শেষের পাতা
কাওনাইন ব্যাংককে মুনা যাচ্ছেন লন্ডন
কূটনৈতিক রিপোর্টার
১৩ জুলাই ২০১৮, শুক্রবার, ১০:০৭ পূর্বাহ্ন
লন্ডনস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনে পরিবর্তন আনার সরকারি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের শেষ ধাপ চলছে। ডেপুটি হাইকমিশনার , প্রেস মিনিস্টার এবং অন্যান্য পদে ব্যাপক পরিবর্তনের পর এবার মিশন প্রধানের পদে পরিবর্তনের জন্য লন্ডনে প্রস্তাব পাঠিয়েছে ঢাকা। মিশন প্রধান নাজমুল কাওনাইনকে প্রত্যাহার করে ব্যাংককে রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগের সিদ্ধান্ত হয়েছে। একই সঙ্গে বৃটেনে বাংলাদেশের পরবর্তী হাইকমিশনার হিসেবে ব্যাংককে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সাঈদা মূনা তাসনিমকে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। পারস্পরিক বদলির সরকারি ওই সিদ্ধান্ত মতে বৃটিশ সরকারের কাছে মূনার এবং থাই সরকারের কাছে নাজমুল কাওনাইনের এগ্রিমো (গ্রহণে অনাপত্তি) চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। এগ্রিমো আসার পর দ্রুততম সময়ের মধ্যে এ নিয়োগ সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছে সেগুনবাগিচা।
ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের আরো অনেক মিশনে রদবদলের সিদ্ধান্ত হয়ে আছে। তবে এগুলো দৃশ্যমান হতে খানিক সময় লাগবে বলে আভাস মিলেছে। উল্লেখ্য, এর আগে সোমবার জরুরিভিত্তিতে লন্ডন মিশনের ডেপুটি হাইকমিশনারের শূন্য পদ পূরণের আদেশ জারি হয়। বার্মিংহামে বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনারের দায়িত্বপালনকারী মোহাম্মদ জুলকার নাঈনকে (পদোন্নতি আগেই পেয়েছেন) মিশনের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পদ ডেপুটি চিফ অব মিশন হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। দ্রুততম সময়ের মধ্যে তাকে দায়িত্ব বুঝে নেয়ার নির্দেশনাও দেয় ঢাকা। মিশনের প্রেস মিনিস্টারের শূন্য পদও পূরণ হচ্ছে শিগগিরই। সেখানে রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা বাসস-এর প্রধান প্রতিবেদক হিসেবে কাজ করা সাংবাদিক মো. আশেকুন নবী চৌধুরীর নাম চূড়ান্ত হয়ে আছে। মিশনে দীর্ঘ সময় প্রেস মিনিস্টারের দায়িত্বপালনকারী নাদিম কাদিরকে ফিরিয়ে আনার পর থেকে পদটি শূন্য রয়েছে। মিশনের কনস্যুলার ও কল্যাণ শাখার দু’জন কর্মকর্তাকে ফিরতে সময়সীমা বেঁধে দেয়া হয়েছে। ৩১শে জুলাইয়ের মধ্যে তাদের ফিরতে হচ্ছে।
বিদেশনীতি ও মিশনগুলো দেখভালের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিনিধিরা আভাস দিয়েছেন- লন্ডন মিশন নিয়ে সরকারের নীতিনির্ধারণী মহলের অস্বস্তি চরমে ওঠায় মিশন প্রধানসহ অন্যান্য পদেও পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত হয়। এটি পর্যায়ক্রমে দৃশ্যমান হচ্ছে। অভিযোগ আছে বৃটেনের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে গুরুত্বপূর্ণ ওই মিশনের দায়িত্বপ্রাপ্ত অনেকেই তার দায়িত্ব পালনের চেয়ে নিজেদের মধ্যে ‘কূটচালে’ ব্যস্ত সময় কাটান। সেখানে থাকা বেশিরভাগের বিরুদ্ধে দায়িত্বে অবহেলা এবং মিশনে যাওয়া বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বৃটিশ নাগরিকদের কাজে হয়রানি ও ভোগান্তির বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। সরকারি সূত্রগুলো বলছে- এবারের পরিবর্তনগুলো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নয়, সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ের নির্দেশনা ও মনিটরিংয়ে বাস্তবায়িত হচ্ছে। অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে এটি করা হচ্ছে।
ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের আরো অনেক মিশনে রদবদলের সিদ্ধান্ত হয়ে আছে। তবে এগুলো দৃশ্যমান হতে খানিক সময় লাগবে বলে আভাস মিলেছে। উল্লেখ্য, এর আগে সোমবার জরুরিভিত্তিতে লন্ডন মিশনের ডেপুটি হাইকমিশনারের শূন্য পদ পূরণের আদেশ জারি হয়। বার্মিংহামে বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনারের দায়িত্বপালনকারী মোহাম্মদ জুলকার নাঈনকে (পদোন্নতি আগেই পেয়েছেন) মিশনের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পদ ডেপুটি চিফ অব মিশন হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। দ্রুততম সময়ের মধ্যে তাকে দায়িত্ব বুঝে নেয়ার নির্দেশনাও দেয় ঢাকা। মিশনের প্রেস মিনিস্টারের শূন্য পদও পূরণ হচ্ছে শিগগিরই। সেখানে রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা বাসস-এর প্রধান প্রতিবেদক হিসেবে কাজ করা সাংবাদিক মো. আশেকুন নবী চৌধুরীর নাম চূড়ান্ত হয়ে আছে। মিশনে দীর্ঘ সময় প্রেস মিনিস্টারের দায়িত্বপালনকারী নাদিম কাদিরকে ফিরিয়ে আনার পর থেকে পদটি শূন্য রয়েছে। মিশনের কনস্যুলার ও কল্যাণ শাখার দু’জন কর্মকর্তাকে ফিরতে সময়সীমা বেঁধে দেয়া হয়েছে। ৩১শে জুলাইয়ের মধ্যে তাদের ফিরতে হচ্ছে।
বিদেশনীতি ও মিশনগুলো দেখভালের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিনিধিরা আভাস দিয়েছেন- লন্ডন মিশন নিয়ে সরকারের নীতিনির্ধারণী মহলের অস্বস্তি চরমে ওঠায় মিশন প্রধানসহ অন্যান্য পদেও পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত হয়। এটি পর্যায়ক্রমে দৃশ্যমান হচ্ছে। অভিযোগ আছে বৃটেনের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে গুরুত্বপূর্ণ ওই মিশনের দায়িত্বপ্রাপ্ত অনেকেই তার দায়িত্ব পালনের চেয়ে নিজেদের মধ্যে ‘কূটচালে’ ব্যস্ত সময় কাটান। সেখানে থাকা বেশিরভাগের বিরুদ্ধে দায়িত্বে অবহেলা এবং মিশনে যাওয়া বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বৃটিশ নাগরিকদের কাজে হয়রানি ও ভোগান্তির বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। সরকারি সূত্রগুলো বলছে- এবারের পরিবর্তনগুলো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নয়, সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ের নির্দেশনা ও মনিটরিংয়ে বাস্তবায়িত হচ্ছে। অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে এটি করা হচ্ছে।