দেশ বিদেশ
চট্টগ্রামে এবার গুঁড়িয়ে দেয়া হচ্ছে মাদকের আখড়া ‘শহীদ কলোনি’
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
২১ জুন ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:১১ পূর্বাহ্ন
চট্টগ্রাম মহানগরীকে মাদকমুক্ত করতে সবচেয়ে বড় মাদকের আখড়া বরিশাল কলোনি গুঁড়িয়ে দেয়ার পর এবার গুঁড়িয়ে দেয়া হচ্ছে শহীদ কলোনি। এটিও বরিশাল কলোনির মতো মাদকের বড় আখড়া।
২০শে জুন বুধবার দুপুর ১২টার দিকে চট্টগ্রাম নগরীর আকবর শাহ থানার নিউ শহীদ কলোনিতে অভিযান শুরু করে পুলিশ। অভিযানে রেলওয়ে, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন ও ফায়ার সার্ভিসের লোকজন ছিল। অভিযানের প্রথম দিনে আখড়ার প্রায় ১০০ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দেয়া হয়েছে বলে জানান আকবর শাহ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) উৎপল বড়–য়া।
তিনি বলেন, বিশাল মাদকের আখড়ার সব স্থাপনা একদিনে উচ্ছেদ সম্ভব হয়নি। প্রথম দিনে আমরা অন্তত ১০০ মাদক বিক্রির ঘর উচ্ছেদ করেছি। আরো ৪০০ ঘরের মতো আছে। পর্যায়ক্রমে সব ঘর উচ্ছেদ করা হবে।
নগর পুলিশের ডাবলমুরিং জোনের সহকারী কমিশনার আশিকুর রহমান জানান, রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের মালিকানাধীন প্রায় ১০ কিলোমিটার জায়গা দখল করে গড়ে ওঠে শহীদ কলোনি। এ কলোনি এখন চট্টগ্রামের দ্বিতীয় বড় মাদকের আস্তানা হয়ে উঠেছে। বাঁশের বেড়া ও টিনের ছাউনি দিয়ে তৈরি করা প্রতিটি ঘরই একেকটি মাদক বিক্রয়কেন্দ্র। মদ, গাঁজা, ইয়াবা, ফেনসিডিল সব পাওয়া যায় সেখানে। মাদক সেবনের আসরও বসে।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর জহুরুল আলম জসিম বলেন, মনির নামে এক মাদক বিক্রেতার নেতৃত্বে শহীদ কলোনির সমস্ত কার্যক্রম পরিচালিত হয়। সিন্ডিকেট করে এরা মাদক বিক্রি করে। আমরা জনপ্রতিনিধি, স্থানীয়রাও তাদের কাছে অসহায়। উল্লেখ্য, এর আগে গত মে মাসে চট্টগ্রাম মহানগরীর আইস ফ্যাক্টরি রোডে অবস্থিত সবচেয়ে বড় মাদকের আখড়া বরিশাল কলোনি গুঁড়িয়ে দেয়। এতে প্রায় ৭০০’রও বেশি মাদক বিক্রির ঝুপড়ি উচ্ছেদ করে পুলিশ।
২০শে জুন বুধবার দুপুর ১২টার দিকে চট্টগ্রাম নগরীর আকবর শাহ থানার নিউ শহীদ কলোনিতে অভিযান শুরু করে পুলিশ। অভিযানে রেলওয়ে, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন ও ফায়ার সার্ভিসের লোকজন ছিল। অভিযানের প্রথম দিনে আখড়ার প্রায় ১০০ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দেয়া হয়েছে বলে জানান আকবর শাহ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) উৎপল বড়–য়া।
তিনি বলেন, বিশাল মাদকের আখড়ার সব স্থাপনা একদিনে উচ্ছেদ সম্ভব হয়নি। প্রথম দিনে আমরা অন্তত ১০০ মাদক বিক্রির ঘর উচ্ছেদ করেছি। আরো ৪০০ ঘরের মতো আছে। পর্যায়ক্রমে সব ঘর উচ্ছেদ করা হবে।
নগর পুলিশের ডাবলমুরিং জোনের সহকারী কমিশনার আশিকুর রহমান জানান, রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের মালিকানাধীন প্রায় ১০ কিলোমিটার জায়গা দখল করে গড়ে ওঠে শহীদ কলোনি। এ কলোনি এখন চট্টগ্রামের দ্বিতীয় বড় মাদকের আস্তানা হয়ে উঠেছে। বাঁশের বেড়া ও টিনের ছাউনি দিয়ে তৈরি করা প্রতিটি ঘরই একেকটি মাদক বিক্রয়কেন্দ্র। মদ, গাঁজা, ইয়াবা, ফেনসিডিল সব পাওয়া যায় সেখানে। মাদক সেবনের আসরও বসে।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর জহুরুল আলম জসিম বলেন, মনির নামে এক মাদক বিক্রেতার নেতৃত্বে শহীদ কলোনির সমস্ত কার্যক্রম পরিচালিত হয়। সিন্ডিকেট করে এরা মাদক বিক্রি করে। আমরা জনপ্রতিনিধি, স্থানীয়রাও তাদের কাছে অসহায়। উল্লেখ্য, এর আগে গত মে মাসে চট্টগ্রাম মহানগরীর আইস ফ্যাক্টরি রোডে অবস্থিত সবচেয়ে বড় মাদকের আখড়া বরিশাল কলোনি গুঁড়িয়ে দেয়। এতে প্রায় ৭০০’রও বেশি মাদক বিক্রির ঝুপড়ি উচ্ছেদ করে পুলিশ।