ঈদ আনন্দ ২০১৮

ঈদের সাজ

ঈদের তিন বেলা

শায়লা জাহান চামেলী

২৮ জুন ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৬:৪৭ পূর্বাহ্ন

ঈদের দিনটিতে সেরা পোশাকে নিজেকে সুন্দর দেখাক, এই আকাঙ্ক্ষা সব নারীর। তাই ঈদের দিনটিতে কোন পোশাকে কেমন সাজবেন তা নিয়ে অনেকেরই চিন্তার শেষ নেই। ঈদ মানেই যেন খুশি, আনন্দ, সাজসজ্জা। স্বাভাবিকভাবেই ধর্মীয় চেতনা ও ঈদের আনন্দ মিলিয়ে সবার চেহারায় একটা সৌন্দর্য্য ফুটে ওঠে। আর সেই সৌন্দর্য্যের মাত্রাকে আরেকটু বাড়িয়ে তুলতে চাই নতুন জামা-কাপড়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিশেষ সাজ।
ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিয়মিত দেখানো হয় ফ্যাশন ও বিউটি ট্রিপস। তাই ঈদের দিনের সকাল, দুপুর ও সন্ধ্যায় কীভাবে নিজেকে সাজিয়ে তুলবেন, সেই বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন মিউনী’স ব্রাইডালের সত্বাধিকারী ও বিউটি এক্সপার্ট তানজিমা শারমীন মিউনী।
মিউনি বলেন, সৌন্দর্য্য ও সাজসজ্জার প্রথম শর্তই মনে হয় পরিচ্ছন্নতা। তাই আনন্দের এই বিশেষ দিনে প্রথমেই প্রয়োজন পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা। চুলের সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি করতে চুলে শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে। এরপর নতুন জামাকাপড় পরে চাই হালকা সাজসজ্জা, অর্থাৎ পরিপাটি লুক। সেক্ষেত্রে ময়েশ্চারের ফাউন্ডেশনের সঙ্গে করতে পারেন হালকা কমপ্যাক্টের ব্যবহার। ন্যাচারাল লুক বজায় রাখতে করতে পারেন টেরাকোটা পাউডারের ব্যবহারও। আর চোখে মানানসই স্টাইলে আই লাইনারে লাইন, হালকা মাসকারার প্রলেপ। ঠোঁটে ম্যাট লিপস্টিক। সকালের সাজে চুলটা খোলা রাখতে পারেন। কারণ এসময় মুখ্য হয়ে ওঠে ঈদের নামাজের পরে পরিবার-পরিজনের সঙ্গে ঈদ-উদযাপন।
দুপুরের সাজ
এবারের ঈদের সময়টায় বর্ষার আবহাওয়াই থাকবে। অর্থাৎ কখনো রোদ, কখনো হঠাত বৃষ্টি, আর ভ্যাপসা গরম। ঈদের দুপুরে আসলে সাজে স্নিগ্ধতাটাই ভালো লাগে। কারণ দিনের কড়া আলোয় অতিরঞ্জিত মেকআপ দৃষ্টিকটু বা বেমানানই বটে। আর তাই ঈদের দিনের দুপুরের সাজের ক্ষেত্রে ন্যাচারাল, ফ্রেস, স্নিগ্ধ লুকটাই রাখার চেষ্টা করুন। তবে ত্বকের যথাযথ যত্ন না নিলে, বা ত্বক ভালো না থাকলে মেকআপ করেও কোনো লাভ হয় না। তাই ঈদের দিনে নিজেকে সুন্দর দেখাতে