অনলাইন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সোনালী ব্যাংক থেকে উপবৃত্তির ১ লাখ ৪ হাজার টাকা লোপাট
শিবগঞ্জ(চাঁপাইনবাবগঞ্জ)প্রতিনিধি
২৪ জুন ২০১৮, রবিবার, ৬:২১ পূর্বাহ্ন
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ শাখা সোনালী ব্যাংক থেকে লাভাঙ্গা দাখিল মাদ্রাসার অষ্টম ও ৫ম শ্রেণির ৪২ জন শিক্ষার্থীর উপবৃত্তি বাবদ ১ লাখ ৪ হাজার ৮০ টাকা লোপাট হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ রোববার টাকা তুলতে গেলে বিষয়টি নিশ্চিত হন মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ।
জানা গেছে, প্রায় দুই সপ্তাহ আগে মাদ্রাসার সুপার আবু বাক্কার সিদ্দিক বিল তৈরী করে উপজেলা শিক্ষা অফিসের স্বাক্ষর করে শিবগঞ্জ ট্রেজারি শাখায় জমা দেন। আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে খোঁজ নিতে গেলে সেই বিলের কাগজের কোন খোঁজ না পাওয়ায় হিসাব সহকারীকে বিষয়টি দেখতে বলা হয়। পরে হিসাব সহকারী বলেন, আপনার বিল জমা হয়ে গেছে। ব্যাংকে খোঁজ নেন। তার কথা মত ব্যাংকে যোগাযোগ করা হলে ব্যাংক কর্মকর্তারা বলেন, কে বা কারা টাকা তুলে নিয়ে গেছে। তবে কে বা কারা টাকা তুলেছে তা বলতে পারেনি ব্যাংক কর্মকর্তারা।
লাভাঙ্গা দাখিল মাদ্রাসার সুপার আবু বাক্কার সিদ্দিক বলেন, শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির টাকা ব্যাংকে উত্তোলন করতে হয়ে প্রতিষ্ঠানের সীল ও সই লাগে। কিন্তু আমার প্রতিষ্ঠানের কোন সীল ও সই ছাড়াই ব্যাংক থেকে শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির ১ লাখ ৪ হাজার ৮০ টাকা উঠিয়ে নেয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার জমিউল ইসলাম জানান, ১ লাখ ৪ হাজার ৮০ টাকা উত্তোলনের বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না বলে জানান। কিন্তু বিলে এই ব্যাংক কর্মকর্তার সই রয়েছে। সাংবাদিকরা ম্যানেজার জমিউল ইসলামকে প্রশ্ন করলে তার উপস্থিতিতে নি¤œ শ্রেণির কর্মকর্তারা প্রতি উত্তর করেন। শেষে ব্যাংকের ম্যানেজার জমিউল ইসলাম টাকা লোপাটের বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে জানান।
জানা গেছে, প্রায় দুই সপ্তাহ আগে মাদ্রাসার সুপার আবু বাক্কার সিদ্দিক বিল তৈরী করে উপজেলা শিক্ষা অফিসের স্বাক্ষর করে শিবগঞ্জ ট্রেজারি শাখায় জমা দেন। আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে খোঁজ নিতে গেলে সেই বিলের কাগজের কোন খোঁজ না পাওয়ায় হিসাব সহকারীকে বিষয়টি দেখতে বলা হয়। পরে হিসাব সহকারী বলেন, আপনার বিল জমা হয়ে গেছে। ব্যাংকে খোঁজ নেন। তার কথা মত ব্যাংকে যোগাযোগ করা হলে ব্যাংক কর্মকর্তারা বলেন, কে বা কারা টাকা তুলে নিয়ে গেছে। তবে কে বা কারা টাকা তুলেছে তা বলতে পারেনি ব্যাংক কর্মকর্তারা।
লাভাঙ্গা দাখিল মাদ্রাসার সুপার আবু বাক্কার সিদ্দিক বলেন, শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির টাকা ব্যাংকে উত্তোলন করতে হয়ে প্রতিষ্ঠানের সীল ও সই লাগে। কিন্তু আমার প্রতিষ্ঠানের কোন সীল ও সই ছাড়াই ব্যাংক থেকে শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির ১ লাখ ৪ হাজার ৮০ টাকা উঠিয়ে নেয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার জমিউল ইসলাম জানান, ১ লাখ ৪ হাজার ৮০ টাকা উত্তোলনের বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না বলে জানান। কিন্তু বিলে এই ব্যাংক কর্মকর্তার সই রয়েছে। সাংবাদিকরা ম্যানেজার জমিউল ইসলামকে প্রশ্ন করলে তার উপস্থিতিতে নি¤œ শ্রেণির কর্মকর্তারা প্রতি উত্তর করেন। শেষে ব্যাংকের ম্যানেজার জমিউল ইসলাম টাকা লোপাটের বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে জানান।