বাংলারজমিন
চট্টগ্রামে পুকুর সেঁচে মিললো অস্ত্র ও মাগুর মাছ!
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
২৩ জুলাই ২০১৮, সোমবার, ৯:০০ পূর্বাহ্ন
চট্টগ্রাম মহানগরের ডবলমুরিং থানার ধনিয়ালাপাড়ায় অস্ত্রভাণ্ডারের খোঁজে আস্ত একটি পুকুর সেঁচে দুটি দেশীয় তৈরি এলজি পেয়েছে পুলিশ। সেই সঙ্গে ওই পুকুরে পাওয়া গেল বড় বড় মাগুর মাছ! তবে অস্ত্রের খোঁজে আরো তল্লাশির জন্য ওই পুকুর ঘিরে রেখেছে পুলিশ। রোববার ভোর রাত তিনটার দিকে পুকুর থেকে বস্তায় মোড়ানো এলজি দুটি তুলে আনেন পুকুর সেঁচে নিয়োজিত একজন শ্রমিক। শনিবার বিকাল থেকে পানি সেঁচের সময় আরো ৫ শ্রমিক তুলে আনেন বড় বড় সব মাগুর মাছ। আর এ সময় পাহারায় ছিলেন নগর পুলিশের একটি টিম।
চট্টগ্রাম ডবলমুরিং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএম মহিউদ্দিন জানান, শুক্রবার রাতে পুকুরটির পাড় থেকে ধারালো অস্ত্রসহ ১৮ সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ সময় তাদের কাছ থেকে একটি ছুরিও উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদে তারা পুকুরে কিছু অস্ত্র ফেলে দিয়েছিল বলে পুলিশকে জানায়। স্থানীয় লোকজনও এই পুকুরে বিশাল অস্ত্রভাণ্ডার থাকার কথা জানায়। যা উদ্ধারে শনিবার সকাল থেকে চেষ্টা চালানো হয়। কিন্তু অস্ত্রভাণ্ডার খুঁজে না পেয়ে বিকঠল থেকে পুকুরটির পানি অপসারণের উদ্যোগ নেয়া হয়। পরে শ্যালো মেশিন বসিয়ে পুকুরের পানি সেঁচ শুরু করা হয়। এতে নিয়োজিত করা হয় স্থানীয় ৬ জন শ্রমিক। রাতভর পানি অপসারণের সময় পুকুরে মিলেছে শুধুই বড় বড় মাগুর মাছ।
প্রায় ৫ কেজি ওজনের প্রতিটি মাগুর মাছ পুকুর থেকে যখন পাড়ে এনে রাখা হচ্ছে তখন পুলিশসহ উৎসুক জনতা অবাকই হচ্ছিলেন। তবে রাত আনুমানিক তিনটার দিকে তাজুল ইসলাম নামে এক শ্রমিকের তল্লাশিতে উঠে আসে বস্তায় মোড়ানো দুটি দেশীয় এলজি ও কার্তুজ। পুকুর পাড়ে এ সময় চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের এডিসি (পশ্চিম) নাজমুল হাসান, এসি (ডবলমুরিং) আশিকুর রহমান উপস্থিত ছিলেন বলে জানান ওসি মহিউদ্দীন সেলিম। নগর পুলিশের সহকারী কমিশনার (ডবলমুরিং) আশিকুর রহমান বলেন, আমাদের কাছে তথ্য ছিল সন্ত্রাসীরা বেশকিছু অস্ত্র পুকুরে ফেলে গেছে। পুকুরটিতে কাদা ও ময়লা-আবর্জনা বেশি হওয়ায় রাতে ভালোভাবে তল্লাশি করা যায়নি। এরপরও দুটি এলজি, কার্তুজ পাওয়া গেছে। পুকুরে আরো তল্লাশি চালানো হবে। পুকুরটি বর্তমানে ঘিরে রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় গ্রেপ্তার ১৮ সন্ত্রাসীকে আসামি করে ডবলমুরিং থানায় একটি মামলা করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
চট্টগ্রাম ডবলমুরিং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএম মহিউদ্দিন জানান, শুক্রবার রাতে পুকুরটির পাড় থেকে ধারালো অস্ত্রসহ ১৮ সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ সময় তাদের কাছ থেকে একটি ছুরিও উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদে তারা পুকুরে কিছু অস্ত্র ফেলে দিয়েছিল বলে পুলিশকে জানায়। স্থানীয় লোকজনও এই পুকুরে বিশাল অস্ত্রভাণ্ডার থাকার কথা জানায়। যা উদ্ধারে শনিবার সকাল থেকে চেষ্টা চালানো হয়। কিন্তু অস্ত্রভাণ্ডার খুঁজে না পেয়ে বিকঠল থেকে পুকুরটির পানি অপসারণের উদ্যোগ নেয়া হয়। পরে শ্যালো মেশিন বসিয়ে পুকুরের পানি সেঁচ শুরু করা হয়। এতে নিয়োজিত করা হয় স্থানীয় ৬ জন শ্রমিক। রাতভর পানি অপসারণের সময় পুকুরে মিলেছে শুধুই বড় বড় মাগুর মাছ।
প্রায় ৫ কেজি ওজনের প্রতিটি মাগুর মাছ পুকুর থেকে যখন পাড়ে এনে রাখা হচ্ছে তখন পুলিশসহ উৎসুক জনতা অবাকই হচ্ছিলেন। তবে রাত আনুমানিক তিনটার দিকে তাজুল ইসলাম নামে এক শ্রমিকের তল্লাশিতে উঠে আসে বস্তায় মোড়ানো দুটি দেশীয় এলজি ও কার্তুজ। পুকুর পাড়ে এ সময় চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের এডিসি (পশ্চিম) নাজমুল হাসান, এসি (ডবলমুরিং) আশিকুর রহমান উপস্থিত ছিলেন বলে জানান ওসি মহিউদ্দীন সেলিম। নগর পুলিশের সহকারী কমিশনার (ডবলমুরিং) আশিকুর রহমান বলেন, আমাদের কাছে তথ্য ছিল সন্ত্রাসীরা বেশকিছু অস্ত্র পুকুরে ফেলে গেছে। পুকুরটিতে কাদা ও ময়লা-আবর্জনা বেশি হওয়ায় রাতে ভালোভাবে তল্লাশি করা যায়নি। এরপরও দুটি এলজি, কার্তুজ পাওয়া গেছে। পুকুরে আরো তল্লাশি চালানো হবে। পুকুরটি বর্তমানে ঘিরে রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় গ্রেপ্তার ১৮ সন্ত্রাসীকে আসামি করে ডবলমুরিং থানায় একটি মামলা করা হয়েছে বলে জানান তিনি।