দেশ বিদেশ
ঢাকায় ফিরছে মানুষ স্টেশন-টার্মিনালে ভিড়
স্টাফ রিপোর্টার
২১ জুন ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:৪৮ পূর্বাহ্ন
ঈদের ছুটি শেষ হয়েছে। এখন কর্মস্থলে ফেরার পালা। তাই ঢাকার প্রবেশ মুখ দিয়ে দলে দলে মানুষ স্রোতের মতো ব্যস্ত নগরীতে প্রবেশ করছে। গতকাল বাস, রেল ও লঞ্চ টার্মিনালগুলোতে রাজধানীফেরত মানুষের উপচেপড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। ঈদের পঞ্চম দিন বুধবার সকাল থেকে রাজধানীর কমলাপুর রেলস্টেশন ও সদরঘাটে দেখা গেছে হাজার হাজার ঢাকাফেরত যাত্রীর। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ঢাকামুখো প্রতিটি ট্রেনই ফিরেছে যাত্রীভর্তি হয়ে। সোমবার খুলেছে ব্যাংক-বীমা, অফিস-আদালত। তবে এখনো পুরোদমে কর্মব্যস্ত হয়নি রাজধানী ঢাকা। চিরচেনা এই ব্যস্ত শহর আগামী রোববার হতে আবার তার পুরনো চেহারায় রূপ নিতে পারে বলে মনে করছেন নগরবাসী। এদিকে রেলস্টেশনে কর্মরতরা জানান, বিলম্বে কয়েকটি ট্রেন ছেড়ে আসলেও এবার শিডিউলে বড় ধরনের কোনো বিপর্যয় হয়নি। ফলে সহজেই রাজধানীতে আসতে পারছে মানুষ।
যাত্রীদের অভিযোগ, ঢাকা ফেরার সময় টিকিট পেতে যেমন হয়রানির শিকার হতে হয়েছে, তেমনি অনেককে ট্রেনের আসন পেতেও বিড়ম্বনায় পড়তে হয়েছে। ট্রেন স্টেশন, সদরঘাট ও বাসস্ট্যান্ডগুলোতে অটোরিকশা, রিকশার চালকরা যাত্রীদের কাছ থেকে কয়েক গুণ ভাড়া আদায় করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। যাত্রী মাহমুদ বলেন, সদরঘাট থেকে সিএনজি অটোরিকশায় মিরপুর যেতে ভাড়া নিয়েছে সাড়ে ৫শ’ টাকা। এই ভাড়া সর্বোচ্চ আড়াইশ’ টাকা হওয়ার কথা বলে তিনি মন্তব্য করেন। কমলাপুর রেলস্টেশনের ম্যানেজার সিতাংশু চক্রবর্তী বলেন, বাড়িফেরা মানুষ স্বস্তিতে ঢাকায় আসছে। কিছু ট্রেন বিলম্বে এসেছে, সেটিও যাত্রীদের কারণে। কারণ যাত্রীদের ওঠা-নামায় বেশ সময় লেগেছে। টিকিট স্বল্পতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ঈদে যে সংখ্যক মানুষ বাড়ি যায় ঠিক সেই সংখ্যক মানুষ আবার ঢাকায় ফেরে। এ কারণে টিকিট ও আসন সংকট হয় বলে তিনি উল্লেখ করেন।
যাত্রীদের অভিযোগ, ঢাকা ফেরার সময় টিকিট পেতে যেমন হয়রানির শিকার হতে হয়েছে, তেমনি অনেককে ট্রেনের আসন পেতেও বিড়ম্বনায় পড়তে হয়েছে। ট্রেন স্টেশন, সদরঘাট ও বাসস্ট্যান্ডগুলোতে অটোরিকশা, রিকশার চালকরা যাত্রীদের কাছ থেকে কয়েক গুণ ভাড়া আদায় করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। যাত্রী মাহমুদ বলেন, সদরঘাট থেকে সিএনজি অটোরিকশায় মিরপুর যেতে ভাড়া নিয়েছে সাড়ে ৫শ’ টাকা। এই ভাড়া সর্বোচ্চ আড়াইশ’ টাকা হওয়ার কথা বলে তিনি মন্তব্য করেন। কমলাপুর রেলস্টেশনের ম্যানেজার সিতাংশু চক্রবর্তী বলেন, বাড়িফেরা মানুষ স্বস্তিতে ঢাকায় আসছে। কিছু ট্রেন বিলম্বে এসেছে, সেটিও যাত্রীদের কারণে। কারণ যাত্রীদের ওঠা-নামায় বেশ সময় লেগেছে। টিকিট স্বল্পতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ঈদে যে সংখ্যক মানুষ বাড়ি যায় ঠিক সেই সংখ্যক মানুষ আবার ঢাকায় ফেরে। এ কারণে টিকিট ও আসন সংকট হয় বলে তিনি উল্লেখ করেন।