ক্রিকেট বিশ্বকাপ-২০১৯
রাশিয়া বিশ্বকাপে ভিএআর-এর সাফল্য-ব্যর্থতা
স্পোর্টস ডেস্ক
১৭ জুলাই ২০১৮, মঙ্গলবার, ১০:৩০ পূর্বাহ্ন
রাশিয়া বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো ব্যবহার করা হয় ভিডিও অ্যাসিসট্যান্ট রেফারি (ভিএআর)। প্রথম দিকে এই পদ্ধতিটি সবার কাছে পরিষ্কার না হওয়ায় কিছুটা সমালোচনার মুখে পড়লেও সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে এটি হয়ে ওঠে সবচেয়ে নির্ভরতার জায়গা। মূলত মাঠে রেফারির যে সব সিদ্ধান্ত (যেমন- লাল কার্ড, পেনাল্টি, গোল) ম্যাচের ফলাফল বদলে দিতে পারে, সেগুলো অনেকটা নির্ভুল করার জন্যই ভিএআর ব্যবহার করা হয়। ২০১৬ থেকেই বিভিন্ন টুর্নামেন্টে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এই পদ্ধতি নিয়ে এবারের বিশ্বকাপে বিতর্কও কম হয়নি। তবে যত সমালোচনাই হোক, ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার দাবি, সম্পূর্ণ সফল ভিএআর পদ্ধতি। এক বিবৃতিতে ফিফা জানায়, এই বিশ্বকাপে তারা (ভিএআর) ৯৯.৩ শতাংশ সঠিক সিদ্ধান্ত দিয়েছে।
আর ‘ভিএআরের’ কল্যাণেই প্রায় শতভাগ সফল তারা। ‘ভিএআরের’ সাহায্য এবারের বিশ্বকাপে দেয়া হয়েছে মোট ৭টি পেনাল্টির সিদ্ধান্ত। এছাড়াও দু’টি গোল অফসাইডের কারণে বাতিল হলেও পরে এই ‘ভিএআরের’ কল্যাণেই গোল দেয়া হয়। ফিফার এই নতুন প্রযুক্তির সফলতা নিয়ে কথা বলেন ফিফার রেফারি কমিটির প্রধান পিয়েরলুইজি কলিনা বলেন, প্রায় শতভাগ সফল আমরা। আর আমি মনে এই প্রযুক্তি ব্যবহারের কারণে এবারের আসর অনেকটা বিতর্ক ছাড়াই শেষ হয়েছে। একটি ভিডিও নিয়ন্ত্রণ কক্ষে চারজন সহকারী বসে ক্যামেরায় বিভিন্ন অ্যাঙ্গেলে মাঠের ফুটেজগুলো পর্যবেক্ষণ করেন। মাঠে গুরুত্বপূর্ণ এবং স্পর্শকাতর কোনো সিদ্ধান্ত নিয়ে তাদের সন্দেহ হলে, তারা মাঠের রেফারিকে সেই ফুটেজ পরীক্ষা করার পরামর্শ দেন। রেফারির নিজের সন্দেহ হলেও সহযোগী ভিডিও রেফারির সহযোগিতা চাইতে পারেন।
আর ‘ভিএআরের’ কল্যাণেই প্রায় শতভাগ সফল তারা। ‘ভিএআরের’ সাহায্য এবারের বিশ্বকাপে দেয়া হয়েছে মোট ৭টি পেনাল্টির সিদ্ধান্ত। এছাড়াও দু’টি গোল অফসাইডের কারণে বাতিল হলেও পরে এই ‘ভিএআরের’ কল্যাণেই গোল দেয়া হয়। ফিফার এই নতুন প্রযুক্তির সফলতা নিয়ে কথা বলেন ফিফার রেফারি কমিটির প্রধান পিয়েরলুইজি কলিনা বলেন, প্রায় শতভাগ সফল আমরা। আর আমি মনে এই প্রযুক্তি ব্যবহারের কারণে এবারের আসর অনেকটা বিতর্ক ছাড়াই শেষ হয়েছে। একটি ভিডিও নিয়ন্ত্রণ কক্ষে চারজন সহকারী বসে ক্যামেরায় বিভিন্ন অ্যাঙ্গেলে মাঠের ফুটেজগুলো পর্যবেক্ষণ করেন। মাঠে গুরুত্বপূর্ণ এবং স্পর্শকাতর কোনো সিদ্ধান্ত নিয়ে তাদের সন্দেহ হলে, তারা মাঠের রেফারিকে সেই ফুটেজ পরীক্ষা করার পরামর্শ দেন। রেফারির নিজের সন্দেহ হলেও সহযোগী ভিডিও রেফারির সহযোগিতা চাইতে পারেন।