বাংলারজমিন
মৌলভীবাজার শহর থেকে পানি নামছে
মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
২১ জুন ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:৩১ পূর্বাহ্ন
মৌলভীবাজার শহর থেকে বন্যার পানি প্রায় দুই তৃতীয়াংশ নেমে গেছে। পৌর শহরের পূর্ব বড়হাট এলাকার বিভিন্ন বাসা বাড়িতে এখনো হাঁটু পানি, কোমর পানি রয়েছে। পানি কমে যাওয়ায় ঢাকা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কে যান চলাচল শুরু করেছে। মনুর বাঁধ ভাঙা পানির তীব্র স্রোতে ভেঙে পড়েছে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের সঙ্গে শহরের সবক’টি সংযোগ সড়ক। মেরামতের জন্য দরকার ৪০ কোটি টাকা।
সরজমিন দেখা যায়, শহরের কুসুমবাগ পেট্রোল পাম্প এলাকা থেকে কিছু জায়গা অল্প পানিতে ডুবে আছে এরপর আবার বড়হাট এলাকার রাস্তায় হাঁটু পানি রয়েছে। একটু দূরে উপজেলা পরিষদের সামনে রয়েছে পানি। এসব পানি নামছে হিলালপুর সড়ক হয়ে। এসব এলাকার পানি নিম্নাঞ্চলের দিকে প্রবাহিত হচ্ছে। বড়হাট এলাকার বারইকোনা মনু নদীর বন্যা প্রতিরক্ষা বাঁধের ভাঙা অংশ দিয়ে পানি প্রবেশ করছে না। পৌর মেয়রের উদ্যোগে বালুর বস্তা ফেলে আপাতত পানি প্রবেশ বন্ধ করা হয়েছে। অপরদিকে এই বন্যায় শহরের বন্যাকবলিত তিনটি ওয়ার্ডের (৬, ৮ ও ৯) এর ঢাকা-সিলেট (মৌলভীবাজার শহরের বেঙ্গল থেকে টার্মিনাল পর্যন্ত) প্রায় সব সংযোগ সড়ক ভেঙে পড়েছে। ভাঙন দেখা দিয়েছে উপজেলা পরিষদের সামনের আঞ্চলিক মহাসড়কের পশ্চিম পাশের বেশ কিছু জায়গায়। বন্যায় সেন্ট্রাল রোড,বড়হাট বাঁধের উপরের সড়ক, জাহাজঘাট সড়ক, বড়কাপন রাস্তা, হিলালপুর খিদুর রাস্তা, বড়কাপন স্কুল সড়কসহ বলা যায় বন্যা কবলিত ৩টি ওয়ার্ডের সবক’টি সড়কই বলা যায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। তিনি বলেন বন্যায় অনেক ঘরবাড়ির (টিনশেড) ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
মৌলভীবাজার পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী আবুল হোসেন খান গতকাল জানিয়েছেন, বন্যায় শহরের ব্যাপক ক্ষতি করেছে। এখনো পুরোপুরি পানি নামেনি। তিন ওয়ার্ডের প্রায় সবক’টি রাস্তা ভেঙে গেছে। প্রচুর টিনশেডের ঘর-বাড়ির ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পৌরসভার সড়কগুলোর যে ক্ষতি হয়েছে তা ঠিকঠাক করতে ৪০ কোটি টাকার প্রয়োজন হবে। পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে নিতে সময় এক বছর লাগবে। মৌলভীবাজার পৌর মেয়র ফজলুর রহমান গতকাল মানবজমিনকে বলেন, মৌলভীবাজার শহর রক্ষার জন্য সবমহল সর্বাত্মক চেষ্টা করেন। কিন্তু প্রতিবার প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে ঈদের দিন গভীর রাতে শহর বারইকোনা নামক স্থানে মনুনদী বন্যা প্রতিরক্ষা বাঁধ ভেঙে পানি প্রবেশ করায় তিন ওয়ার্ড বন্যা কবলিত হয়। এই বন্যায় পৌরসভার প্রায় সবক’টি সড়ক ভেঙে গেছে। গতকাল থেকে বাঁধ মেরামতের কাজ শুরু করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। তবে রাস্তাঘাট মেরামতের জন্য ৪০ কোটি টাকার প্রয়োজন।
সরজমিন দেখা যায়, শহরের কুসুমবাগ পেট্রোল পাম্প এলাকা থেকে কিছু জায়গা অল্প পানিতে ডুবে আছে এরপর আবার বড়হাট এলাকার রাস্তায় হাঁটু পানি রয়েছে। একটু দূরে উপজেলা পরিষদের সামনে রয়েছে পানি। এসব পানি নামছে হিলালপুর সড়ক হয়ে। এসব এলাকার পানি নিম্নাঞ্চলের দিকে প্রবাহিত হচ্ছে। বড়হাট এলাকার বারইকোনা মনু নদীর বন্যা প্রতিরক্ষা বাঁধের ভাঙা অংশ দিয়ে পানি প্রবেশ করছে না। পৌর মেয়রের উদ্যোগে বালুর বস্তা ফেলে আপাতত পানি প্রবেশ বন্ধ করা হয়েছে। অপরদিকে এই বন্যায় শহরের বন্যাকবলিত তিনটি ওয়ার্ডের (৬, ৮ ও ৯) এর ঢাকা-সিলেট (মৌলভীবাজার শহরের বেঙ্গল থেকে টার্মিনাল পর্যন্ত) প্রায় সব সংযোগ সড়ক ভেঙে পড়েছে। ভাঙন দেখা দিয়েছে উপজেলা পরিষদের সামনের আঞ্চলিক মহাসড়কের পশ্চিম পাশের বেশ কিছু জায়গায়। বন্যায় সেন্ট্রাল রোড,বড়হাট বাঁধের উপরের সড়ক, জাহাজঘাট সড়ক, বড়কাপন রাস্তা, হিলালপুর খিদুর রাস্তা, বড়কাপন স্কুল সড়কসহ বলা যায় বন্যা কবলিত ৩টি ওয়ার্ডের সবক’টি সড়কই বলা যায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। তিনি বলেন বন্যায় অনেক ঘরবাড়ির (টিনশেড) ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
মৌলভীবাজার পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী আবুল হোসেন খান গতকাল জানিয়েছেন, বন্যায় শহরের ব্যাপক ক্ষতি করেছে। এখনো পুরোপুরি পানি নামেনি। তিন ওয়ার্ডের প্রায় সবক’টি রাস্তা ভেঙে গেছে। প্রচুর টিনশেডের ঘর-বাড়ির ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পৌরসভার সড়কগুলোর যে ক্ষতি হয়েছে তা ঠিকঠাক করতে ৪০ কোটি টাকার প্রয়োজন হবে। পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে নিতে সময় এক বছর লাগবে। মৌলভীবাজার পৌর মেয়র ফজলুর রহমান গতকাল মানবজমিনকে বলেন, মৌলভীবাজার শহর রক্ষার জন্য সবমহল সর্বাত্মক চেষ্টা করেন। কিন্তু প্রতিবার প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে ঈদের দিন গভীর রাতে শহর বারইকোনা নামক স্থানে মনুনদী বন্যা প্রতিরক্ষা বাঁধ ভেঙে পানি প্রবেশ করায় তিন ওয়ার্ড বন্যা কবলিত হয়। এই বন্যায় পৌরসভার প্রায় সবক’টি সড়ক ভেঙে গেছে। গতকাল থেকে বাঁধ মেরামতের কাজ শুরু করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। তবে রাস্তাঘাট মেরামতের জন্য ৪০ কোটি টাকার প্রয়োজন।