অনলাইন
রাবিপ্রবি’র স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণে স্থানীয়দের সহযোগিতা চান ইউজিসি চেয়ারম্যান
রাঙামাটি প্রতিনিধি
১১ আগস্ট ২০১৮, শনিবার, ২:৫৬ পূর্বাহ্ন
রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্বদ্যিালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণে স্থানীয় জনসাধারণের সহায়তা চেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর আবদুল মান্নান। শনিবার তিনি রাঙামাটি পর্যটন হলিডে কমপ্লেক্সে আয়োজিত রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সম্পাদিত বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি পরবর্তী এক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিষ্টার অঞ্জন কুমার চাকমার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় অন্যান্যদের মধ্যে রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য্য প্রফেসর ড. প্রদানেন্দু বিকাশ চাকমা, শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের উপসচিব জাকিয়া পারভিন, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের উপ-সচিব শাহিন সিরাজ বক্তব্য রাখেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রফেসর আবদুল মান্নান বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষার স্তর থেকে উচ্চ শিক্ষা পর্যন্ত শিক্ষার উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়সমুহে শিক্ষার মানোন্নয়ন এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নসহ প্রয়োজনীয় সকল ক্ষেত্রে অর্থ বরাদ্দ দেয়া হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য শহরের ঝগড়াবিল মৌজার ৬৪ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। তিনি বলেন, এ বছরই ২২৭ কোটি টাকা ব্যয়ে মাষ্টার প্লান তৈরী করে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী স্থাপনা নির্মাণের কাজ হাতে নেয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে ডিজিটাল জরিপকাজ সম্পন্ন করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, রাঙামাটি দেশের একটি প্রান্তিক অঞ্চল। এ অঞ্চলের অধিবাসীদেরকে উচ্চ শিক্ষায় এগিয়ে নিতে সরকার এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছে। রাঙামাটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হবে এমন আশা প্রকাশ করে প্রধান অতিথি বলেন, উচ্চ শিক্ষা প্রসারের যে স্বপ্ন প্রধানমন্ত্রী দেখাচ্ছেন সে স্বপ্ন বাস্তবায়নে আপনাদের কর্ম দক্ষতার মাধ্যমে সফল করে তুলবেন। কর্মশালায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৪ জন শিক্ষক ও কর্মকর্তা অংশ নেয় ।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রফেসর আবদুল মান্নান বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষার স্তর থেকে উচ্চ শিক্ষা পর্যন্ত শিক্ষার উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়সমুহে শিক্ষার মানোন্নয়ন এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নসহ প্রয়োজনীয় সকল ক্ষেত্রে অর্থ বরাদ্দ দেয়া হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য শহরের ঝগড়াবিল মৌজার ৬৪ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। তিনি বলেন, এ বছরই ২২৭ কোটি টাকা ব্যয়ে মাষ্টার প্লান তৈরী করে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী স্থাপনা নির্মাণের কাজ হাতে নেয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে ডিজিটাল জরিপকাজ সম্পন্ন করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, রাঙামাটি দেশের একটি প্রান্তিক অঞ্চল। এ অঞ্চলের অধিবাসীদেরকে উচ্চ শিক্ষায় এগিয়ে নিতে সরকার এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছে। রাঙামাটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হবে এমন আশা প্রকাশ করে প্রধান অতিথি বলেন, উচ্চ শিক্ষা প্রসারের যে স্বপ্ন প্রধানমন্ত্রী দেখাচ্ছেন সে স্বপ্ন বাস্তবায়নে আপনাদের কর্ম দক্ষতার মাধ্যমে সফল করে তুলবেন। কর্মশালায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৪ জন শিক্ষক ও কর্মকর্তা অংশ নেয় ।