আগে থেকেই ত্বক ও চুলের যথাযথ যত্ন নিন। ঈদের দিনে দুপুর বেলার সাজে ম্যাটফিনিশ মেকআপটি ব্যবহার করুন। দেখে নিন মেকআপটি স্কিনটোনের সঙ্গে ম্যাচ করছে কি না। দুপুরের সাজে ভালো কোম্পানির বিবি অথবা সিসি ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন। যা ত্বকে ইনস্ট্যান্ট গ্লো এনে দেয়। ঈদের দিনের দুপুরে চুলের সাজটা হওয়া প্রয়োজন এমন, যা এনে দেবে পরিপাটি লুক। পরিবার-পরিজন ও অতিথি আপ্যায়নে চুলের কারণে যেন বিরক্তি না লাগে সেদিকেও নজর রাখুন। আর যেহেতু সময়টা গরম তাই মানানসই ও আরামদায়ক হেয়ারস্টাইল করুন। যেটা দেখতেও ভালো লাগবে, আরামদায়কও হবে আপনার জন্য।
সন্ধ্যার সাজ
ঈদ-আনন্দের এই দিনে সাধারণত সন্ধ্যায় বিউটি পার্লারগুলো বন্ধ থাকে। তাই নিজের কাছে সহজ মনে হয় এবং যেটি নিজেই করতে পারবেন সেটি ট্রাই করুন। সন্ধ্যাবেলার সাজে ঈদের জমকালো পোশাকটি বিশেষ গুরুত্ব পায়। পাশাপাশি মনে রাখুন, সাজসজ্জা বা মেকআপের মূল মন্ত্রই হলো ব্যালেন্স। প্রথমেই ক্লিনজার দিয়ে মুখের ত্বক পরিষ্কার করতে হবে। তারপর অল্প অল্প করে প্রাইমার লাগান, যতক্ষণ না পুরোটা ব্লেন্ড হয়ে যায়। প্রাইমার ব্যবহার করলে মেকআপ দীর্ঘস্থায়ী হবে। আর ত্বক দেখাবে মসৃণ। আর ত্বকে যদি দাগ বা ডার্ক সার্কেল থাকে, তবে তার ওপরে স্কিনটোনের সঙ্গে ম্যাচ করে সামান্য কনসিলার লাগিয়ে দিন। এবার স্পঞ্জ বা আঙুলের সাহায্যে ফাউন্ডেশন লাগান। চোখের পাতার বেজ-লাইন, গলা, হাত, ঘাড়ের অংশেও ফাউন্ডেশন লাগাবেন। কারণ শুধু মুখটা ফর্সা লাগছে, আশপাশের অংশ কালচে দেখাচ্ছে এমনটা দেখতে খারাপ লাগে। ফাউন্ডেশন লাগানোর পর ভালো করে স্পঞ্জ দিয়ে ব্লেন্ড করে নিন। ঈদ-শপিংয়ে ফাউন্ডেশন কেনার সময় প্রথমেই দেখে নিন তা আপনার স্কিনটোনের সঙ্গে ম্যাচ করছে কি না। বাজারে এখন বিভিন্ন ব্রান্ডের ফাউন্ডেশন পাওয়া যায়। ফাউন্ডেশনের পর কমপ্যাক্ট পাউডার ও ফেস পাউডার পাফ করে সামান্য ব্লাশার লাগান স্কিনটোনের সঙ্গে মানানসই শেডের। শিমার ব্লাশও ব্যবহার করতে পারেন। এতে ত্বক উজ্জ্বল দেখাবে।
বিউটি এক্সপার্ট কানিজ আলমাস বলেন, বর্ষাকে সামনে নিয়ে হাজির হয়েছে এবারের ঈদ। বিশেষ করে সাজসজ্জায়। মেকআপে হালকা রঙগুলোর পরিবর্তে ব্যবহৃত হবে ক্যারিশমাটিক সব উজ্জ্বল রঙ। আইশেড, লিপস্টিক থেকে শুরু করে নখ এবং চুলের রঙেও ভীষণভাবে প্রমিনেন্ট হবে কমলা, লাল আর গোল্ডেন ব্রাউন বা স্বর্ণবাদামি। খুব সংক্ষেপে যদি বলি, এবারের ঈদ মেকআপ ট্রেন্ড ডার্ক, জ্যুসি আর কিছুটা নতুনধারার স্মোকি।
