অনলাইন
নিহত কাউন্সিলর একরামের বাড়িতে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন চেয়ারম্যান
টেকনাফ (কক্সবাজার)প্রতিনিধি
২৪ জুন ২০১৮, রবিবার, ৮:৪৫ পূর্বাহ্ন
জাতীয় মানবাধিকার কমিশন চেয়ারম্যান কাজী রিয়াজুল হক আজ রোববার দুপুরে টেকনাফে র্যাবের সাথে কথিত বন্দুকযুদ্ধে নিহত একরামুল হক কাউন্সিলরের বাড়িতে গিয়ে তার মায়ের সাথে কথা বলেছেন। এসময় তিনি একরামুলের মা হাফেজা খাতুনকে সমবেদনা জানিয়ে বলেন একজন বিচারককে দিয়ে এঘটনা তদন্তের জন্য সরকারের কাছে আমরা দাবি জানানো হয়েছে। এসময় একরামুলের মা সন্তানের হত্যার বিচার দাবী করেন। একরামুলের স্ত্রী ও দুই মেয়ে এসময় বাড়িতে ছিলেন না। ঘটনার কয়েকদিন পর থেকে তারা চট্টগ্রামে অবস্থান করছেন।
সেখান থেকে ফেরার পথে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মানবাধিকার কমিশন চেয়ারম্যান বলেন, কোথাও মানবাধিকার লঙ্গিত হয়েছে বা মানবাধিকার লঙ্গিত হতে পারে বলে সন্দেহ হলে সে সমস্থ জায়গায় কমিশন প্রতিবাদ জানায়। আমাদের সংবিধান আমাদের দেশের আইন, প্রচলিত আইন, পুলিশি আইন (পুলিশ রেগুলেশন অব বেঙ্গল) সুস্পষ্ট ভাবে বলে দেওয়া আছে কিভাবে অভিযান চালাতে হবে। সেগুলো অনুসরণ করতে হবে।
তিনি আরো বলেন, রাষ্ট্র সন্দেহভাজনদের ধরার চেষ্টা করবে কিন্তু সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের তালিকা যাতে সঠিক হয় তা যাচাই বাছাই করে অভিযান চালাতে হবে। আইনের বিধি বিধান মেনে চলতে হবে।
আইনের বাইরে গিয়ে কোন মানুষ যাতে মৃত্যুবরণ না করে সেটা নিশ্চিত করা সরকারের দায়িত্ব। এ ব্যাপারে আমরা সরকারকে বারবার বলেছি, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে বলেছি, ডিও লেটার দিয়েছি, সংবাদ মাধ্যমে লিখেছি। মাদকবিরোধী অভিযানে যাতে এজাতীয় ঘটনা না ঘটে।
কাজী রিয়াজুল হক বলেন, মানবাধিকার কমিশন একটা গাইড লাইন তৈরী করছে অভিযানে কি ধরনের আইন মান্য করতে হবে সে বিষয়ে। আইনগুলো যদি ব্যবহার হয়, কোন মানুষ বিচার বহির্ভূত হত্যার শিকার হবে না।
একরামুলের পরিবারের নিরাপত্তা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রতিটি মানুষের নিরাপত্তার দায়িত্ব রাষ্ট্রের, সরকারের। এই পরিবার যাতে কোনভাবে আর কোন ভোগান্তির শিকার না হয়। এরকম ঘটনা আরো যেখানে হয়েছে সেখানেও আমরা বলেছি। একরামুল হক নিহতের বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে হবে।
এসময় মানবাধিকার কমিশন সদস্য মো. নজরুল ইসরাম, টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রবিউল হাসান, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রনজিত কুমার বড়–য়া উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, গত ২৭শে মে আইন শৃংখলা বাহিনীর কথিত বন্ধুকযুদ্ধে টেকনাফ পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ডে তিন তিন বার নির্বাাচিত কাউন্সিলর ও সাবেক টেকনাফ উপজেলা যুবলীগের সভাপতি একরামুল হক নিহত হন।
সেখান থেকে ফেরার পথে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মানবাধিকার কমিশন চেয়ারম্যান বলেন, কোথাও মানবাধিকার লঙ্গিত হয়েছে বা মানবাধিকার লঙ্গিত হতে পারে বলে সন্দেহ হলে সে সমস্থ জায়গায় কমিশন প্রতিবাদ জানায়। আমাদের সংবিধান আমাদের দেশের আইন, প্রচলিত আইন, পুলিশি আইন (পুলিশ রেগুলেশন অব বেঙ্গল) সুস্পষ্ট ভাবে বলে দেওয়া আছে কিভাবে অভিযান চালাতে হবে। সেগুলো অনুসরণ করতে হবে।
তিনি আরো বলেন, রাষ্ট্র সন্দেহভাজনদের ধরার চেষ্টা করবে কিন্তু সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের তালিকা যাতে সঠিক হয় তা যাচাই বাছাই করে অভিযান চালাতে হবে। আইনের বিধি বিধান মেনে চলতে হবে।
আইনের বাইরে গিয়ে কোন মানুষ যাতে মৃত্যুবরণ না করে সেটা নিশ্চিত করা সরকারের দায়িত্ব। এ ব্যাপারে আমরা সরকারকে বারবার বলেছি, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে বলেছি, ডিও লেটার দিয়েছি, সংবাদ মাধ্যমে লিখেছি। মাদকবিরোধী অভিযানে যাতে এজাতীয় ঘটনা না ঘটে।
কাজী রিয়াজুল হক বলেন, মানবাধিকার কমিশন একটা গাইড লাইন তৈরী করছে অভিযানে কি ধরনের আইন মান্য করতে হবে সে বিষয়ে। আইনগুলো যদি ব্যবহার হয়, কোন মানুষ বিচার বহির্ভূত হত্যার শিকার হবে না।
একরামুলের পরিবারের নিরাপত্তা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রতিটি মানুষের নিরাপত্তার দায়িত্ব রাষ্ট্রের, সরকারের। এই পরিবার যাতে কোনভাবে আর কোন ভোগান্তির শিকার না হয়। এরকম ঘটনা আরো যেখানে হয়েছে সেখানেও আমরা বলেছি। একরামুল হক নিহতের বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে হবে।
এসময় মানবাধিকার কমিশন সদস্য মো. নজরুল ইসরাম, টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রবিউল হাসান, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রনজিত কুমার বড়–য়া উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, গত ২৭শে মে আইন শৃংখলা বাহিনীর কথিত বন্ধুকযুদ্ধে টেকনাফ পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ডে তিন তিন বার নির্বাাচিত কাউন্সিলর ও সাবেক টেকনাফ উপজেলা যুবলীগের সভাপতি একরামুল হক নিহত হন।