অনলাইন
বরিশালে কাউন্সিলর প্রার্থীকে তলব
স্টাফ রিপোর্টার, বরিশাল থেকে
২১ জুলাই ২০১৮, শনিবার, ৫:১২ পূর্বাহ্ন
বরিশালে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক ইভিএম দিলেও এর বিরোধিতা করছেন স্বয়ং আওয়ামীলীগ কাউন্সিলর প্রার্থী। ইলেকট্রনিক্স ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে ভোটগ্রহণের লক্ষ্যে ভোটারদের প্রশিক্ষণে বাধা দেয়ার ঘটনায় বরিশাল সিটি করপোরেশনের ১২ নম্বর ওয়ার্ডের ঠেলাগাড়ি প্রতীকের আওয়ামী লীগের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. জাকির হোসেনকে ব্যাখ্যা দিতে বলেছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। আজ শনিবার দুপুরে বিষয়টি সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেছেন জেলার সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা ও সিটি নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. হেলাল উদ্দিন খান।
সিটি নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় ও ইস্যুকৃত নোটিশ সূত্রে জানা গেছে- বরিশাল সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে ১২, ২০, ২১ ও ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের ১১টি কেন্দ্রে ইভিএমের মাধ্যমে ভোটগ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয় নির্বাচন কমিশন। এ লক্ষে ওয়ার্ডগুলোতে ভোটারদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্যোগও নেওয়া হয়।
এর ধারাবাহিকতায় ১২ নম্বর ওয়ার্ডের নূরিয়া কিন্ডার গার্ডেন এবং কিশোর মজলিশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও সংলগ্ন এ আর এস বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নির্বাচন কর্মকর্তারা গতকাল শুক্রবার বিকেলে ভোটারদের প্রশিক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি নিয়ে যান।
বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে প্রার্থী (আওয়ামী লীগ মনোনীত) জাকির হোসেন ভূলু ও তার কর্মী সমর্থকরা প্রশিক্ষণ কাজে বিভিন্ন রকমের বাধা, হুমকি, ভয়ভীতি, অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করা, অবৈধ প্রভাব বিস্তার করা, অন্য প্রার্থীদের বিরুদ্ধ আচরণ করা এবং যন্ত্রপাতি ছিনিয়ে নিয়ে নষ্ট করার প্রচেষ্টা চালান। পাশাপাশি প্রার্থী নিজে সহকারী রিটার্নিং অফিসার ও রিটার্নিং অফিসারের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন।
সিটি নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. হেলাল উদ্দিন খান সাংবাদিকদের বলেন, প্রার্থী ও প্রার্থী সমর্থকদের এমন আচরণ সরকার এবং নির্বাচন কমিশনসহ রাষ্ট্রীয় কাজের বিরোধী এবং প্রচলিত আইন ও বিধি-বিধান পরিপন্থী।
এ লক্ষে প্রার্থীর শাস্তির আওতায় আনাসহ প্রার্থীতা বাতিলের জন্য কেন নির্বাচন কমিশনে সুপারিশ করা হবে না তা জানতে চিঠি পাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে লিখিত জবাবসহ স্বশরীরে উপস্থিত হয়ে বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচন ২০১৮ এর রিটার্নিং অফিসারের কাছে ব্যাখা দেয়ার জন্য বলা হয়েছে।
অপর দিকে বিএনপির মেয়র প্রার্থী এ্যাড. মজিবর রহমান সরোয়ার বলেছেন, আমরা নির্বাচনে ইভিএম চাইনা। তবে নির্বাচন কমিশন চাপিয়ে দিলে আমাদের করার কিছু নেই।
সিটি নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় ও ইস্যুকৃত নোটিশ সূত্রে জানা গেছে- বরিশাল সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে ১২, ২০, ২১ ও ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের ১১টি কেন্দ্রে ইভিএমের মাধ্যমে ভোটগ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয় নির্বাচন কমিশন। এ লক্ষে ওয়ার্ডগুলোতে ভোটারদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্যোগও নেওয়া হয়।
এর ধারাবাহিকতায় ১২ নম্বর ওয়ার্ডের নূরিয়া কিন্ডার গার্ডেন এবং কিশোর মজলিশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও সংলগ্ন এ আর এস বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নির্বাচন কর্মকর্তারা গতকাল শুক্রবার বিকেলে ভোটারদের প্রশিক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি নিয়ে যান।
বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে প্রার্থী (আওয়ামী লীগ মনোনীত) জাকির হোসেন ভূলু ও তার কর্মী সমর্থকরা প্রশিক্ষণ কাজে বিভিন্ন রকমের বাধা, হুমকি, ভয়ভীতি, অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করা, অবৈধ প্রভাব বিস্তার করা, অন্য প্রার্থীদের বিরুদ্ধ আচরণ করা এবং যন্ত্রপাতি ছিনিয়ে নিয়ে নষ্ট করার প্রচেষ্টা চালান। পাশাপাশি প্রার্থী নিজে সহকারী রিটার্নিং অফিসার ও রিটার্নিং অফিসারের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন।
সিটি নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. হেলাল উদ্দিন খান সাংবাদিকদের বলেন, প্রার্থী ও প্রার্থী সমর্থকদের এমন আচরণ সরকার এবং নির্বাচন কমিশনসহ রাষ্ট্রীয় কাজের বিরোধী এবং প্রচলিত আইন ও বিধি-বিধান পরিপন্থী।
এ লক্ষে প্রার্থীর শাস্তির আওতায় আনাসহ প্রার্থীতা বাতিলের জন্য কেন নির্বাচন কমিশনে সুপারিশ করা হবে না তা জানতে চিঠি পাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে লিখিত জবাবসহ স্বশরীরে উপস্থিত হয়ে বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচন ২০১৮ এর রিটার্নিং অফিসারের কাছে ব্যাখা দেয়ার জন্য বলা হয়েছে।
অপর দিকে বিএনপির মেয়র প্রার্থী এ্যাড. মজিবর রহমান সরোয়ার বলেছেন, আমরা নির্বাচনে ইভিএম চাইনা। তবে নির্বাচন কমিশন চাপিয়ে দিলে আমাদের করার কিছু নেই।