বাংলারজমিন
চট্টগ্রাম পুলিশ সুপারের ঘোষণা
সড়কে গরুবোঝাই ট্রাক থামাতে পারবে না পুলিশ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
১২ আগস্ট ২০১৮, রবিবার, ৯:১৯ পূর্বাহ্ন
সড়ক-মহাসড়কে কোরবানির গরুবোঝাই ট্রাক থামাতে পারবে না পুলিশ। এমন ঘোষণা দিয়েছেন চট্টগ্রামের পুলিশ সুপার নূরে আলম মিনা।
শনিবার কোরবানি উপলক্ষে সড়ক-মহাসড়কে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও কোরবানির পশুরহাটের নিরাপত্তা নিয়ে নগরীর হালিশহরে জেলা পুলিশ লাইনে আয়োজিত মতবিনিময় সভাশেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ ঘোষণার কথা জানান তিনি।
তিনি বলেন, চাঁদাবাজি ঠেকাতে সড়ক-মহাসড়কে গরুবোঝাই ট্রাক থামানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, জনদুর্ভোগ কমাতে সড়ক বা মহাসড়কের ওপর কোনোরকম কোরবানির পশুরহাট বসানোর ওপরও নিষেধাজ্ঞার কথা জানান তিনি।
তিনি জানান, সুনির্দিষ্ট তথ্য ছাড়া সড়ক বা মহাসড়কে কোরবানির গরুবোঝাই কোনো ট্রাক থামাতে পারবে না পুলিশ। মাঠ পর্যায়ে দায়িত্বরত পুলিশকে আমরা এই বিষয়ে কঠোর নির্দেশনা দিয়েছি। যদি সুনির্দিষ্ট তথ্য থেকেও থাকে তাহলে সহকারী পুলিশ সুপার কিংবা তদূর্ধ্ব কর্মকর্তার উপস্থিতিতে ট্রাক থামাতে পারবেন মাঠের পুলিশ সদস্যরা।
কোরবানির পশু পরিবহনের ক্ষেত্রে পুলিশের বিরুদ্ধে যেন কোনো অভিযোগ না আসে। এটা একেবারেই শুনতে চাই না। যদি পশুবোঝাই ট্রাক থেকে চাঁদা আদায়ের কোনো তথ্য কেউ দিতে পারেন। অনুরোধ করবো, এখন সবার হাতে হাতে স্মার্টফোন, ছবি তুলে যেন আমাদের দেয়া হয়। তাহলে কঠোর অ্যাকশন নেবো। অনেক সময় পুলিশ সদস্যরা সরাসরি নয়, দালাল দিয়েও চাঁদাবাজি করেন। সেই তথ্যও যদি আমরা পাই, যথাযথ আইনি পদক্ষেপ নেবো।
নূরে আলম মিনা বলেন, কোরবানির আগে অন্তত সপ্তাহখানেক সড়ক-মহাসড়কে যানজট আমাদের জন্য একটি বড় সমস্যা। এ জন্য আমরা সড়ক বা মহাসড়কে কোনোভবে গবাদিপশুর হাট বসতে দেবো না। তিন শিফটে আমাদের তিন হাজার পুলিশ সদস্য চব্বিশ ঘণ্টা দায়িত্ব পালন করবে। হাইওয়ে পুলিশও আমাদের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করবে। মহাসড়কে যাতে অনুমোদনবিহীন কোনো গাড়ি না চলে, আমরা সেটা দেখবো।
এসপি জানান, যেকোনো ধরনের অভিযোগ জানাতে এবং সেবা পেতে যোগাযোগের জন্য একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খোলা হচ্ছে। গোয়েন্দা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। ঈদুল আজহাকে ঘিরে যাতে কোনো জঙ্গি কর্মকাণ্ড না ঘটে সে বিষয়ে পুলিশ সতর্ক থাকবে। এছাড়া জালনোট ঠেকাতে কোরবানির পশুর প্রত্যেক হাট-বাজারে শনাক্তকরণ মেশিন স্থাপন করা হবে।
শনিবার কোরবানি উপলক্ষে সড়ক-মহাসড়কে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও কোরবানির পশুরহাটের নিরাপত্তা নিয়ে নগরীর হালিশহরে জেলা পুলিশ লাইনে আয়োজিত মতবিনিময় সভাশেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ ঘোষণার কথা জানান তিনি।
তিনি বলেন, চাঁদাবাজি ঠেকাতে সড়ক-মহাসড়কে গরুবোঝাই ট্রাক থামানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, জনদুর্ভোগ কমাতে সড়ক বা মহাসড়কের ওপর কোনোরকম কোরবানির পশুরহাট বসানোর ওপরও নিষেধাজ্ঞার কথা জানান তিনি।
তিনি জানান, সুনির্দিষ্ট তথ্য ছাড়া সড়ক বা মহাসড়কে কোরবানির গরুবোঝাই কোনো ট্রাক থামাতে পারবে না পুলিশ। মাঠ পর্যায়ে দায়িত্বরত পুলিশকে আমরা এই বিষয়ে কঠোর নির্দেশনা দিয়েছি। যদি সুনির্দিষ্ট তথ্য থেকেও থাকে তাহলে সহকারী পুলিশ সুপার কিংবা তদূর্ধ্ব কর্মকর্তার উপস্থিতিতে ট্রাক থামাতে পারবেন মাঠের পুলিশ সদস্যরা।
কোরবানির পশু পরিবহনের ক্ষেত্রে পুলিশের বিরুদ্ধে যেন কোনো অভিযোগ না আসে। এটা একেবারেই শুনতে চাই না। যদি পশুবোঝাই ট্রাক থেকে চাঁদা আদায়ের কোনো তথ্য কেউ দিতে পারেন। অনুরোধ করবো, এখন সবার হাতে হাতে স্মার্টফোন, ছবি তুলে যেন আমাদের দেয়া হয়। তাহলে কঠোর অ্যাকশন নেবো। অনেক সময় পুলিশ সদস্যরা সরাসরি নয়, দালাল দিয়েও চাঁদাবাজি করেন। সেই তথ্যও যদি আমরা পাই, যথাযথ আইনি পদক্ষেপ নেবো।
নূরে আলম মিনা বলেন, কোরবানির আগে অন্তত সপ্তাহখানেক সড়ক-মহাসড়কে যানজট আমাদের জন্য একটি বড় সমস্যা। এ জন্য আমরা সড়ক বা মহাসড়কে কোনোভবে গবাদিপশুর হাট বসতে দেবো না। তিন শিফটে আমাদের তিন হাজার পুলিশ সদস্য চব্বিশ ঘণ্টা দায়িত্ব পালন করবে। হাইওয়ে পুলিশও আমাদের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করবে। মহাসড়কে যাতে অনুমোদনবিহীন কোনো গাড়ি না চলে, আমরা সেটা দেখবো।
এসপি জানান, যেকোনো ধরনের অভিযোগ জানাতে এবং সেবা পেতে যোগাযোগের জন্য একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খোলা হচ্ছে। গোয়েন্দা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। ঈদুল আজহাকে ঘিরে যাতে কোনো জঙ্গি কর্মকাণ্ড না ঘটে সে বিষয়ে পুলিশ সতর্ক থাকবে। এছাড়া জালনোট ঠেকাতে কোরবানির পশুর প্রত্যেক হাট-বাজারে শনাক্তকরণ মেশিন স্থাপন করা হবে।