বাংলারজমিন
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাকডেটেট ওয়েবসাইট, নেই পর্যাপ্ত তথ্য
ইভান চৌধুরী,বেরোবি প্রতিনিধি
১৯ জুলাই ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৮:৫৪ পূর্বাহ্ন
বর্তমান যুগ তথ্য প্রযুক্তির যুগ। যেখানে গোটা বিশ্বের সকল তথ্য এখন হাতের মুঠোয় পাওয়া যায় সেখানে ব্যতিক্রম শুধু বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (বেরোবি)। বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে নেই কোন পর্যাপ্ত তথ্য। আর যে যতসামান্য রয়েছে তার দীর্ঘদিন ধরে দেখা মেলেনি কোন আপডেটের। বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন শিক্ষক নিয়োগ থেকে শুরু করে তাদের পদোন্নতি পর্যন্ত, কোন তথ্যই হালনাগাদ করা হয়নি এখনো। সাইটটিতে প্রবেশ করলে যেসব তথ্য দেখা যায়, সেসব অনেক আগের হালনাগাদ করা। দীর্ঘ দশ বছর পার হয়ে গেলেও এখনো পর্যন্ত ওয়েব সাইটটির পূর্ণাঙ্গ রূপ দিতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
ওয়েবসাইটের হোম পেজে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচিতিসহ বেশ কয়েকটি ক্যাটেগরি রয়েছে। তার মধ্যে কন্টাক্ট আস’-এ সাব-ক্যাটেগরি হোম, অ্যাবাউট আস, অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ডিপার্টমেন্ট, সেন্ট্রাল লাইব্রেরী এ্যান্ড ইনফরমেশন সেন্টার (সিএলআইসি) এবং সাইবার সেন্টার রয়েছে। ‘ডিপার্টমেন্ট ক্যাটেগরিতে প্রবেশ করলে দেখা যায়, অধিকাংশ বিভাগের নতুন শিক্ষক নিয়োগ, পদোন্নতি এবং বিভাগীয় প্রধান পরিবর্তন হলেও তা আপডেট করা হয় না।কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, কোন কোন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে একাধিক ব্যাক্তির নাম হালনাগাদ করা রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের বর্তমান বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্বে অধ্যাপক ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ থাকলেও, বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে অর্থনীতি বিভাগরে শিক্ষক অধ্যাপক ড. মোরশেদ হোসেনের নাম হালনাগাদ করা রয়েছে। গণিত বিভাগ এবং লোক-প্রশাসন বিভাগসহ বেশ কয়েকটি বিভাগের হালনাগাদ করা হয়নি। তাছাড়া সমাজ বিজ্ঞান বিভাগ ও গণিত বিভাগের সর্বশেষ আপডেট করা হয় ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে। এরপর বিভাগ দুটির কোন তথ্যই হালনাগাত করেননি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ফাইন্যান্স এ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগ, দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ, অর্থনীতি বিভাগ এবং এ্যাকাউন্টিং এ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস্ বিভাগসহ ওয়েব সাইটটির বিভিন্ন অপশনে যাবার চেষ্টা করলে প্রক্রিয়াধীন হয়ে পুনরায় হোম পেজে ফিরে আসে।
২০১৭ সালের ২৫শে জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ইব্রাহীম কবীর সাক্ষরিত এক অফিস আদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটটি পরিচালনার জন্য কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক সহকারী অধ্যাপক মুহাঃ শামসুজ্জামানকে আহ্ববায়ক এবং উপাচার্যের পিএস আমিনুর রহমানকে সদস্য সচিব করে সাত সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। কাগজে-কলমে কমিটি থাকলেও দীর্ঘ এক বছরেও বাস্তবে কোন কর্মকান্ড দেখা যায়নি এই কমিটির। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটের এরকম ব্যাকডেটেড থাকার ব্যাপারে জানার চেষ্টায় ওয়েবসাইট পরিচালনা কমিটির আহবায়ক ও সাইবার সেন্টারের পরিচালক মুহাঃ শামসুজ্জামানের মুঠোফোনে বার বার ফোন করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
ওয়েবসাইটের হোম পেজে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচিতিসহ বেশ কয়েকটি ক্যাটেগরি রয়েছে। তার মধ্যে কন্টাক্ট আস’-এ সাব-ক্যাটেগরি হোম, অ্যাবাউট আস, অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ডিপার্টমেন্ট, সেন্ট্রাল লাইব্রেরী এ্যান্ড ইনফরমেশন সেন্টার (সিএলআইসি) এবং সাইবার সেন্টার রয়েছে। ‘ডিপার্টমেন্ট ক্যাটেগরিতে প্রবেশ করলে দেখা যায়, অধিকাংশ বিভাগের নতুন শিক্ষক নিয়োগ, পদোন্নতি এবং বিভাগীয় প্রধান পরিবর্তন হলেও তা আপডেট করা হয় না।কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, কোন কোন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে একাধিক ব্যাক্তির নাম হালনাগাদ করা রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের বর্তমান বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্বে অধ্যাপক ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ থাকলেও, বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে অর্থনীতি বিভাগরে শিক্ষক অধ্যাপক ড. মোরশেদ হোসেনের নাম হালনাগাদ করা রয়েছে। গণিত বিভাগ এবং লোক-প্রশাসন বিভাগসহ বেশ কয়েকটি বিভাগের হালনাগাদ করা হয়নি। তাছাড়া সমাজ বিজ্ঞান বিভাগ ও গণিত বিভাগের সর্বশেষ আপডেট করা হয় ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে। এরপর বিভাগ দুটির কোন তথ্যই হালনাগাত করেননি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ফাইন্যান্স এ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগ, দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ, অর্থনীতি বিভাগ এবং এ্যাকাউন্টিং এ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস্ বিভাগসহ ওয়েব সাইটটির বিভিন্ন অপশনে যাবার চেষ্টা করলে প্রক্রিয়াধীন হয়ে পুনরায় হোম পেজে ফিরে আসে।
২০১৭ সালের ২৫শে জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ইব্রাহীম কবীর সাক্ষরিত এক অফিস আদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটটি পরিচালনার জন্য কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক সহকারী অধ্যাপক মুহাঃ শামসুজ্জামানকে আহ্ববায়ক এবং উপাচার্যের পিএস আমিনুর রহমানকে সদস্য সচিব করে সাত সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। কাগজে-কলমে কমিটি থাকলেও দীর্ঘ এক বছরেও বাস্তবে কোন কর্মকান্ড দেখা যায়নি এই কমিটির। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটের এরকম ব্যাকডেটেড থাকার ব্যাপারে জানার চেষ্টায় ওয়েবসাইট পরিচালনা কমিটির আহবায়ক ও সাইবার সেন্টারের পরিচালক মুহাঃ শামসুজ্জামানের মুঠোফোনে বার বার ফোন করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।