শেষের পাতা
জন্মদিনের পার্টির কথা বলে ডেকে তরুণীকে গণধর্ষণ
স্টাফ রিপোর্টার, নারায়ণগঞ্জ থেকে
২৩ জুলাই ২০১৮, সোমবার, ১০:১২ পূর্বাহ্ন
নারায়ণগঞ্জে জন্মদিনের অনুষ্ঠানের কথা বলে ডেকে নিয়ে এক তরুণী (১৯) কে গণধর্ষণ করেছে সহপাঠীরা। এ ঘটনায় পুলিশ মোক্তাদির রহমান ওরফে একরাম (২৪) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার রাতে শহরের কলেজরোড এলাকায় আল্লামা ইকবাল রোডে। গ্রেপ্তারকৃত মোক্তাদির রহমান ওরফে একরাম ওই এলাকার মৃত হাফিজুর রহমানের ছেলে। এ ঘটনায় গতকাল সকালে ধর্ষিতা তরুণী বাদী হয়ে ফতুল্লা মডেল থানায় মামলা করেছেন।
মামলার সূত্রমতে, নারায়ণগঞ্জ শহরের ডন চেম্বার মসজিদ এলাকায় জিতু মিয়ার বাড়িতে ভাড়া থেকে ওই তরুণী শহরের কালিরবাজার এলাকার একটি কারখানায় চাকরি করে। আগে ফতুল্লার জিএম গার্মেন্টসে চাকরি করার সুবাদে একই কারখানায় কর্মরত ফতুল্লার লাকি বাজার এলাকার আরিফ, মোক্তাদির রহমান ওরফে একরাম, মিলন, হৃদয়সহ আরো কয়েকজনের সঙ্গে বন্ধুত্ব ছিল। আর সেই গার্মেন্টস থেকে চাকরি ছেড়ে দেয়ার পর তাদের সঙ্গে সম্পর্কসহ যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
শনিবার সন্ধ্যায় বর্তমান কর্মস্থলের কারখানায় ডিউটি শেষে নবীগঞ্জ গুদারাঘাটে বেড়াতে যায় ওই তরুণী। সেখানে দেখা হয় পুরনো বন্ধুদের সঙ্গে। তারা ওই তরুণীকে দেখে এক বন্ধুর বাড়িতে জন্মদিনের অনুষ্ঠানে যাওয়ার প্রস্তাব দেয়। প্রথমে তরুণী রাজি না হলেও পরে অনুরোধ করায় অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য রাজি হয়। তখন তরুণীকে শহরের আল্লামা ইকবাল রোডের মৃত শামসুল হকের বাড়িতে মোক্তাদির রহমান ওরফে একরামের ভাড়া ফ্ল্যাটে নিয়ে যায়। কিন্তু সেই ফ্ল্যাটে গিয়ে তরুণী দেখে জন্মদিনের কোনো অনুষ্ঠান নেই। পরে তরুণীকে জোরপুর্বক আরিফ, মোক্তাদির, মিলন পালাক্রমে ধর্ষণ করে। চতুর্থ দফায় বন্ধু হৃদয় ধর্ষণ করতে গেলে তার পা ধরে কান্না শুরু করেন তরুণী। এ সময় হৃদয় তাকে ধর্ষণ না করে ফ্ল্যাট থেকে বের করে একটি রিকশায় তুলে দেয়। পরে ওই তরুণী তার বান্ধবীর সঙ্গে আলোচনা করে রোববার সকালে থানায় মামলা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও ফতুল্লা মডেল থানা পুলিশের ইন্সপেক্টর (অপারেশন) মজিবুর রহমান বলেন, এ ঘটনায় একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার তথ্যমতে অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মামলার সূত্রমতে, নারায়ণগঞ্জ শহরের ডন চেম্বার মসজিদ এলাকায় জিতু মিয়ার বাড়িতে ভাড়া থেকে ওই তরুণী শহরের কালিরবাজার এলাকার একটি কারখানায় চাকরি করে। আগে ফতুল্লার জিএম গার্মেন্টসে চাকরি করার সুবাদে একই কারখানায় কর্মরত ফতুল্লার লাকি বাজার এলাকার আরিফ, মোক্তাদির রহমান ওরফে একরাম, মিলন, হৃদয়সহ আরো কয়েকজনের সঙ্গে বন্ধুত্ব ছিল। আর সেই গার্মেন্টস থেকে চাকরি ছেড়ে দেয়ার পর তাদের সঙ্গে সম্পর্কসহ যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
শনিবার সন্ধ্যায় বর্তমান কর্মস্থলের কারখানায় ডিউটি শেষে নবীগঞ্জ গুদারাঘাটে বেড়াতে যায় ওই তরুণী। সেখানে দেখা হয় পুরনো বন্ধুদের সঙ্গে। তারা ওই তরুণীকে দেখে এক বন্ধুর বাড়িতে জন্মদিনের অনুষ্ঠানে যাওয়ার প্রস্তাব দেয়। প্রথমে তরুণী রাজি না হলেও পরে অনুরোধ করায় অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য রাজি হয়। তখন তরুণীকে শহরের আল্লামা ইকবাল রোডের মৃত শামসুল হকের বাড়িতে মোক্তাদির রহমান ওরফে একরামের ভাড়া ফ্ল্যাটে নিয়ে যায়। কিন্তু সেই ফ্ল্যাটে গিয়ে তরুণী দেখে জন্মদিনের কোনো অনুষ্ঠান নেই। পরে তরুণীকে জোরপুর্বক আরিফ, মোক্তাদির, মিলন পালাক্রমে ধর্ষণ করে। চতুর্থ দফায় বন্ধু হৃদয় ধর্ষণ করতে গেলে তার পা ধরে কান্না শুরু করেন তরুণী। এ সময় হৃদয় তাকে ধর্ষণ না করে ফ্ল্যাট থেকে বের করে একটি রিকশায় তুলে দেয়। পরে ওই তরুণী তার বান্ধবীর সঙ্গে আলোচনা করে রোববার সকালে থানায় মামলা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও ফতুল্লা মডেল থানা পুলিশের ইন্সপেক্টর (অপারেশন) মজিবুর রহমান বলেন, এ ঘটনায় একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার তথ্যমতে অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।