রূপ বিশেষজ্ঞ আফরোজা পারভীন বলেন, ঈদের আনন্দ সবসময়ই পবিত্র। সেই ভোর থেকে শুরু হয় আয়োজন। আর শেষ হয় মাঝরাতে। কখনো কখনো ঈদের আমেজ থেকে যায় কয়েকদিন পর্যন্ত। এর মাঝেই ঘরের কাজ, বাইরের পার্টি, বন্ধুদের সঙ্গে গেট টুগেদার কিংবা অতিথি আপ্যায়ন। তাই না চাইলেও একটু সেজে নেয়াই নিয়ম। কিন্তু তাই বলে যেনতেন সাজলেও ভালো লাগে না। মেকআপ মানে তো নিজেকে বদলে ফেলা নয়। কারণ আমরা মাকে মায়ের মতোই দেখতে পছন্দ করি, যেমন নিজেকে নিজের মতো। তাই লুক বদলে এক্সপেরিমেন্টের বদলে কীভাবে নিজেকে ভালো লাগবে সেদিকেই নজর দেয়া উচিত।

আমি এই ঈদের মেকওভারে নজর দিচ্ছি দীর্ঘস্থায়ী সতেজতার ওপরে। সতেজ একটা মেকআপ আপনার সারাদিনের ধকল ঢেকে দেবে। সারাদিন ক্যারি করতে পারবেন। একই সঙ্গে তা যেন আপনাকে উপস্থাপনযোগ্য করে তোলে, আপনার ব্যক্তিত্ব ফুটিয়ে তোলে তাও নজরে রাখা চাই। বর্ষায় ঈদ, তাই সতেজতার পরশ যত থাকবে ততই আপনাকে ভালো লাগবে। বেসটা স্কিনটোনের সঙ্গে মিলিয়ে হালকাই রাখুন। চোখে পিংক, লাইট ব্রাউন শ্যাডো দিন কিন্তু কাজল বা লাইনার টানবেন না। ঘন করে মাশকারা দিন। ঠোঁটে ন্যুড বা বেস লিপস্টিক লাগান। গালে লাইট ব্রাউন বা পিচ ব্লাশন সতেজ ভাব আরো স্পষ্ট করে তুলবে। শুধু রাত নয়, সন্ধ্যার স্পেশাল পার্টিতেও এই সাজ দারুণ লাগবে। ঈদের সন্ধ্যাটাই সবসময় স্পেশাল। সেখানে আপনার স্বাভাবিক সতেজ উপস্থিতি আপনাকেও আরো স্পেশাল করে তুলবে।
রাতের পার্টিগুলো একটু ভারি হয়। শুধু আয়োজনে নয়, সাজ এবং পোশাকেও। রাতের শাড়িটা একটু গর্জিয়াস হতে হবে। ডার্ক শেডে চোখটাকে ফুটিয়ে তোলা যেতে পারে। যথারীতি লাইনার থাকছে না। কিন্তু কালো শ্যাডোতে চোখের দুটি পার্টকেই আলাদা করে দেখানো সম্ভব। এতে করে চোখটা আরো ব্রাইট লাগবে। ব্লাশনের স্ট্রোকটাও একটু গাঢ় টোনে টানা যেতে পারে। ব্লাশনের টোনটা হতে পারে পিংক। চাইলে ব্রাউন বা পিচও বেছে নেয়া যেতে পারে। যেহেতু রাতের আয়োজন তাই বেসটাও একটু ভারি হলে ভালো হয়।
এ ছাড়া তিন বেলা সাজের আলাদা আলাদা কিছু ট্রিপস রয়েছে।
চোখ আকর্ষণীয় করে তুলতে
