অনলাইন
রাসিক নির্বাচন
দুই ওসির প্রত্যাহার চান বুলবুল
স্টাফ রিপোর্টার, রাজশাহী থেকে
১২ জুলাই ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৫:১৬ পূর্বাহ্ন
আসন্ন রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হওয়ার খাতিরে নগরীর কাশিয়াডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম ও মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের পরিদর্শকের প্রত্যাহার দাবি করেছেন বিএনপি সমর্থিত মেয়রপ্রার্থী । তার অভিযোগ করেন, নির্বাচনী পরিবেশ নষ্ট করতে সাদা পোশাকে পুলিশ বাড়ি বাড়ি গিয়ে দলের নেতাকার্মীদের গ্রেপ্তার করছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নগর বিএনপির কার্যালয়ে সিটির সার্বিক পরিস্থিতি জানাতে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব অভিযোগ করেন। এছাড়া বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থীর প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট এ্যাডভোকেট তোফাজ্জল হোসেন রিটার্নিং কর্মকর্তা বরাবরে মিথ্যা, ভিত্তীহীন, বানোয়াট মামলায় বিএনপির মনোণীত প্রার্থীর দলীয় নেতাকর্মীদের আটকের প্রতিকার ও অতি উৎসাহী পুলিশ কর্মকর্তাদের প্রত্যাহারের আবেদন জানান।
এদিকে বিএনপির অভিযোগকে গুরুত্ব দিচ্ছেন না আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ প্রার্থী এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, পুরোন অভ্যাসের অংশ হিসেবে রাসিক নির্বাচন ঘিরেও বিএনপি শুরুতেই নানা অভিযোগ করে চলেছে। কিন্তু তারাই নানাভাবে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে চলেছে।
বিএনপি জানিয়েছে, প্রচারণার শুরুর দিন থেকে ধানের শীষের ব্যানার-পোস্টার লাগাতে বাধা দেয়া, পোস্টার-ফেস্টুন ছিড়ে ফেলা, দলীয় কর্মীদের গ্রেপ্তার, মারধর ও হুমকি দেয়া হচ্ছে। যতদিন যাচ্ছে তারা আগ্রাসী হয়ে উঠছে।
বিএনপির প্রার্থী মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল বলেন, দুই দিনে জেলা ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদকসহ অন্তত ১৮ জন নেতাকর্মীকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। তাদের অনেককে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে চালান দেয়া হয়েছে। সাদা পোশাকে পুলিশ আমাদের নেতাকর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ধানের শীষের পক্ষে কাজ না করতে নানাভাবে হুমকি-ধামকি দিচ্ছে। এছাড়া গতকাল বুধবার রাতে চেম্বার ভবনের সামনে পোস্টার টাঙ্গাতে গেলে নৌকার সমর্থকরা আমার এক কর্মীকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করেছে। পরে তাকে পুলিশেও দেয়া হয়েছে। মাত্র দুই দিনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী অবৈধভাবে অন্তত চার কোটি টাকার পোস্টার, ব্যনার ছাপিয়েছে বলেও অভিযোগ বিএনপি প্রার্থীর। আজ সকালে নগরীর ১৬ নং ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকায় জনসংযোগ করেন বুলবুল। বিকেলে আদালত চত্বর থেকে শুরু করে ২ নং ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ করেন তিনি।
বিএনপির অভিযোগ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, বিএনপির মেয়রপ্রার্থীর লোকজনই বিভিন্ন স্থানে আমার ব্যানার, পোস্টার ও ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলছে। তারা আমার সমর্থকদের নানাভাবে ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। কাজেই তাদের অভিযোগের কোনো ভিত্তি নেই।
তিনি আরো বলেন, মাঠে খেলতে নামার শুরুতেই যদি কেউ ঝগড়া বাধানোর চেষ্টা করে তাহলে বুঝতে হবে পরাজয় নিশ্চিত জেনে তারা খেলতে চাচ্ছে না। বিএনপির অবস্থা হয়েছে তাই। তারা পরাজয় নিশ্চিত জেনে শুরুতেই নানা ধরনের অভিযোগ করা শুরু করেছে।
এদিকে বিএনপির অভিযোগকে গুরুত্ব দিচ্ছেন না আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ প্রার্থী এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, পুরোন অভ্যাসের অংশ হিসেবে রাসিক নির্বাচন ঘিরেও বিএনপি শুরুতেই নানা অভিযোগ করে চলেছে। কিন্তু তারাই নানাভাবে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে চলেছে।
বিএনপি জানিয়েছে, প্রচারণার শুরুর দিন থেকে ধানের শীষের ব্যানার-পোস্টার লাগাতে বাধা দেয়া, পোস্টার-ফেস্টুন ছিড়ে ফেলা, দলীয় কর্মীদের গ্রেপ্তার, মারধর ও হুমকি দেয়া হচ্ছে। যতদিন যাচ্ছে তারা আগ্রাসী হয়ে উঠছে।
বিএনপির প্রার্থী মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল বলেন, দুই দিনে জেলা ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদকসহ অন্তত ১৮ জন নেতাকর্মীকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। তাদের অনেককে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে চালান দেয়া হয়েছে। সাদা পোশাকে পুলিশ আমাদের নেতাকর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ধানের শীষের পক্ষে কাজ না করতে নানাভাবে হুমকি-ধামকি দিচ্ছে। এছাড়া গতকাল বুধবার রাতে চেম্বার ভবনের সামনে পোস্টার টাঙ্গাতে গেলে নৌকার সমর্থকরা আমার এক কর্মীকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করেছে। পরে তাকে পুলিশেও দেয়া হয়েছে। মাত্র দুই দিনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী অবৈধভাবে অন্তত চার কোটি টাকার পোস্টার, ব্যনার ছাপিয়েছে বলেও অভিযোগ বিএনপি প্রার্থীর। আজ সকালে নগরীর ১৬ নং ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকায় জনসংযোগ করেন বুলবুল। বিকেলে আদালত চত্বর থেকে শুরু করে ২ নং ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ করেন তিনি।
বিএনপির অভিযোগ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, বিএনপির মেয়রপ্রার্থীর লোকজনই বিভিন্ন স্থানে আমার ব্যানার, পোস্টার ও ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলছে। তারা আমার সমর্থকদের নানাভাবে ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। কাজেই তাদের অভিযোগের কোনো ভিত্তি নেই।
তিনি আরো বলেন, মাঠে খেলতে নামার শুরুতেই যদি কেউ ঝগড়া বাধানোর চেষ্টা করে তাহলে বুঝতে হবে পরাজয় নিশ্চিত জেনে তারা খেলতে চাচ্ছে না। বিএনপির অবস্থা হয়েছে তাই। তারা পরাজয় নিশ্চিত জেনে শুরুতেই নানা ধরনের অভিযোগ করা শুরু করেছে।