খেলা
শুরুতেই বড় লক্ষ্য কোচ রোডসের
স্পোর্টস ডেস্ক
২১ জুন ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ১০:১০ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশ দল নিয়ে আনুষ্ঠানিক কাজ শুরু করেছেন প্রধান কোচ স্টিভ রোডস। ঈদের ছুটি কাটিয়ে সাকিব আল হাসানের দলও মাঠে ফিরে পেয়েছে নয়া কোচের সান্নিধ্য। এরই মধ্যে অবশ্য সবাই নিজেদের মধ্যে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করতেও ভোলেননি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে নিজের প্রথম মিশন শুরুর আগে বাংলাদেশ দলের প্রধান কোচ কথা বলেছেন সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে। সেখানে তিনি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে জানিয়েছেন নিজের বড় লক্ষ্যের কথা। অবশ্য ক্যারিবীয় মিশনে যাওয়ার আগে কোচের অধীনে মাত্র তিনদিন অনুশীলনের সুযোগ পাবেন সাকিব-তামিমরা। তবে সেটি কোনো অন্তরায় নয় বলেই মনে করেন রোডস। তিনি বলেন, ‘প্রত্যাশা করি আমরা সিরিজ জিতবো। মাত্র দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ। তারপরও জেতার লক্ষ্য থাকবে আমাদের।’
ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটি সফরকারী দলগুলোর জন্য সবসময়ই কঠিন। সেখানে পেসারদের দাপটের বাউন্সি উইকেট ব্যাটসম্যানদের জন্য বড় হুমকি। এই সব চ্যালেঞ্জ মাথায় রেখেই বাংলাদেশের নতুন কোচ স্টিভ রোডস চান টেস্ট সিরিজ জিতে নিজেদের অবস্থান শক্ত করতে। দুই টেস্ট, তিন ওয়ানডে ও তিন টি-টুয়েন্টির সিরিজ খেলতে ২৩শে জুন ওয়েস্ট ইন্ডিজ রওনা হবে বাংলাদেশ দল। এ সফরে কোচ আশা প্রকাশ করে আরো বলেন, ‘আশা করি টেস্ট সিরিজটা খুব একটা জটিল হবে না। আমরা টেস্ট ম্যাচ জয়ের সর্বাত্মক চেষ্টাই করবো। সেজন্য আমাদের শুরুটা ভালো করতে হবে। সেটা করতে পারলেই বাকি কাজগুলো সহজ হয়ে যাবে। আপনারা নিশ্চয়ই জানেন, ক্রিকেট রকেট সায়েন্স নয়। এখানে আপনাকে মাঠের খেলাটা ভালো খেলতে হবে এবং প্রতিপক্ষের ওপর প্রভাব বিস্তার করতে হবে।’
এছাড়াও অল্প সময় দলের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হলেও বেশ ভালভাবে হোম ওয়ার্ক করে নিচ্ছে টাইগারদের নয়া কোচ। এরই মধ্যে তিনি ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার ম্যাচ ও উইকেট নিয়ে বেশ খোঁজ খবর রেখেছেন। এ বিষয়ে রোডস বলেন, ‘ওয়েস্ট ইন্ডিজ যাওয়ার আগে আমরা তিনদিন অনুশীলনের সুযোগ পাচ্ছি। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওদের চলতি সিরিজটি দেখলে বুঝবেন ওখানকার উইকেট বাউন্সি, যা বোলারদের জন্য সহায়ক হবে। আমার মনে হয় আমাদের সঙ্গে সিরিজেও উইকেট এমনই হবে। যে ক’টা দিন আমরা এখানে সময় পাবো, ওভাবেই প্রস্তুতি নিবো। বাংলাদেশ দলের সাবেক কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে ২০১৫ বিশ্বকাপের বছরখানেক আগে যোগ দিয়েছিলেন। তারও প্রথম অ্যাসাইনমেন্ট ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজেই। প্রথম সিরিজ সুখকর না হলেও পরের তিন বছরে বাংলাদেশ দলকে নিয়ে গিয়েছিলেন সাফল্যের মহাসড়কে। সাফল্যের সেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখার চ্যালেঞ্জ নিচ্ছেন ইংলিশ কোচ রোডসও।