আপনার চোখকে আকর্ষণীয় করে তুলতে ব্যবহার করতে পারেন কন্ট্যাক্ট লেন্স। বাদামি পেন্সিল বা আইশ্যাডো দিয়ে ভ্রুটা সুন্দর করে এঁকে নিন। দিনে সাজের ক্ষেত্রে হালকা রঙের আইশ্যাডো দিতে পারেন আপনার চোখে। যেমন- ব্রোঞ্জ, গোলাপি, লালচে, সোনালি। রাতের সাজে চলতে পারে আপনার পোশাকের সঙ্গে মানানসই যেকোনো আইশ্যাডো। কাজল দিয়ে পুরো চোখটা এঁকে নিন। চোখ বড় ও আকর্ষণীয় দেখাতে এক কোট মাশকারা লাগান। চোখের সাজ সম্পন্ন করুন চোখকে হাইলাইট করার মাধ্যমে। কাজল হালকা করে আঙুল দিয়ে ঘষে নিন।
ব্লাশন
ব্লাশনটা যেন ত্বকের সঙ্গে ভালোভাবে ব্লেন্ড হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। দিনের সাজে ব্লাশনটা অবশ্যই হালকা হওয়া চাই। শুধু গালে একটা রক্তাভ আভা ছড়ানোর জন্য। আপনি যদি ফর্সা হয়ে থাকেন, তবে হালকা গোলাপি বা পিচ। এবং আপনার গায়ের রং যদি একটু গাঢ় হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে ব্রোঞ্জ বাদামি, কমলা বা একটু গাঢ় গোলাপি রং ব্যবহার করতে পারেন। রাতের সাজের ক্ষেত্রে ব্লাশন ব্যবহার করতে না চাইলে ব্লাশনের বদলে গোলাপি, পিচ ব্রোঞ্জ শিমার পাউডার ব্যবহার করতে পারেন।
লিপস্টিক
দিনের সাজের সঙ্গে হালকা লিপস্টিকই ভালো। চোখকে হাইলাইট করতে চাইলে ঠোঁট হালকা রাখুন। যদিও বর্তমানে ডিপ ম্যাট বিভিন্ন রং এর লিপস্টিক ব্যাবহার করার ট্রেন্ডটা চালু হয়েছে। গোলাপি, পিচ, পিংক ও বাদামি রঙের লিপস্টিক ব্যবহার করে তার উপরে গ্লস লাগাতে পারেন।
চুল
চুল আপনার সাজের একটি বড় অংশ। ঈদের এক সপ্তাহ আগে চুল কাটুন, ঈদের আগের দিন অবশ্যই চুলে শ্যাম্পু-কন্ডিশনিং করে রাখবেন। বাইরে বের হলে চুল যদি বড় হয়, তবে হাত খোঁপা করে সাইডে ফুল দিতে পারেন। মাঝারি ও ছোট চুল ব্লো-ড্রাই বা আয়রন করে নিতে পারেন। আয়রন বা কার্লিং আয়রন দিয়ে কার্লিং লুক দিতে পারেন। অথবা সামনের অংশের চুল হালকা পাফ করে ফুলিয়ে পেছনে ক্লিপ বেঁধে বাকি চুল খোলা রাখতে পারেন।
হাত ও পায়ের দিকে নজর দিন
আপনার ঈদের দিনের সাজসজ্জায় আপনার হাত-পা যেন বাদ না পড়ে। ঈদের আগেই ম্যানিকিউর ও প্যাডিকিউর করে সুন্দরভাবে নখ ফাইলিং করে রাখুন। মেহেদি ঈদের অবিচ্ছেদ্য অংশ। সুন্দর ডিজাইন করে মেহেদি লাগিয়ে নিন ঈদের আগের রাতেই। নখে দিতে পারেন ম্যাচিং কালার নেলপলিশ অথবা আপনার নখগুলোকে আকর্ষণীয় করে তুলতে করতে পারেন নেল আর্টের মাধ্যমে।
পোশাক
দিনের পোশাক একটু হালকা হলেই ভালো। এই গরমে দিনের আলোয় হলুদ, সবুজ, সাদা, নীল, ফিরোজা, গোলাপি, পোশাক প্রাধান্য পায়। রাতে অপেক্ষাকৃত গাঢ় রঙই ভালো লাগবে।
