বাংলারজমিন
ওসমান গনি হত্যা মামলার আসামি রাসেল গ্রেপ্তার
বন্দর (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
২২ জুন ২০১৮, শুক্রবার, ৯:০৯ পূর্বাহ্ন
বন্দরে কামতাল গ্রামের চাঞ্চল্যকর দুধ বিক্রেতা ওসমান গনি হত্যা মামলার অন্যতম আসামি রাসেল (২৪)কে গ্রেপ্তার করে সোনারগাঁ থানা পুলিশ। বুধবার রাতে সোনারগাঁ ইলারদী গ্রাম থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। হত্যাকাণ্ডের পর থেকে রাসেল পলাতক ছিলো। সে ইলারদী গ্রামের মো. স্বাধীন মিয়ার ছেলে।
জানা যায়, উপজেলা ধামগড় ইউপি কামতাল গ্রামের মৃত মো. শহর আলীর দুই ছেলে রুহুল আমিন ও ওসামন গনি একই বাড়িতে বসাবাস করতেন। সীমানা নিয়ে দ্বন্দ্বের জের ধরে ২০১৬ সালের ১৮ই এপ্রিল সন্ধ্যায় পূর্ব-পরিকল্পিতভাবে বড়ভাই আমিন তার স্ত্রী সাফিয়া, দুই ছেলে শহিদুল ইসলাম ও মিন্টু, মেয়ে রোমনা, সাফিয়ার বোনপো রাসেল, মামাতো ভাই ছোবহান ওরফে বেনসন ছোবহান এবং ভাইপো হানিফা ওসমান গনিকে ঘর থেকে ধরে এনে উঠানে ফেলে মারধর ও ছুকিাঘাত করে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। হত্যাকাণ্ডের পর থেকে থেকে আমিন ও তার পরিবার নিয়ে পালিয়ে যায়। চাঞ্চল্যকর এ হত্যা মামলাটি দুই বছর পর নারায়ণগঞ্জ সিআইডি শাখার ইন্সপেক্টর কাউয়ুম খান চলতি বছরের ২রা মার্চ আদালতে চূড়ান্ত রিপোর্ট (চার্জশিট দাখিল করেন। ১৯শে মার্চ মামলাটি সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসানের আদালত শুনানি শেষে মামলার চার্জশিট আমলে নেন। ২৮শে মে মামলাটি নথিভুক্ত করে এবং মামলার অন্যতম আসামি রাসেলের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে সোনারগাঁ থানা পুলিশের কাছে পাঠিয়ে দেয়। সোনারগাঁ থানা পুলিশ বুধবার রাতে রাসেলের নিজ বাড়ি ইলারদী থেকে গ্রেপ্তার করে গতকাল আদালতে সোপর্দ করে।
জানা যায়, উপজেলা ধামগড় ইউপি কামতাল গ্রামের মৃত মো. শহর আলীর দুই ছেলে রুহুল আমিন ও ওসামন গনি একই বাড়িতে বসাবাস করতেন। সীমানা নিয়ে দ্বন্দ্বের জের ধরে ২০১৬ সালের ১৮ই এপ্রিল সন্ধ্যায় পূর্ব-পরিকল্পিতভাবে বড়ভাই আমিন তার স্ত্রী সাফিয়া, দুই ছেলে শহিদুল ইসলাম ও মিন্টু, মেয়ে রোমনা, সাফিয়ার বোনপো রাসেল, মামাতো ভাই ছোবহান ওরফে বেনসন ছোবহান এবং ভাইপো হানিফা ওসমান গনিকে ঘর থেকে ধরে এনে উঠানে ফেলে মারধর ও ছুকিাঘাত করে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। হত্যাকাণ্ডের পর থেকে থেকে আমিন ও তার পরিবার নিয়ে পালিয়ে যায়। চাঞ্চল্যকর এ হত্যা মামলাটি দুই বছর পর নারায়ণগঞ্জ সিআইডি শাখার ইন্সপেক্টর কাউয়ুম খান চলতি বছরের ২রা মার্চ আদালতে চূড়ান্ত রিপোর্ট (চার্জশিট দাখিল করেন। ১৯শে মার্চ মামলাটি সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসানের আদালত শুনানি শেষে মামলার চার্জশিট আমলে নেন। ২৮শে মে মামলাটি নথিভুক্ত করে এবং মামলার অন্যতম আসামি রাসেলের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে সোনারগাঁ থানা পুলিশের কাছে পাঠিয়ে দেয়। সোনারগাঁ থানা পুলিশ বুধবার রাতে রাসেলের নিজ বাড়ি ইলারদী থেকে গ্রেপ্তার করে গতকাল আদালতে সোপর্দ করে।