অনলাইন
বিজেপিকে উগ্রপন্থী সংগঠন বলে কটাক্ষ মমতার
কলকাতা প্রতিনিধি
২১ জুন ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৭:৪২ পূর্বাহ্ন
গেরুয়া শিবিরের কট্ট্র সমালোচক পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভারতীয় জনতা পার্টিকে 'উগ্রপন্থী সংগঠন' বলে কটাক্ষ করেছেন। তিনি বলেছেন, আমরা বিজেপির মতো 'উগ্রপন্থী সংগঠন' নই। এই দলটি ধর্মীয় বিভাজনের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে বিভেদ তৈরি করছে।
মমতা বলেছেন, বিজেপি একদিকে হিং¯্র, অন্যদিকে অসহিষ্ণু। এরা কাউকেই পছন্দ করে না। না মুসলমান, না খ্রিষ্টান, না শিখ। হিন্দুদের মধ্যেও বিভেদ তৈরি করছে এরা। আজ বৃহষ্পতিবার নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামের মঞ্চ থেকে বিজেপিকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নাম উল্লেখ না করে বিজেপি নেতাদেরও উগ্রপন্থী নেতাদের সঙ্গে তুলনা করেছেন তিনি।
তিনি আরো বলেন, কেউ বলছে এনকাউন্টার করবে, কেউ বলছে গুলি চালাব, কেউ বলছে বোমা মারব, কেউ বলছে শেষ করে দেব। আমি বলি, আয় না। কত ক্ষমতা দেখা না। দেখেছিস তো পঞ্চায়েতে। এদিন মমতা বৈঠক থেকে দলকেও শৃঙ্খলার বার্তা দিয়েছেন। পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফল পুনর্মূল্যায়নে দলের বর্ধিত কোর কমিটির বৈঠকে দলের নেতাকর্মীদের গোষ্ঠীদ্বন্দ রুখতে চরম বার্তা দিয়েছেন দলের একাধিক জেলার নেতাকে। সঙ্গে ছাত্র সংগঠনকেও সংযত হতে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। গোষ্ঠী দ্বন্দ্বের ফলেই যে পঞ্চায়েতে বিজেপি দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে একথাও মমতা এদিন দলের নেতাদের জানিয়েছেন।
নেত্রী আরো বলেন, দলের যে কোনও শাখা সংগঠনই মূল তৃণমূলের অধীনে। সেক্ষেত্রে সমান্তরাল দু'টি সংগঠন চালানো যাবে না বলে স্পষ্ট করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। বলেছেন, পাশাপাশি দু'টি পার্টি অফিস খুলে শক্তি প্রদর্শনের প্রতিযোগিতায় নামা যাবে না। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, আগামী লোকসভা নির্বাচনের আগে প্রস্তুতি হিসেবে মমতা একদিকে যেমন বিজেপির সাম্প্রদায়িক রাজনীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছেন অন্যদিকে দলকে শৃঙ্খলার মধ্যে বাঁধতে উদ্যোগী হয়েছেন।
মমতা বলেছেন, বিজেপি একদিকে হিং¯্র, অন্যদিকে অসহিষ্ণু। এরা কাউকেই পছন্দ করে না। না মুসলমান, না খ্রিষ্টান, না শিখ। হিন্দুদের মধ্যেও বিভেদ তৈরি করছে এরা। আজ বৃহষ্পতিবার নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামের মঞ্চ থেকে বিজেপিকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নাম উল্লেখ না করে বিজেপি নেতাদেরও উগ্রপন্থী নেতাদের সঙ্গে তুলনা করেছেন তিনি।
তিনি আরো বলেন, কেউ বলছে এনকাউন্টার করবে, কেউ বলছে গুলি চালাব, কেউ বলছে বোমা মারব, কেউ বলছে শেষ করে দেব। আমি বলি, আয় না। কত ক্ষমতা দেখা না। দেখেছিস তো পঞ্চায়েতে। এদিন মমতা বৈঠক থেকে দলকেও শৃঙ্খলার বার্তা দিয়েছেন। পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফল পুনর্মূল্যায়নে দলের বর্ধিত কোর কমিটির বৈঠকে দলের নেতাকর্মীদের গোষ্ঠীদ্বন্দ রুখতে চরম বার্তা দিয়েছেন দলের একাধিক জেলার নেতাকে। সঙ্গে ছাত্র সংগঠনকেও সংযত হতে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। গোষ্ঠী দ্বন্দ্বের ফলেই যে পঞ্চায়েতে বিজেপি দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে একথাও মমতা এদিন দলের নেতাদের জানিয়েছেন।
নেত্রী আরো বলেন, দলের যে কোনও শাখা সংগঠনই মূল তৃণমূলের অধীনে। সেক্ষেত্রে সমান্তরাল দু'টি সংগঠন চালানো যাবে না বলে স্পষ্ট করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। বলেছেন, পাশাপাশি দু'টি পার্টি অফিস খুলে শক্তি প্রদর্শনের প্রতিযোগিতায় নামা যাবে না। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, আগামী লোকসভা নির্বাচনের আগে প্রস্তুতি হিসেবে মমতা একদিকে যেমন বিজেপির সাম্প্রদায়িক রাজনীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছেন অন্যদিকে দলকে শৃঙ্খলার মধ্যে বাঁধতে উদ্যোগী হয়েছেন।