অনলাইন
হাসপাতালের নৈশপ্রহরীর বিরুদ্ধে রোগীর স্বজনকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
রাজাপুর (ঝালকাঠি) প্রতিনিধি
২৩ জুন ২০১৮, শনিবার, ৪:২৯ পূর্বাহ্ন
হাসপাতালের নৈশ প্রহরী দ্বারা শিশুরোগীর মাকে (২২) ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে। মোরটসাইকেল দুর্ঘনায় আহত শিশুপুত্রকে চিকিৎসা করাতে এসে হাসপাতালের নৈশপ্রহরী তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে বলে অভিযোগ করেছেন ওই নারী। ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গত বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১১টায় এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত নৈশ প্রহরী মোস্তাফিজুর রহমান ওরফে সোহাগ মৃধা (৩৮) উপজেলার গোপালপুর গ্রামের আব্দুল বারেক মৃধার ছেলে।
নির্যাতনের শিকার ওই নারী অভিযোগ করে বলেন, গত বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১১টার দিকে হাসপাতালের বাইরে দোকান থেকে ফেরার সময় নৈশপ্রহরী সোহাগ হাসপাতালের নিচতলার একটি কক্ষের সামনে হঠাৎ তাকে ঝাপটে ধরে জোড়পূর্বক ওই কক্ষের ভেতর টেনে নিয়ে দরজা বন্ধ করে দেয়। সেখানে জোড়পূর্বক ধর্ষনের চেষ্টা চালায় সে। এ সময় চিৎকার করলে সোহাগ তাকে ছেড়ে দেয়। পরে শিশু ওয়ার্ডে গিয়ে ওই নারী সবাইকে বিষয়টি জানায়। এছাড়াও তার এক আত্মীয়কেও মোবাইল ফোনে বিষয়টি জানায়। পরে রাতেই ওই আত্মীয় থানা থেকে পুলিশ নিয়ে হাসপাতালে ছুঁটে যায়।
ওই নারী আরো অভিযোগ করেন, এই ঘটনার পর থেকে হাসপাতাল ছাড়তে বিভিন্ন ভাবে হুমকি দিচ্ছেন সোহাগ। এছাড়া বিষয়টি কাউকে জানালে বা কোথাও অভিযোগ করলে দেখে নেয়ার হুমকী দেন তিনি।
ও বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মাহবুবুর রহমান বলেন, বিষয়টি শুনেছি। আমি জরুরী প্রয়োজনে ঢাকার পথে রয়েছি। ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
রাজাপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. ফিরোজ আলম বলেন, ঘটনা শুনে রাতেই হাসপাতালে গিয়েছি। তবে অভিযুক্ত সোহাগকে পাইনি। অভিযোগকারী ওই নারীকে থানায় লিখিত অভিযোগ করতে বলেছি। গতকাল দুপুর পর্যন্ত সেই নারী কোন লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
নির্যাতনের শিকার ওই নারী অভিযোগ করে বলেন, গত বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১১টার দিকে হাসপাতালের বাইরে দোকান থেকে ফেরার সময় নৈশপ্রহরী সোহাগ হাসপাতালের নিচতলার একটি কক্ষের সামনে হঠাৎ তাকে ঝাপটে ধরে জোড়পূর্বক ওই কক্ষের ভেতর টেনে নিয়ে দরজা বন্ধ করে দেয়। সেখানে জোড়পূর্বক ধর্ষনের চেষ্টা চালায় সে। এ সময় চিৎকার করলে সোহাগ তাকে ছেড়ে দেয়। পরে শিশু ওয়ার্ডে গিয়ে ওই নারী সবাইকে বিষয়টি জানায়। এছাড়াও তার এক আত্মীয়কেও মোবাইল ফোনে বিষয়টি জানায়। পরে রাতেই ওই আত্মীয় থানা থেকে পুলিশ নিয়ে হাসপাতালে ছুঁটে যায়।
ওই নারী আরো অভিযোগ করেন, এই ঘটনার পর থেকে হাসপাতাল ছাড়তে বিভিন্ন ভাবে হুমকি দিচ্ছেন সোহাগ। এছাড়া বিষয়টি কাউকে জানালে বা কোথাও অভিযোগ করলে দেখে নেয়ার হুমকী দেন তিনি।
ও বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মাহবুবুর রহমান বলেন, বিষয়টি শুনেছি। আমি জরুরী প্রয়োজনে ঢাকার পথে রয়েছি। ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
রাজাপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. ফিরোজ আলম বলেন, ঘটনা শুনে রাতেই হাসপাতালে গিয়েছি। তবে অভিযুক্ত সোহাগকে পাইনি। অভিযোগকারী ওই নারীকে থানায় লিখিত অভিযোগ করতে বলেছি। গতকাল দুপুর পর্যন্ত সেই নারী কোন লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।