যে বিক্রি করতে পারবেন খামারি।