অনলাইন
বড়পুকুরিয়া তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ
স্টাফ রিপোর্টার
২৩ জুলাই ২০১৮, সোমবার, ১১:০২ পূর্বাহ্ন
কয়লা সরবরাহ বন্ধ হওয়ার পর দিনাজপুরের পার্বতীপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রে উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছে।
রোববার রাত ১০টায় কর্তৃপক্ষ ৫২৫ মেগাওয়াট ক্ষমতার এই কেন্দ্রে উৎপাদন বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
বড়পুকুরিয়া কয়লাভিত্তিক তাপ বিদুৎকেন্দ্রের ব্যবস্থাপক সংরক্ষণ প্রকৌশলী মাহবুবুর রহমান জানান, কয়লা সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ‘বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি লি.’ (বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি) কয়লা সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়ায় তারা তাপ বিদুৎ কেন্দ্রটি বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছেন।
বিদুৎ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান নর্দার্ন ইলেক্ট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লি. (নেসকো)-এর রংপুর অঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী শাহাদৎ হোসেন সরকার জানান, রংপুর বিভাগের আট জেলায় প্রতিদিন ৬৫০ মেগওয়াট বিদুৎ প্রয়োজন। এর মধ্যে ৫২৫ মেগওয়াট বিদুৎ আসত বড়পুকুরিয়া তাপ বিদুৎকেন্দ্র থেকে।
জানা যায়, বড়পুকুরিয়া খনির উপর নির্ভর করে খনির পার্শ্বে কয়লাভিত্তিক ৫২৫ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতার তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি গড়ে তোলা হয়। বিদ্যুৎ কেন্দ্রটিতে ২৭৫ মেগাওয়াট ক্ষমতার একটি ও ১২৫ মেগাওয়াট করে দু’টি ইউনিট রয়েছে। কেন্দ্রটি পূর্ণ উৎপাদনে থাকলে প্রতিদিন গড়ে ৫ হাজার ২শ’ মেট্রিক টন কয়লার প্রয়োজন হয়। ১২৫ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতার ১ নং ইউনিটটি বড় ধরনের (জেনারেল ওভারহোলিং) মেরামতের জন্য কয়েকমাস ধরে বন্ধ রয়েছে। ২ নং ইউনিটটি কয়লা সংকটের কারণে গত ২৯ জুন বন্ধ করে দেওয়া হয়। কয়লা সংকটের কারণে ২৭৫ মেগাওয়াট ক্ষমতার ৩ নং ইউনিটটি কয়েকদিন ধরে খুড়িয়ে খুড়িয়ে চলে অবশেষে গত রাতে সেটিও বন্ধ হয়ে গেল।
উল্লেখ্য, বড়পুকুরিয়া খনির কোল ইয়ার্ড থেকে প্রায় ১ লাখ ৪২ হাজার টন কয়লা উধাও হয়ে যাওয়ার ঘটনাটি খনি কর্তৃপক্ষ ‘সিস্টেম লস’ হিসেবে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
রোববার রাত ১০টায় কর্তৃপক্ষ ৫২৫ মেগাওয়াট ক্ষমতার এই কেন্দ্রে উৎপাদন বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
বড়পুকুরিয়া কয়লাভিত্তিক তাপ বিদুৎকেন্দ্রের ব্যবস্থাপক সংরক্ষণ প্রকৌশলী মাহবুবুর রহমান জানান, কয়লা সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ‘বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি লি.’ (বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি) কয়লা সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়ায় তারা তাপ বিদুৎ কেন্দ্রটি বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছেন।
বিদুৎ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান নর্দার্ন ইলেক্ট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লি. (নেসকো)-এর রংপুর অঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী শাহাদৎ হোসেন সরকার জানান, রংপুর বিভাগের আট জেলায় প্রতিদিন ৬৫০ মেগওয়াট বিদুৎ প্রয়োজন। এর মধ্যে ৫২৫ মেগওয়াট বিদুৎ আসত বড়পুকুরিয়া তাপ বিদুৎকেন্দ্র থেকে।
জানা যায়, বড়পুকুরিয়া খনির উপর নির্ভর করে খনির পার্শ্বে কয়লাভিত্তিক ৫২৫ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতার তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি গড়ে তোলা হয়। বিদ্যুৎ কেন্দ্রটিতে ২৭৫ মেগাওয়াট ক্ষমতার একটি ও ১২৫ মেগাওয়াট করে দু’টি ইউনিট রয়েছে। কেন্দ্রটি পূর্ণ উৎপাদনে থাকলে প্রতিদিন গড়ে ৫ হাজার ২শ’ মেট্রিক টন কয়লার প্রয়োজন হয়। ১২৫ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতার ১ নং ইউনিটটি বড় ধরনের (জেনারেল ওভারহোলিং) মেরামতের জন্য কয়েকমাস ধরে বন্ধ রয়েছে। ২ নং ইউনিটটি কয়লা সংকটের কারণে গত ২৯ জুন বন্ধ করে দেওয়া হয়। কয়লা সংকটের কারণে ২৭৫ মেগাওয়াট ক্ষমতার ৩ নং ইউনিটটি কয়েকদিন ধরে খুড়িয়ে খুড়িয়ে চলে অবশেষে গত রাতে সেটিও বন্ধ হয়ে গেল।
উল্লেখ্য, বড়পুকুরিয়া খনির কোল ইয়ার্ড থেকে প্রায় ১ লাখ ৪২ হাজার টন কয়লা উধাও হয়ে যাওয়ার ঘটনাটি খনি কর্তৃপক্ষ ‘সিস্টেম লস’ হিসেবে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।