দেশ বিদেশ
চার জেলায় বন্দুকযুদ্ধে নিহত ৪
বাংলারজমিন ডেস্ক
২২ জুলাই ২০১৮, রবিবার, ৯:৫৫ পূর্বাহ্ন
মাদকবিরোধী অভিযানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে তিন জেলায় তিনজন নিহত হয়েছে। নিহতদের বাড়ি কুষ্টিয়া, চাঁপাই নবাবগঞ্জ ও দিনাজপুরে। এছাড়া কক্সবাজারের চকরিয়ায় মাদকব্যবসায়ী দুই গ্রুপের বন্দুকযুদ্ধে একজন নিহত হয়েছে। শুক্রবার রাতে এসব বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে।
স্টাফ রিপোর্টার, দিনাজপুর থেকে জানান, পাবর্তীপুরে মাদক ব্যবসায়ীর দুই গ্রুপের বন্ধুকযুদ্ধে আব্দুর রহিম (৪৬) নামে এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে একটি স্যুটার গান, এক রাউন্ড গুলি, একশ পিস ইয়াবা এবং ৫০ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত মাদক ব্যবসায়ী আব্দুর রহিম পাবর্তীপুর পৌর এলাকার রেলগেট নামক এলাকার গোলাপ নবী হাবুর ছেলে। তার বিরুদ্ধে হত্যাসহ ৭টি মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জে সদর উপজেলার সুন্দরপুর ইউনিয়নের মোল্লান মাথা এলাকায় র্যাবের সঙ্গে ‘বন্ধুকযুদ্ধে’ এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছে। নিহত ব্যক্তি সদর উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের চর ইসলামপুর গ্রামের মৃত আব্দুল বাসেদ মুন্সির ছেলে খাইরুল ইসলাম ওরফে ডাইল খাইরুল (৪২)। ঘটনাস্থল থেকে ১টি পিস্তল, ৪ রাউন্ড গুলি, ১টি ম্যাগাজিন ও ১১৭ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় র্যাবের ৪ সদস্য আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে র্যাব। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
ভেড়ামারা (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি জানান, ভেড়ামারায় পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে উপজেলার শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী শামছুদ্দীন ওরফে শ্যাম (৩৮) নিহত হয়েছে। শুক্রবার দিবাগত রাত পৌনে ৩টার দিকে ভেড়ামারা-রায়টা সড়কের ব্যাকাপুল সেতুর মুখে এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। এসময় পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ১টি দেশি ওয়ান শুটারগান, ২ রাউন্ড গুলি ও ৫শ’ পিস ইয়াবা উদ্ধার করেছে। সে ভেড়ামারা উপজেলার ক্ষেমিরদিয়াড় বিশ্বাসপাড়া গ্রামের মৃত কুব্বাত আলীর ছেলে।
ভেড়ামারা থানার অফিসার ইনচার্জ আমিনুল ইসলাম জানান, মাদকদ্রব্য ক্রয়-বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে একদল মাদক ব্যবসায়ী ভেড়ামারা-রায়টা সড়কের ব্যাকাপুল নামক স্থানের তিন রাস্তার মোড়ে সেতুর মুখে অবস্থান করছে এমন গোপন সংবাদ পেয়ে ভেড়ামারা থানার এসআই সালাউদ্দীন, এএসআই মাসুমসহ ১টি টিম ঘটনাস্থলে অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। জবাবে পুলিশও পাল্টা গুলি চালালে বন্দুকযুদ্ধের একপর্যায়ে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় একজনকে পড়ে থাকতে দেখে পুলিশ। পরে তাকে উদ্ধার করে ভেড়ামারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার বিরুদ্ধে ভেড়ামারা থানায় প্রায় ৮টি মাদকের মামলা রয়েছে।
স্টাফ রিপোর্টার, কক্সবাজার থেকে জানান, কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় দুই দল মাদক ব্যবসায়ীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় একজন গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন বলে পুলিশ জানিয়েছে। নিহত মোহাম্মদ ইসমাঈল (৩৮) চকরিয়া পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের কোচপাড়ার আব্দুস সালামের ছেলে। চকরিয়া থানার ওসি বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, শনিবার ভোরের দিকে উপজেলার লামা-আলীকদম সড়কের পাহাড়ি এলাকায় দুই দল মাদক ব্যবসায়ী সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এ সময় গুলিতে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী নিহত হন। তার বিরুদ্ধে মাদক ব্যবসায় জড়িত থাকার অভিযোগে চকরিয়াসহ বিভিন্ন থানায় মামলা রয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ৪৬৫টি ইয়াবা, একটি বন্দুক ও দুটি গুলি উদ্ধার করেছে বলে তিনি জানান। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
