বাংলারজমিন
ঈদে ৫০ শিশুর হাসি ফোটালো ইবির সুজন
ইবি প্রতিনিধি
২২ জুন ২০১৮, শুক্রবার, ৯:৫১ পূর্বাহ্ন
ঈদ আনন্দ প্রতি ঘরে পৌঁছে দিতে এবার পাশে দাঁড়িয়েছিলেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাহানুর রহমান সুজন। ব্যক্তিগত উদ্যোগে একটি সংগঠনের সহায়তায় ঈদ সামগ্রী বিতরণ করেছেন তিনি। গত শুক্রবার ক্যাম্পাস পার্শ¦বর্তী তিনটি গ্রামের ৫০ শিশুকে পাঞ্জাবি, শার্ট আর থ্রি পিস উপহার দিয়ে ঈদের হাসি ফুটিয়েছেন।
এলাকাবাসী সূত্রে, সুজন আগে থেকেই গ্রামের মানুষের বিভিন্ন সময় বিপদ-আপদে পাশে দাঁড়ান। তিনি কুষ্টিয়া সদর থানার আবদালপুর ইউনিয়নের মো. জহুরুল ইসলামের ছেলে। কয়েক বন্ধু মিলে গত কয়েক বছর আগে প্রতিষ্ঠা করেছেন রেনেসাঁ নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। এ বছর নিজ উদ্যোগে অর্থ সংগ্রহ করে হতদরিদ্র শিশুদের ঈদের পোশাক দেয়ার আয়োজন করেন সুজন। গত শুক্রবার (ঈদের আগের দিন) জুমার নামাজ শেষে কুষ্টিয়া সদর থানার আবদালপুর ইউনিয়নের সুগ্রীবপুর, মধুপুর ও ঈমানপুর গ্রামের ৫০ জন শিশুকে ঈদের জামা উপহার দিয়েছেন তারা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন রেনেসাঁ ক্লাবের সভাপতি আলমগীর হোসেন লিটনসহ এলাকার বিশিষ্টজনরা। নতুন শার্ট, পাঞ্জাবি আর থ্রি পিস পেয়ে আনন্দে উদ্বেলিত হয়েছে তিন গ্রামের অর্ধশত শিশু। ঈদের আগে নতুন জামা পেয়ে অনেকেই আনন্দাশ্রু ঝরিয়েছে। সুজনের এ উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন এলাকার মানুষজন। ‘সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে মোরা পরের তরে’ এ সেøাগান সামনে রেখে পুরো আয়োজনে সহযোগিতা করেছে রেনেসাঁ।
এ ব্যাপারে সাহানুর রহমান সুজন বলেন, ‘আমাদের প্রত্যেককেই একেকটা বটবৃক্ষ হয়ে উঠতে হবে। যেন এতে সমাজের হতদরিদ্র, সুবিধাবঞ্চিত, এতিমসহ অন্যরা সাহায্যের ছায়া পেতে পারে। তারই অংশ হিসেবে এবারের ঈদে আমার এলাকার ৫০ শিশুকে ঈদের জামা দেয়ার আয়োজন করেছি। এদের সঙ্গে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করে আনন্দ বিলিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেছি।’
এলাকাবাসী সূত্রে, সুজন আগে থেকেই গ্রামের মানুষের বিভিন্ন সময় বিপদ-আপদে পাশে দাঁড়ান। তিনি কুষ্টিয়া সদর থানার আবদালপুর ইউনিয়নের মো. জহুরুল ইসলামের ছেলে। কয়েক বন্ধু মিলে গত কয়েক বছর আগে প্রতিষ্ঠা করেছেন রেনেসাঁ নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। এ বছর নিজ উদ্যোগে অর্থ সংগ্রহ করে হতদরিদ্র শিশুদের ঈদের পোশাক দেয়ার আয়োজন করেন সুজন। গত শুক্রবার (ঈদের আগের দিন) জুমার নামাজ শেষে কুষ্টিয়া সদর থানার আবদালপুর ইউনিয়নের সুগ্রীবপুর, মধুপুর ও ঈমানপুর গ্রামের ৫০ জন শিশুকে ঈদের জামা উপহার দিয়েছেন তারা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন রেনেসাঁ ক্লাবের সভাপতি আলমগীর হোসেন লিটনসহ এলাকার বিশিষ্টজনরা। নতুন শার্ট, পাঞ্জাবি আর থ্রি পিস পেয়ে আনন্দে উদ্বেলিত হয়েছে তিন গ্রামের অর্ধশত শিশু। ঈদের আগে নতুন জামা পেয়ে অনেকেই আনন্দাশ্রু ঝরিয়েছে। সুজনের এ উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন এলাকার মানুষজন। ‘সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে মোরা পরের তরে’ এ সেøাগান সামনে রেখে পুরো আয়োজনে সহযোগিতা করেছে রেনেসাঁ।
এ ব্যাপারে সাহানুর রহমান সুজন বলেন, ‘আমাদের প্রত্যেককেই একেকটা বটবৃক্ষ হয়ে উঠতে হবে। যেন এতে সমাজের হতদরিদ্র, সুবিধাবঞ্চিত, এতিমসহ অন্যরা সাহায্যের ছায়া পেতে পারে। তারই অংশ হিসেবে এবারের ঈদে আমার এলাকার ৫০ শিশুকে ঈদের জামা দেয়ার আয়োজন করেছি। এদের সঙ্গে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করে আনন্দ বিলিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেছি।’