গহনা নির্বাচন
দিনের সাজে হালকা গহনা মানানসই। সালোয়ার-কামিজ ও ফতুয়ার সঙ্গে চেইনের সঙ্গে হালকা ধরনের পাথরের সেট, সঙ্গে কানে ছোট দুল পরতে পারেন। কানে ছোট দুলের সঙ্গে গলায় লম্বা ধরনের মালাও পরতে পারেন। কানের দুলটা যদি ভারি পরেন তবে গলায় কিছু না পরাই ভালো।

সুগন্ধি
অতিরিক্ত কড়া বা ঝাঝালো সুগন্ধি না ব্যবহার করাই ভালো। অতিরিক্ত গরমে ঝাঝালো সুগন্ধি ঘামের সঙ্গে মিশে বাজে গন্ধের সৃষ্টি করতে পারে। তাই ২৪ আওয়ার্স হালকা বডি স্প্রে বা পারফিউম ব্যবহার করা যেতে পারে। বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন ফ্লেভারের সুগন্ধি পাওয়া যায়। তবে একটা কথা মাথায় রাখতে হবে সুগন্ধি নির্বাচন ও ব্যবহারটাও একধরনের ব্যক্তিত্বের পরিচায়ক।
পোশাকটা যেমন
ঈদের দিনে তিন বেলার সাজে তিন ধরনের পোশাক বেছে নিন। এতে সহজেই সম্পূর্ণ ভিন্ন আঙিকে নিজেকে রাঙাতে পারবেন ঈদের রঙে।
সকালটা আরামের পোশাকে
ঈদের সকালটায় কাজের ঝক্কিঝামেলা সামলাতে পোশাকটা হওয়া উচিত আরামদায়ক। এ সময় টিনএজাররা পরতে পারেন ফতুয়া, কুর্তা, টপস, জিন্স, পালাজ্জো প্রভৃতি। তরুণী কিংবা মাঝবয়সীদের ভালো লাগবে হালকা রঙ ও নকশার সুতি, টাঙ্গাইল, তাঁতের শাড়ি। চাইলে সালোয়ার-কামিজও পরতে পারেন।
রোদেলা দুপুরের বসন
দুপুরের কড়া রোদে মানানসই হবে সুতি জামদানি, হাতের কাজের সুতি শাড়ি, কুচি প্রিন্ট শাড়ি, হাফসিল্ক, জুট কটন, জামদানি হাফসিল্কের শাড়িগুলো। তরুণীরা বেছে নিতে পারেন স্লিভলেস কিংবা ফুলস্লিভ সালোয়ার-কামিজ। এ সময় নকশা করা পোশাকই ভালো লাগবে। তবে বিকালে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা থাকলে পরতে পারেন কটি সালোয়ার-কামিজ, লং কামিজ প্রভৃতি। টিনরা এ সময় টিউনিক, কুর্তায় থাকবে সাবলীল।
রাতে জমকালো পোশাকে
ঈদের রাতে পার্টি কিংবা বেড়াতে যাওয়ার জন্য বেছে নিন জমকালো পোশাক। হতে পারে তা শাড়ি, গাউন, লং কামিজ কিংবা ওয়েস্টার্ন পোশাক। তবে শাড়িতে অনেক বেশি গার্জিয়াস লাগবে। আর শাড়ির মধ্যে মসলিন, জামদানি, তসর, সিল্ক প্রভৃতির ওপর এমব্রয়ডারি, পুঁতি চুমকি, ক্যাটওয়াক, অ্যাপ্লিক কাজ বেশ গার্জিয়াস লুক আনে। এর সঙ্গে ব্যাকলেস, কলার স্টাইল, সিঙ্গেল সোল্ডার ব্লাউজে আপনি হাজির হতে পারবেন পারফেক্ট পার্টি সাজে।
   
Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status