অনলাইন
‘মিথ্যাচারের কারণে জিয়া-এরশাদের প্রিয় ছিলেন মওদুদ’
স্টাফ রিপোর্টার:
২১ জুন ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:২৭ পূর্বাহ্ন
গাজীপুর নির্বাচনে বিএনপি হেরে যাওয়ার ভয়েই মিথ্যাচার করছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামীলীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। আজ রাজধানীর ধানমন্ডিস্থ আয়োমীলীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের বর্ধিত সভা নিয়ে এক বৈঠক শেষে তিনি একথা বলেন।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ তার এলাকার একটি ঘটনা ও তার নিরাপত্তা নিয়ে যেভাবে আমাদের দলের সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করছেন তা রাজনৈতিকভাবে সমস্ত শালীনতা ও শিষ্টার লঙ্ঘন। ব্যারিস্টার মওদুদকে ঈদের দিন নিজ বাড়িতে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছিল এটা সম্পূর্ণ মিথ্যাচার উল্লেখ করে তিনি বলেন, কোম্পানীগঞ্জের বিএনপি কর্মীরা কয়েক ভাগে বিভক্ত। আর ঈদের দিন তার বাড়িতে, তার সামনে বিএনপি নেতা-কর্মীরা মারামারি করছিলেন। এজন্য তার নিরাপত্তার খাতিরেই পুলিশ তৎক্ষণাৎ তাকে ঘর থেকে বেড় না হওয়ার পরামর্শ দেয়। এ ঘটনার পরে তিনি বাড়ি থেকেও বেড় হয়েছেন এবং গণসংযোগও করেছেন। কিন্তু তিনি অযথা আমাদের দলের সাধারণ সম্পাদককে এবিষয়ে দায়ী করে মিথ্যাচার করে বেড়াচ্ছে। আর এই মিথ্যাচারে পারদর্শিতার জন্যই মওদুদ সাহেব জিয়া ও এরশাদের সময় প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত হয় বলে জানিয়েছেন আওয়ামীলীগের সাবেক বন ও পরিবেশ মন্ত্রী হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, জিয়ার শাসনামল শেষ মুহূর্তে দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত হয় এই বিএনপি নেতা মওদুদ আহমেদ। বঙ্গবন্ধুর আমালেও তার দুর্নীতির প্রমাণ পাওয়া যায়। কিন্তু পল্লী কবি জসিম উদ্দিনের মেয়ের জামাতা হওয়াই, পল্লী কবির অনুরোধেই তার শাস্তি মৌকুফ করে দেওয়া হয়। সুতরাং অনেক আগে থেকেই সে একজন বিতর্কিত মানুষ। বিএনপি নেতাকর্মীদের উল্লেখ করে আওয়ামীলীগের এই মুখপাত্র বলেন, মিথ্যাচারের রাজনীতি বন্ধ করেন। বেগম জিয়াকে জেলে আটকে রেখে তার হাঁটু ব্যথা ও মাজায় ব্যথা নিয়ে রাজনীতি না করে, তাকে মুক্ত করার চেষ্টা করেন।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ তার এলাকার একটি ঘটনা ও তার নিরাপত্তা নিয়ে যেভাবে আমাদের দলের সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করছেন তা রাজনৈতিকভাবে সমস্ত শালীনতা ও শিষ্টার লঙ্ঘন। ব্যারিস্টার মওদুদকে ঈদের দিন নিজ বাড়িতে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছিল এটা সম্পূর্ণ মিথ্যাচার উল্লেখ করে তিনি বলেন, কোম্পানীগঞ্জের বিএনপি কর্মীরা কয়েক ভাগে বিভক্ত। আর ঈদের দিন তার বাড়িতে, তার সামনে বিএনপি নেতা-কর্মীরা মারামারি করছিলেন। এজন্য তার নিরাপত্তার খাতিরেই পুলিশ তৎক্ষণাৎ তাকে ঘর থেকে বেড় না হওয়ার পরামর্শ দেয়। এ ঘটনার পরে তিনি বাড়ি থেকেও বেড় হয়েছেন এবং গণসংযোগও করেছেন। কিন্তু তিনি অযথা আমাদের দলের সাধারণ সম্পাদককে এবিষয়ে দায়ী করে মিথ্যাচার করে বেড়াচ্ছে। আর এই মিথ্যাচারে পারদর্শিতার জন্যই মওদুদ সাহেব জিয়া ও এরশাদের সময় প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত হয় বলে জানিয়েছেন আওয়ামীলীগের সাবেক বন ও পরিবেশ মন্ত্রী হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, জিয়ার শাসনামল শেষ মুহূর্তে দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত হয় এই বিএনপি নেতা মওদুদ আহমেদ। বঙ্গবন্ধুর আমালেও তার দুর্নীতির প্রমাণ পাওয়া যায়। কিন্তু পল্লী কবি জসিম উদ্দিনের মেয়ের জামাতা হওয়াই, পল্লী কবির অনুরোধেই তার শাস্তি মৌকুফ করে দেওয়া হয়। সুতরাং অনেক আগে থেকেই সে একজন বিতর্কিত মানুষ। বিএনপি নেতাকর্মীদের উল্লেখ করে আওয়ামীলীগের এই মুখপাত্র বলেন, মিথ্যাচারের রাজনীতি বন্ধ করেন। বেগম জিয়াকে জেলে আটকে রেখে তার হাঁটু ব্যথা ও মাজায় ব্যথা নিয়ে রাজনীতি না করে, তাকে মুক্ত করার চেষ্টা করেন।