এবারই প্রথম কোনো জাতীয় দলের দায়িত্ব পালন করছেন ইংলিশ কাউন্টি দল উস্টারশায়ারের এ সাবেক কোচ। তবে নিজের লম্বা সময়ের কোচিং ক্যারিয়ারের অভিজ্ঞতাকেই তিনি কাজে লাগাতে চান। তিনি বলেন, ‘আমি খুবই রোমাঞ্চিত। বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের মানুষ ক্রিকেট পাগল। ক্রিকেট তাদের ধ্যান-জ্ঞান। আমি হোটেল থেকে এখানে আসার পথে দেখলাম এই গরমের মধ্যেও ছেলেরা কয়েক জায়গায় ক্রিকেট খেলছে। আমারও তখন খেলতে ইচ্ছে হচ্ছিল। বোঝাই যায়, এদেশের মানুষ ক্রিকেটকে খুব ভালোবাসে। এরকম ক্রিকেট অন্তপ্রাণ জাতির কোচ হতে পেরে সত্যি খুব ভালো লাগছে। আমি আমার দীর্ঘ খেলোয়াড়ি জীবন ও কোচিং অভিজ্ঞতা দিয়ে চেষ্টা করবো।’
ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটি সফরকারী দলগুলোর জন্য সবসময়ই কঠিন। সেখানে পেসারদের দাপটের বাউন্সি উইকেট ব্যাটসম্যানদের জন্য বড় হুমকি। এই সব চ্যালেঞ্জ মাথায় রেখেই বাংলাদেশের নতুন কোচ স্টিভ রোডস চান টেস্ট সিরিজ জিতে নিজেদের অবস্থান শক্ত করতে। দুই টেস্ট, তিন ওয়ানডে ও তিন টি-টুয়েন্টির সিরিজ খেলতে ২৩শে জুন ওয়েস্ট ইন্ডিজ রওনা হবে বাংলাদেশ দল। এ সফরে কোচ আশা প্রকাশ করে আরো বলেন, ‘আশা করি টেস্ট সিরিজটা খুব একটা জটিল হবে না। আমরা টেস্ট ম্যাচ জয়ের সর্বাত্মক চেষ্টাই করবো। সেজন্য আমাদের শুরুটা ভালো করতে হবে। সেটা করতে পারলেই বাকি কাজগুলো সহজ হয়ে যাবে। আপনারা নিশ্চয়ই জানেন, ক্রিকেট রকেট সায়েন্স নয়। এখানে আপনাকে মাঠের খেলাটা ভালো খেলতে হবে এবং প্রতিপক্ষের ওপর প্রভাব বিস্তার করতে হবে।’
এছাড়াও অল্প সময় দলের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হলেও বেশ ভালভাবে হোম ওয়ার্ক করে নিচ্ছে টাইগারদের নয়া কোচ। এরই মধ্যে তিনি ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার ম্যাচ ও উইকেট নিয়ে বেশ খোঁজ খবর রেখেছেন। এ বিষয়ে রোডস বলেন, ‘ওয়েস্ট ইন্ডিজ যাওয়ার আগে আমরা তিনদিন অনুশীলনের সুযোগ পাচ্ছি। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওদের চলতি সিরিজটি দেখলে বুঝবেন ওখানকার উইকেট বাউন্সি, যা বোলারদের জন্য সহায়ক হবে। আমার মনে হয় আমাদের সঙ্গে সিরিজেও উইকেট এমনই হবে। যে ক’টা দিন আমরা এখানে সময় পাবো, ওভাবেই প্রস্তুতি নিবো। বাংলাদেশ দলের সাবেক কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে ২০১৫ বিশ্বকাপের বছরখানেক আগে যোগ দিয়েছিলেন। তারও প্রথম অ্যাসাইনমেন্ট ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজেই। প্রথম সিরিজ সুখকর না হলেও পরের তিন বছরে বাংলাদেশ দলকে নিয়ে গিয়েছিলেন সাফল্যের মহাসড়কে। সাফল্যের সেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখার চ্যালেঞ্জ নিচ্ছেন ইংলিশ কোচ রোডসও।
এবারই প্রথম কোনো জাতীয় দলের দায়িত্ব পালন করছেন ইংলিশ কাউন্টি দল উস্টারশায়ারের এ সাবেক কোচ। তবে নিজের লম্বা সময়ের কোচিং ক্যারিয়ারের অভিজ্ঞতাকেই তিনি কাজে লাগাতে চান। তিনি বলেন, ‘আমি খুবই রোমাঞ্চিত। বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের মানুষ ক্রিকেট পাগল। ক্রিকেট তাদের ধ্যান-জ্ঞান। আমি হোটেল থেকে এখানে আসার পথে দেখলাম এই গরমের মধ্যেও ছেলেরা কয়েক জায়গায় ক্রিকেট খেলছে। আমারও তখন খেলতে ইচ্ছে হচ্ছিল। বোঝাই যায়, এদেশের মানুষ ক্রিকেটকে খুব ভালোবাসে। এরকম ক্রিকেট অন্তপ্রাণ জাতির কোচ হতে পেরে সত্যি খুব ভালো লাগছে। আমি আমার দীর্ঘ খেলোয়াড়ি জীবন ও কোচিং অভিজ্ঞতা দিয়ে চেষ্টা করবো।’