রকমারি
পড়া মনে রাখতে হলে
অনলাইন ডেস্ক
৩১ জুলাই ২০১৮, মঙ্গলবার, ১১:৩২ পূর্বাহ্ন
পরীক্ষার আগে ডিম বা কলা খাওয়া যাবে না। তাহলে পরীক্ষায় ডিম পাবে অর্থাৎ ফেল করবে। এমন অনেক কুসংস্কারের মধ্য দিয়ে আমরা আমাদের বাল্যকাল অতিবাহিত করেছি। কিন্তু পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করার সঙ্গে মূলত স¤পর্ক কে কতটা ভাল পড়াশুনা করেছে। আর পরীক্ষায় তখনই সাফল্য পাবে, যখন পঠিত বিষয়াবলী স¤পর্কিত তথ্যাদি নিজের স্মৃতিতে ধারণ করে রাখতে পারবে। সুতরাং আসল বিষয় পড়া মনে রাখা। আসুন এবার আমরা জেনে নিই পড়া মনে রাখতে হলে আমাদের কি করা উচিত?
বৈজ্ঞানিকভাবে বলতে গেলে, কোনোও তথ্য মনে রাখতে হলে মস্তিষ্কে থাকা তথ্যের অনুষঙ্গকে কাজে লাগানোর সঙ্গে সঙ্গে কাজে লাগাতে হবে মস্তিষ্কের কল্পনাশক্তিকে। একটু সহজ করে বলতে গেলে একটি নির্দিষ্ট বিষয় পড়ার সময় সে স¤পর্কিত অন্যান্য যে সকল তথ্য আছে স্মৃতিতে থাকা পূর্বের জ্ঞানের সঙ্গে বর্তমান বিষয়বস্তুর মিল খুঁজে একটি যোগসূত্র স্থাপন করা।
পড়াশুনার সময় পড়–য়ার মানসিক অবস্থা, পড়ার পরিবেশ এবং পড়ার ব্যপারে পড়–য়ার আগ্রহ- অনাগ্রহ একটি জরুরি উপসঙ্গ। তবে একটি বিষয়কে দীর্ঘমেয়াদীভাবে মস্তিষ্কে ধারণ করার জন্য কিছু বিষয় অনুসরণ করা জরুরিÑ
(১) একাগ্র চিত্তে তীব্র মনোযোগ দিয়ে পড়া
(২) সঠিক উচ্চারণ করে জোরে জোরে পড়া
(৩) একই বিষয় বারবার পড়া
(৪) পড়া বিষয়টি সময় সুযোগ পেলে অন্যকে পড়ানো
এই বিষয়গুলো কিভাবে দীর্ঘমেয়াদে পড়া মনে রাখতে সাহায্য করে তার আলাদা আলাদা বর্ণনাও রয়েছে। তীব্র মনোযোগ দিয়ে কোনো বিষয় পড়লে বিষয়টির অন্তর্নিহিত অর্থ সহজেই অনুধাবন করা যায়। আর অন্তর্নিহিত অর্থ অনুধাবন করলে তথ্য মনে রাখা সহজ হয়ে যায়। আর জোরে জোরে সঠিক উচ্চারণ করে পড়লে বিষয়টি দুই মাধ্যম দিয়ে মস্তিষ্কে পৌঁছায়। অন্তর্নিহিত অর্থ অনুধাবনের পাশাপাশি শ্রুতিপথের মাধ্যমেও মস্তিষ্কে চালিত হয় তথ্য। তথ্যের এই সংকেত জোরদার হওয়ায় মস্তিষ্ক সহজেই বিষয়টি ধারণ করার সাথে বিষয়টি দীর্ঘমেয়াদীভাবেও ধারণ করে রাখে।
