বাংলারজমিন
কাপ্তাই হ্রদের জেলেদের মানববন্ধন
রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি
২২ জুন ২০১৮, শুক্রবার, ৯:২০ পূর্বাহ্ন
কাপ্তাই হ্রদে মাছ ধরা বন্ধকালীন সময়ে দুস্থ ও প্রকৃত জেলে পরিবারের মাঝে ১০ কেজি করে ভিজিএফ চাল বরাদ্দের বিপরীতে ৪০ কেজি করে চাল দেয়া না হলে হরতালসহ বৃহত্তর কর্মসূচি দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে লংগদু একতা মৎস্যজীবী ও ব্যবসায়ী কল্যাণ সমবায় সমিতির নেতৃবৃন্দ।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লংগদু উপজেলায় কাপ্তাই হ্রদে মাছ ধরা বন্ধের সময়ে দুস্থ ও প্রকৃত জেলে পরিবারের মাঝে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর কর্তৃক ভিজিএফের ৪০ কেজি চালের বিপরীতে ১০ কেজি চাল বরাদ্দের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে নেতারা এই ঘোষণা দেন।
লংগদু উপজেলার সামনে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, লংগদু একতা মৎস্যজীবী ও ব্যবসা কল্যাণ সমবায় সমিতির সভাপতি মো. ইমাম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আলাউদ্দিন, যুবলীগের সাবেক ছাত্রনেতা শাহ নজরুল ইসলাম।
মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে নেতারা আরো বলেন, সমগ্র বাংলাদেশে মৎস্য প্রজনন মৌসুমে যে সব এলাকায় মৎস্য আহরণ সরকারি নির্দেশে বন্ধ রাখা হয়, সে সব এলাকার জেলেদের ত্রাণ
হিসেবে ৪০ কেজি করে সাহায্য প্রদান করা হয়।
কিন্তু রাঙ্গামাটি জেলার কাপ্তাই হ্রদে তিন মাস মাছ আহরণ বন্ধ ঘোষণাসহ কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হলেও জেলেদের প্রতি মাসে ১০ কেজি করে ত্রাণের চাল বরাদ্দ প্রদান করা হচ্ছে, যা বৈষম্য ছাড়া কিছুই নয়।
তাই এই বৈষম্য দূর করে দুস্থ ও প্রকৃত জেলে পরিবারের মাঝে ১০ কেজি চালের পরিবর্তে ৪০
কেজি চাল বিতরণ করার আহ্বান জানান তারা।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লংগদু উপজেলায় কাপ্তাই হ্রদে মাছ ধরা বন্ধের সময়ে দুস্থ ও প্রকৃত জেলে পরিবারের মাঝে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর কর্তৃক ভিজিএফের ৪০ কেজি চালের বিপরীতে ১০ কেজি চাল বরাদ্দের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে নেতারা এই ঘোষণা দেন।
লংগদু উপজেলার সামনে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, লংগদু একতা মৎস্যজীবী ও ব্যবসা কল্যাণ সমবায় সমিতির সভাপতি মো. ইমাম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আলাউদ্দিন, যুবলীগের সাবেক ছাত্রনেতা শাহ নজরুল ইসলাম।
মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে নেতারা আরো বলেন, সমগ্র বাংলাদেশে মৎস্য প্রজনন মৌসুমে যে সব এলাকায় মৎস্য আহরণ সরকারি নির্দেশে বন্ধ রাখা হয়, সে সব এলাকার জেলেদের ত্রাণ
হিসেবে ৪০ কেজি করে সাহায্য প্রদান করা হয়।
কিন্তু রাঙ্গামাটি জেলার কাপ্তাই হ্রদে তিন মাস মাছ আহরণ বন্ধ ঘোষণাসহ কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হলেও জেলেদের প্রতি মাসে ১০ কেজি করে ত্রাণের চাল বরাদ্দ প্রদান করা হচ্ছে, যা বৈষম্য ছাড়া কিছুই নয়।
তাই এই বৈষম্য দূর করে দুস্থ ও প্রকৃত জেলে পরিবারের মাঝে ১০ কেজি চালের পরিবর্তে ৪০
কেজি চাল বিতরণ করার আহ্বান জানান তারা।