স্টাফ রিপোর্টার, দিনাজপুর থেকে জানান, পাবর্তীপুরে মাদক ব্যবসায়ীর দুই গ্রুপের বন্ধুকযুদ্ধে আব্দুর রহিম (৪৬) নামে এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে একটি স্যুটার গান, এক রাউন্ড গুলি, একশ পিস ইয়াবা এবং ৫০ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত মাদক ব্যবসায়ী আব্দুর রহিম পাবর্তীপুর পৌর এলাকার রেলগেট নামক এলাকার গোলাপ নবী হাবুর ছেলে। তার বিরুদ্ধে হত্যাসহ ৭টি মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জে সদর উপজেলার সুন্দরপুর ইউনিয়নের মোল্লান মাথা এলাকায় র্যাবের সঙ্গে ‘বন্ধুকযুদ্ধে’ এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছে। নিহত ব্যক্তি সদর উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের চর ইসলামপুর গ্রামের মৃত আব্দুল বাসেদ মুন্সির ছেলে খাইরুল ইসলাম ওরফে ডাইল খাইরুল (৪২)। ঘটনাস্থল থেকে ১টি পিস্তল, ৪ রাউন্ড গুলি, ১টি ম্যাগাজিন ও ১১৭ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় র্যাবের ৪ সদস্য আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে র্যাব। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
ভেড়ামারা (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি জানান, ভেড়ামারায় পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে উপজেলার শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী শামছুদ্দীন ওরফে শ্যাম (৩৮) নিহত হয়েছে। শুক্রবার দিবাগত রাত পৌনে ৩টার দিকে ভেড়ামারা-রায়টা সড়কের ব্যাকাপুল সেতুর মুখে এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। এসময় পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ১টি দেশি ওয়ান শুটারগান, ২ রাউন্ড গুলি ও ৫শ’ পিস ইয়াবা উদ্ধার করেছে। সে ভেড়ামারা উপজেলার ক্ষেমিরদিয়াড় বিশ্বাসপাড়া গ্রামের মৃত কুব্বাত আলীর ছেলে।
ভেড়ামারা থানার অফিসার ইনচার্জ আমিনুল ইসলাম জানান, মাদকদ্রব্য ক্রয়-বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে একদল মাদক ব্যবসায়ী ভেড়ামারা-রায়টা সড়কের ব্যাকাপুল নামক স্থানের তিন রাস্তার মোড়ে সেতুর মুখে অবস্থান করছে এমন গোপন সংবাদ পেয়ে ভেড়ামারা থানার এসআই সালাউদ্দীন, এএসআই মাসুমসহ ১টি টিম ঘটনাস্থলে অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। জবাবে পুলিশও পাল্টা গুলি চালালে বন্দুকযুদ্ধের একপর্যায়ে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় একজনকে পড়ে থাকতে দেখে পুলিশ। পরে তাকে উদ্ধার করে ভেড়ামারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার বিরুদ্ধে ভেড়ামারা থানায় প্রায় ৮টি মাদকের মামলা রয়েছে।
স্টাফ রিপোর্টার, কক্সবাজার থেকে জানান, কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় দুই দল মাদক ব্যবসায়ীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় একজন গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন বলে পুলিশ জানিয়েছে। নিহত মোহাম্মদ ইসমাঈল (৩৮) চকরিয়া পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের কোচপাড়ার আব্দুস সালামের ছেলে। চকরিয়া থানার ওসি বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, শনিবার ভোরের দিকে উপজেলার লামা-আলীকদম সড়কের পাহাড়ি এলাকায় দুই দল মাদক ব্যবসায়ী সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এ সময় গুলিতে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী নিহত হন। তার বিরুদ্ধে মাদক ব্যবসায় জড়িত থাকার অভিযোগে চকরিয়াসহ বিভিন্ন থানায় মামলা রয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ৪৬৫টি ইয়াবা, একটি বন্দুক ও দুটি গুলি উদ্ধার করেছে বলে তিনি জানান। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।