অনলাইন
দিনে পাঠদান রাতে মাদক সেবন ও পতিতালয়
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
২২ জুন ২০১৮, শুক্রবার, ৫:৩৪ পূর্বাহ্ন
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দুটি কক্ষে দিনে হয় পাঠদান। রাতে কক্ষ দুটি ব্যবহার করা হয় মাদকের আখড়া ও পতিতালয় হিসেবে। বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতির তত্ত্বাবধানে দীর্ঘদিন ধরে এই অপকর্ম করে আসছেন বিদ্যালয়ের নৈশ প্রহরী শফিকুল ইসলাম। খবর পেয়ে গতকাল বৃহ¯পতিবার দিবাগত মধ্যরাতে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার পার্শ্ববর্তী কাপ্তাই উপজেলার চন্দ্রঘোনা ইউনিয়নের বি এম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এমন চিত্র দেখেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আদালত এ ঘটনায় স্কুলের নৈশ প্রহরী শফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড দিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছেন। কাপ্তাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোহাম্মদ রুহুল আমিন এই ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন।
তিনি বলেন, চন্দ্রঘোনা বি এম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণীকক্ষে রাতে ইয়াবা সেবন ও বিক্রি চলছিল। আরেকটি কক্ষে অসামাজিক কাজের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছিল। এমন তথ্য পেয়ে গতকাল মধ্যরাতে অভিযান চালায় আদালত।
অভিযানের শুরুতে বিদ্যালয়ের নৈশ প্রহরী শফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। অভিযানে শ্রেণীকক্ষ থেকে কয়েকটি ইয়াবা, ইয়াবা সেবনের জিনিসপত্র, যৌন উত্তেজক ঔষধ এবং কনডম উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তাকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার তাকে কারাগারে প্রেরণ করে কাপ্তাই থানা পুলিশ।
ইউএনও রুহুল আমিন আরো বলেন, ভ্রাম্যমাণ আদালতের কাছে নৈশ প্রহরী শফিক জানিয়েছেন গত এক বছর ধরে তিনি ইয়াবা সেবন ও বিক্রী করছেন। রাতে অন্যান্য ইয়াবা সেবনকারীদের বিদ্যালয়ের কক্ষে জায়গা করে দেন। বিদ্যালয় কমিটির সভাপতি তাকে এসব করতে বাধ্য করেন। বিদ্যালয় ভবনে এসব অপকর্ম প্রধান শিক্ষকের অজান্তেই হচ্ছিল বলে জানিয়েছেন ইউএনও রুহুল আমিন।
তিনি বলেন, চন্দ্রঘোনা বি এম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণীকক্ষে রাতে ইয়াবা সেবন ও বিক্রি চলছিল। আরেকটি কক্ষে অসামাজিক কাজের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছিল। এমন তথ্য পেয়ে গতকাল মধ্যরাতে অভিযান চালায় আদালত।
অভিযানের শুরুতে বিদ্যালয়ের নৈশ প্রহরী শফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। অভিযানে শ্রেণীকক্ষ থেকে কয়েকটি ইয়াবা, ইয়াবা সেবনের জিনিসপত্র, যৌন উত্তেজক ঔষধ এবং কনডম উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তাকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার তাকে কারাগারে প্রেরণ করে কাপ্তাই থানা পুলিশ।
ইউএনও রুহুল আমিন আরো বলেন, ভ্রাম্যমাণ আদালতের কাছে নৈশ প্রহরী শফিক জানিয়েছেন গত এক বছর ধরে তিনি ইয়াবা সেবন ও বিক্রী করছেন। রাতে অন্যান্য ইয়াবা সেবনকারীদের বিদ্যালয়ের কক্ষে জায়গা করে দেন। বিদ্যালয় কমিটির সভাপতি তাকে এসব করতে বাধ্য করেন। বিদ্যালয় ভবনে এসব অপকর্ম প্রধান শিক্ষকের অজান্তেই হচ্ছিল বলে জানিয়েছেন ইউএনও রুহুল আমিন।