এক্সক্লুসিভ
দেশব্যাপী সাংস্কৃতিক উৎসব ২০ ও ২১শে জুলাই
স্টাফ রিপোর্টার
১৯ জুলাই ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৮:৫৬ পূর্বাহ্ন
দেশব্যাপী সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড আরো বিকশিত এবং কিশোর-তরুণ সমাজসহ সর্বস্তরের জনগণকে বাংলাদেশের নিজস্ব সংস্কৃতির প্রতি আকৃষ্ট করতে আগামী ২০ ও ২১শে জুলাই সারা দেশে ‘সাংস্কৃতিক উৎসব’ করবে সরকার। জেলা প্রশাসন, জেলা শিল্পকলা একাডেমি এবং জেলা তথ্য অফিসের সহযোগিতায় সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় এ উৎসব উদযাপন করবে। গতকাল সচিবালয়ে তথ্য অধিদপ্তরের (পিআইডি) সম্মেলন কক্ষে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর প্রেস ব্রিফিংয়ে একথা জানান। আসাদুজ্জামান নূর জানান, সাংস্কৃতিক উৎসব পালনে প্রতিটি জেলায় জেলা প্রশাসকের সভাপতিত্বে একটি ‘সাংস্কৃতিক উৎসব’ আয়োজক কমিটি গঠন করে আয়োজনের সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে সব জেলা প্রশাসকদের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। স্থানীয় শিল্পী, কবি ও সাহিত্যিকদের অংশগ্রহণে সাংস্কৃতিক উৎসব হবে জানিয়ে সংস্কৃতিমন্ত্রী বলেন, যেসব জেলার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে সাংস্কৃতিক চর্চা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে সেসব বিদ্যালয়ে প্রশিক্ষণ নেয়া ছাত্রছাত্রীদের এ অনুষ্ঠানে অংশ নেয়ার সুযোগ দেয়া হবে। উৎসবে স্থানীয় শিল্পীরা রবীন্দ্র সংগীত, নজরুল সংগীত, আধুনিক ও দেশাত্মবোধক গান, কবিতা আবৃত্তি, একক অভিনয়, পল্লীগীতি, লালনগীতি, লোকগীতি, আঞ্চলিক গান, জারি, সারি, মুর্শিদী গান ছাড়াও আঞ্চলিক গান পরিবেশন করা হবে বলেও জানান তিনি। এছাড়াও সাংস্কৃতিক
অনুষ্ঠান চলাকালীন সময়ে সরকারের জনকল্যাণমূলক ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ওপর নির্মিত বিভিন্ন ভিডিও তথ্যচিত্র প্রজেক্টরের মাধ্যমে প্রদর্শন করা হবে। আসাদুজ্জামান নূর বলেন, সাংস্কৃতিক উৎসব সফলভাবে আয়োজনের মাধ্যমে দেশব্যাপী সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড আরো বিকশিত হবে এবং কিশোর-তরুণ সমাজসহ সর্বস্তরের মানুষ বাংলাদেশের নিজস্ব সংস্কৃতির প্রতি আকৃষ্ট হবে। এর পাশাপাশি সরকারের জনকল্যাণমূলক ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সম্পর্কে সর্বস্তরের জনগণকে অবহিত করা যাবে। তিনি বলেন, দেশের তরুণ সমাজসহ সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে দেশের নিজস্ব সংস্কৃতির জাগরণ সৃষ্টির লক্ষ্যে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় নিরন্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় দুই দিনব্যাপী ‘সাংস্কৃতিক উৎসব’ আয়োজন করা হবে। এই উৎসবের মাধ্যমে দেশে সাংস্কৃতিক চর্চা কতটুকু হয়েছে তা ফুটে উঠবে। ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদমুক্ত স্বপ্নের সোনার বাংলা গঠনের লক্ষ্যে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সংস্কৃতি মনস্ক মানবিক মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। সংস্কৃতিবান মানুষ বিশেষ করে তরুণ ও যুবসমাজ কখনো সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে পারে না। এ সময়ে আরো উপস্থিত ছিলেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, তথ্য সচিব আবদুল মালেক, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নাসির উদ্দিন আহমেদ, প্রধান তথ্য অফিসার কামরুন নাহার প্রমুখ।
অনুষ্ঠান চলাকালীন সময়ে সরকারের জনকল্যাণমূলক ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ওপর নির্মিত বিভিন্ন ভিডিও তথ্যচিত্র প্রজেক্টরের মাধ্যমে প্রদর্শন করা হবে। আসাদুজ্জামান নূর বলেন, সাংস্কৃতিক উৎসব সফলভাবে আয়োজনের মাধ্যমে দেশব্যাপী সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড আরো বিকশিত হবে এবং কিশোর-তরুণ সমাজসহ সর্বস্তরের মানুষ বাংলাদেশের নিজস্ব সংস্কৃতির প্রতি আকৃষ্ট হবে। এর পাশাপাশি সরকারের জনকল্যাণমূলক ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সম্পর্কে সর্বস্তরের জনগণকে অবহিত করা যাবে। তিনি বলেন, দেশের তরুণ সমাজসহ সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে দেশের নিজস্ব সংস্কৃতির জাগরণ সৃষ্টির লক্ষ্যে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় নিরন্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় দুই দিনব্যাপী ‘সাংস্কৃতিক উৎসব’ আয়োজন করা হবে। এই উৎসবের মাধ্যমে দেশে সাংস্কৃতিক চর্চা কতটুকু হয়েছে তা ফুটে উঠবে। ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদমুক্ত স্বপ্নের সোনার বাংলা গঠনের লক্ষ্যে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সংস্কৃতি মনস্ক মানবিক মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। সংস্কৃতিবান মানুষ বিশেষ করে তরুণ ও যুবসমাজ কখনো সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে পারে না। এ সময়ে আরো উপস্থিত ছিলেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, তথ্য সচিব আবদুল মালেক, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নাসির উদ্দিন আহমেদ, প্রধান তথ্য অফিসার কামরুন নাহার প্রমুখ।