বাংলারজমিন
মণিরামপুরে নববধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মণিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি
২২ জুন ২০১৮, শুক্রবার, ৯:১৩ পূর্বাহ্ন
যশোরের মণিরামপুরে অনামিকা মণ্ডল (১৫) নামের এক নববধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত অনামিকা মণ্ডল উপজেলার পোড়াডাঙ্গা গ্রামের চন্দন মণ্ডলের স্ত্রী।
স্থানীয়রা জানায়, বুধবার রাতে নিজ ঘরের আড়ার সঙ্গে অনামিকা মণ্ডলকে ঝুলতে দেখে স্বজনরা পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়। নিহতের স্বজনরা জানান, গত এক মাস আগে উপজেলার পোড়াডাঙ্গা গ্রামের পূর্ণকুমার মণ্ডলের ছেলে চন্দন মণ্ডলের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী অভয়নগর উপজেলার সাভার পাড়া এলাকার স্বপন কুমার মণ্ডলের মেয়ে অনামিকা মণ্ডলের বিয়ে হয়। প্রতিবেশীরা জানান, অনামিকা মণ্ডলের বাবা স্বপন মণ্ডলের সঙ্গে চন্দন মণ্ডলের বাবা পূর্ণকুমার মণ্ডলের পূর্ব পরিচয় ছিল। সেই বন্ধুত্বকে আরো সুদৃঢ় করতে তাদের ছেলে-মেয়েদের প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার আগেই বিয়ে দেন। বিয়ের পর অনামিকা মণ্ডলের সঙ্গে চন্দন মণ্ডলের সু-সম্পর্ক গড়ে ওঠেনি। সেই থেকে তাদের মধ্যে মনোমালিন্য-ঝগড়া বিবাদ লেগে থাকতো। এক পর্যায়ে বুধবার রাতে অনামিকা মণ্ডলকে নিজ ঘরের শয়ন কক্ষের আড়ার সঙ্গে ঝুলতে দেখা যায়। মণিরামপুর থানার এসআই তোবারেক আলী জানান, লাশ ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে প্রতীয়মান হচ্ছে অনামিকা মণ্ডল আত্মহত্যা করেছে। কি কারণে আত্মহত্যা করেছে সে কারণ জানা যায়নি। তবে নিহতের স্বজনরা বলছেন অনামিকা মানসিক রোগী ছিল।
এ ব্যাপারে নিহত অনামিকার পিতা স্বপন মণ্ডল বাদী হয়ে অভয়নগর থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা করেছেন।
স্থানীয়রা জানায়, বুধবার রাতে নিজ ঘরের আড়ার সঙ্গে অনামিকা মণ্ডলকে ঝুলতে দেখে স্বজনরা পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়। নিহতের স্বজনরা জানান, গত এক মাস আগে উপজেলার পোড়াডাঙ্গা গ্রামের পূর্ণকুমার মণ্ডলের ছেলে চন্দন মণ্ডলের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী অভয়নগর উপজেলার সাভার পাড়া এলাকার স্বপন কুমার মণ্ডলের মেয়ে অনামিকা মণ্ডলের বিয়ে হয়। প্রতিবেশীরা জানান, অনামিকা মণ্ডলের বাবা স্বপন মণ্ডলের সঙ্গে চন্দন মণ্ডলের বাবা পূর্ণকুমার মণ্ডলের পূর্ব পরিচয় ছিল। সেই বন্ধুত্বকে আরো সুদৃঢ় করতে তাদের ছেলে-মেয়েদের প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার আগেই বিয়ে দেন। বিয়ের পর অনামিকা মণ্ডলের সঙ্গে চন্দন মণ্ডলের সু-সম্পর্ক গড়ে ওঠেনি। সেই থেকে তাদের মধ্যে মনোমালিন্য-ঝগড়া বিবাদ লেগে থাকতো। এক পর্যায়ে বুধবার রাতে অনামিকা মণ্ডলকে নিজ ঘরের শয়ন কক্ষের আড়ার সঙ্গে ঝুলতে দেখা যায়। মণিরামপুর থানার এসআই তোবারেক আলী জানান, লাশ ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে প্রতীয়মান হচ্ছে অনামিকা মণ্ডল আত্মহত্যা করেছে। কি কারণে আত্মহত্যা করেছে সে কারণ জানা যায়নি। তবে নিহতের স্বজনরা বলছেন অনামিকা মানসিক রোগী ছিল।
এ ব্যাপারে নিহত অনামিকার পিতা স্বপন মণ্ডল বাদী হয়ে অভয়নগর থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা করেছেন।