একটি বিষয় বারবার পড়া, লেখা এবং একই বিষয় সংশ্লিষ্ট প্রশ্নের উত্তর বারবার দেয়ায় মস্তিষ্কে স্মৃতির গভীরতা বাড়ে। আর নিজের জানা বিষয়টি অন্যকে পড়ানোর মাধ্যমে নিজের বিষয়গত জ্ঞানটি হয়ে ওঠে গভীর জ্ঞান, মস্তিষ্ক স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করে বিষয়টিকে। আর এভাবেই সহজ হয়ে ওঠে একটি বিষয়কে সহজে মনে রাখার পাশাপাশি বিষয়টিকে দীর্ঘদিন মনে রাখা।
বৈজ্ঞানিকভাবে বলতে গেলে, কোনোও তথ্য মনে রাখতে হলে মস্তিষ্কে থাকা তথ্যের অনুষঙ্গকে কাজে লাগানোর সঙ্গে সঙ্গে কাজে লাগাতে হবে মস্তিষ্কের কল্পনাশক্তিকে। একটু সহজ করে বলতে গেলে একটি নির্দিষ্ট বিষয় পড়ার সময় সে স¤পর্কিত অন্যান্য যে সকল তথ্য আছে স্মৃতিতে থাকা পূর্বের জ্ঞানের সঙ্গে বর্তমান বিষয়বস্তুর মিল খুঁজে একটি যোগসূত্র স্থাপন করা।
পড়াশুনার সময় পড়–য়ার মানসিক অবস্থা, পড়ার পরিবেশ এবং পড়ার ব্যপারে পড়–য়ার আগ্রহ- অনাগ্রহ একটি জরুরি উপসঙ্গ। তবে একটি বিষয়কে দীর্ঘমেয়াদীভাবে মস্তিষ্কে ধারণ করার জন্য কিছু বিষয় অনুসরণ করা জরুরিÑ
(১) একাগ্র চিত্তে তীব্র মনোযোগ দিয়ে পড়া
(২) সঠিক উচ্চারণ করে জোরে জোরে পড়া
(৩) একই বিষয় বারবার পড়া
(৪) পড়া বিষয়টি সময় সুযোগ পেলে অন্যকে পড়ানো
এই বিষয়গুলো কিভাবে দীর্ঘমেয়াদে পড়া মনে রাখতে সাহায্য করে তার আলাদা আলাদা বর্ণনাও রয়েছে। তীব্র মনোযোগ দিয়ে কোনো বিষয় পড়লে বিষয়টির অন্তর্নিহিত অর্থ সহজেই অনুধাবন করা যায়। আর অন্তর্নিহিত অর্থ অনুধাবন করলে তথ্য মনে রাখা সহজ হয়ে যায়। আর জোরে জোরে সঠিক উচ্চারণ করে পড়লে বিষয়টি দুই মাধ্যম দিয়ে মস্তিষ্কে পৌঁছায়। অন্তর্নিহিত অর্থ অনুধাবনের পাশাপাশি শ্রুতিপথের মাধ্যমেও মস্তিষ্কে চালিত হয় তথ্য। তথ্যের এই সংকেত জোরদার হওয়ায় মস্তিষ্ক সহজেই বিষয়টি ধারণ করার সাথে বিষয়টি দীর্ঘমেয়াদীভাবেও ধারণ করে রাখে।
একটি বিষয় বারবার পড়া, লেখা এবং একই বিষয় সংশ্লিষ্ট প্রশ্নের উত্তর বারবার দেয়ায় মস্তিষ্কে স্মৃতির গভীরতা বাড়ে। আর নিজের জানা বিষয়টি অন্যকে পড়ানোর মাধ্যমে নিজের বিষয়গত জ্ঞানটি হয়ে ওঠে গভীর জ্ঞান, মস্তিষ্ক স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করে বিষয়টিকে। আর এভাবেই সহজ হয়ে ওঠে একটি বিষয়কে সহজে মনে রাখার পাশাপাশি বিষয়টিকে দীর্ঘদিন মনে রাখা।