অনলাইন
কোটা সংস্কার আন্দোলন
চবিতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মানবন্ধনেও ছাত্রলীগের হামলা!
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
১৯ জুলাই ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৭:১৮ পূর্বাহ্ন
কোটা সংস্কার আন্দোলনের পক্ষে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়ায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) দুই শিক্ষককে ছাত্রলীগের হুমকি, অবাঞ্ছিত ঘোষণা ও হেনস্থার প্রতিবাদে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন পন্ড করে হামলা চালিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ কর্মীরা।
আজ বৃহস্পতিবার (১৯ জুলাই) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান অনুষদ প্রাঙ্গণে এ ঘটনা ঘটে বলে জানান বিশ^বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীরা জানায়, কোটা আন্দোলনের পক্ষে অবস্থান নেয়ায় সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক আলী আর রাজী ও সমাজতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষক মাইদুল ইসলামকে হুমকি, অবাঞ্ছিত ও হেনস্থার প্রতিবাদে মানববন্ধনে অংশ নেয় শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
আর ব্যানার নিয়ে দাঁড়ানো মাত্রই কিছু ছাত্রলীগ কর্মী এসে বাধা দেয়। এসময় শিক্ষকরা সংহিত জানিয়ে বক্তব্য দিতে থাকলে ছাত্রলীগ কর্মীরা তাতেও বাধা দেয়। এসময় শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। হামলায় যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের ইমন কায়সার ও ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের আরিফ ইসলাম নামে দুই শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
এরপর দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে প্রগতিশীল ছাত্রজোটের নেতাকর্মীদেরও ধাওয়া দেয় ছাত্রলীগ কর্মীরা।
মানববন্ধনে ছাত্রলীগের হামলা ও বাধার বিষয়ে চবি ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম স¤পাদক আবু তোরাব পরশ বলেন, বিশ^বিদ্যালয়ে শিক্ষার যে সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রয়েছে তা চলমান রাখতে বদ্ধপরিকর আমরা। ক্যা¤পাসে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাইলে তা কখনোই মানবে না ছাত্রলীগের কর্মীরা। তবে মানবন্ধন বা কারও উপর হামলা করেনি ছাত্রলীগ।
মানবন্ধনে অংশ নেয়া নৃ-বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক রাহমান নাসির বলেন, যারা মানববন্ধন করছে এবং বাধা দিচ্ছে তারা উভয়ই এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। বিশ্ববিদ্যালয় যেকোনও ধরনের নিপীড়নের বিরুদ্ধে। তবে সেই নিপীড়নের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করতে গিয়ে যদি নিপীড়নের শিকার হয়, তা একেবারেই অনাকাক্সিক্ষত।
এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা বিধি ১৯৭ অ্যাক্ট বঙ্গবন্ধু প্রণয়ন করেছেন। সেখানে প্রত্যেকের ভিন্নমত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা হয়েছে। আর এ মতের উপর হামলা চালানো মানে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের উপর হামলা চালানো বলে মত প্রকাশ করেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার (১৯ জুলাই) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান অনুষদ প্রাঙ্গণে এ ঘটনা ঘটে বলে জানান বিশ^বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীরা জানায়, কোটা আন্দোলনের পক্ষে অবস্থান নেয়ায় সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক আলী আর রাজী ও সমাজতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষক মাইদুল ইসলামকে হুমকি, অবাঞ্ছিত ও হেনস্থার প্রতিবাদে মানববন্ধনে অংশ নেয় শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
আর ব্যানার নিয়ে দাঁড়ানো মাত্রই কিছু ছাত্রলীগ কর্মী এসে বাধা দেয়। এসময় শিক্ষকরা সংহিত জানিয়ে বক্তব্য দিতে থাকলে ছাত্রলীগ কর্মীরা তাতেও বাধা দেয়। এসময় শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। হামলায় যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের ইমন কায়সার ও ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের আরিফ ইসলাম নামে দুই শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
এরপর দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে প্রগতিশীল ছাত্রজোটের নেতাকর্মীদেরও ধাওয়া দেয় ছাত্রলীগ কর্মীরা।
মানববন্ধনে ছাত্রলীগের হামলা ও বাধার বিষয়ে চবি ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম স¤পাদক আবু তোরাব পরশ বলেন, বিশ^বিদ্যালয়ে শিক্ষার যে সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রয়েছে তা চলমান রাখতে বদ্ধপরিকর আমরা। ক্যা¤পাসে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাইলে তা কখনোই মানবে না ছাত্রলীগের কর্মীরা। তবে মানবন্ধন বা কারও উপর হামলা করেনি ছাত্রলীগ।
মানবন্ধনে অংশ নেয়া নৃ-বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক রাহমান নাসির বলেন, যারা মানববন্ধন করছে এবং বাধা দিচ্ছে তারা উভয়ই এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। বিশ্ববিদ্যালয় যেকোনও ধরনের নিপীড়নের বিরুদ্ধে। তবে সেই নিপীড়নের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করতে গিয়ে যদি নিপীড়নের শিকার হয়, তা একেবারেই অনাকাক্সিক্ষত।
এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা বিধি ১৯৭ অ্যাক্ট বঙ্গবন্ধু প্রণয়ন করেছেন। সেখানে প্রত্যেকের ভিন্নমত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা হয়েছে। আর এ মতের উপর হামলা চালানো মানে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের উপর হামলা চালানো বলে মত প্রকাশ করেন তিনি।