বাংলারজমিন
পাকুন্দিয়ায় স্কুল ও কলেজ মাঠে হাঁটু পানি
পাকুন্দিয়া (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
২১ জুন ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৮:০৯ পূর্বাহ্ন
পানি নিষ্কাশনের জন্য ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টিতেই হাঁটু পানি জমে যায় পাকুন্দিয়া পৌরসদরের পাকুন্দিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ও পাকুন্দিয়া সরকারি কলেজ মাঠে। এতে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে স্কুল-কলেজের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। দীর্ঘদিনের এ সমস্যা সমাধানে কোন উদ্যোগ দৃশ্যমান না হওয়ায় জনমনে নানা প্রশ্ন বিরাজ করছে। কেউ কেউ স্কুল ও কলেজ মাঠের এ দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপলোড কংংরে নানান বিদ্রুপসহ ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। এতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দায়িত্বহীনতার কথাও উল্লেখ করছেন। তবে পৌর কর্তৃপক্ষ জলাবদ্ধতা নিরসনে শিগগিরই ড্রেন নির্মাণের কথা বলেছেন।
পাকুন্দিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ ও কলেজ মাঠে গিয়ে দেখা গেছে, মাঠ দুটোতেই হাঁটু পানি। মাঠের কোন অংশ দিয়েই পানি নিষ্কাশনের কোন ব্যবস্থা নেই। জমে থাকা পানি বাষ্প আকারে নিষ্কাশন হতে কয়েক দিন সময় লেগে যাচ্ছে। তবে মাঠ কর্দমাক্ত থাকায় চলাচলের অনুপযোগীই থেকে যাচ্ছে। এতে স্কুল-কলেজে আসা শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।
এ ব্যাপারে পাকুন্দিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আফছর উদ্দিন আহম্মদ মানিক বলেন, মাঠে জলাবদ্ধতার সমস্যা দীর্ঘদিনের। এর আগে মাঠের পূর্ব অংশ দিয়ে ইউড্রেন দিয়ে কলেজ অংশ দিয়ে পানি নিষ্কাশন হতো। কিন্তু ওই অংশ দিয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষ নতুন ভবন নির্মাণ করায় পানি নিষ্কাশনের পথ বন্ধ হয়ে গেছে। এজন্য পানি জমে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে আর দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। বিষয়টি এর আগের মেয়াদের পৌরমেয়রকে অবহিত করা হলে তিনি জাইকা থেকে ড্রেনেজ ব্যবস্থার অনুমোদনও দিয়েছিলেন। কিন্তু তা আর বাস্তবায়ন হয়নি। পৌর মেয়র মো. আক্তারুজ্জামান খোকন এর নিকট ড্রেনেজ ব্যবস্থার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, কলেজ কর্তৃপক্ষ ড্রেনেজ ব্যবস্থার বিষয়ে যোগাযোগ করার প্রেক্ষিতে নগর উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রকল্পের অধীনে ড্রেন নির্মাণের টেন্ডার দেয়া হয়েছে। শিগগিরই তা নির্মাণ হবে। কিন্তু স্কুল কর্তৃপক্ষ মেয়র হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার দেড় বছরেও ড্রেনেজ ব্যবস্থার ব্যাপারে কোন যোগাযোগ করেনি। এছাড়া আগের মেয়াদে ড্রেন নির্মাণের বরাদ্দ হয়েছিল কিংবা অনুমোদন হয়েছিল বিষয়টি তাঁর জানা নেই। তবে কলেজের জন্য যে ড্রেন নির্মাণ করা হবে সে ড্রেনে স্কুল মাঠের পানি নিষ্কাশনের সংযোগ দিলে দুই মাঠের জলাবদ্ধতা নিরসন সম্ভব হবে বলে মেয়র জানান।
পাকুন্দিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ ও কলেজ মাঠে গিয়ে দেখা গেছে, মাঠ দুটোতেই হাঁটু পানি। মাঠের কোন অংশ দিয়েই পানি নিষ্কাশনের কোন ব্যবস্থা নেই। জমে থাকা পানি বাষ্প আকারে নিষ্কাশন হতে কয়েক দিন সময় লেগে যাচ্ছে। তবে মাঠ কর্দমাক্ত থাকায় চলাচলের অনুপযোগীই থেকে যাচ্ছে। এতে স্কুল-কলেজে আসা শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।
এ ব্যাপারে পাকুন্দিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আফছর উদ্দিন আহম্মদ মানিক বলেন, মাঠে জলাবদ্ধতার সমস্যা দীর্ঘদিনের। এর আগে মাঠের পূর্ব অংশ দিয়ে ইউড্রেন দিয়ে কলেজ অংশ দিয়ে পানি নিষ্কাশন হতো। কিন্তু ওই অংশ দিয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষ নতুন ভবন নির্মাণ করায় পানি নিষ্কাশনের পথ বন্ধ হয়ে গেছে। এজন্য পানি জমে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে আর দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। বিষয়টি এর আগের মেয়াদের পৌরমেয়রকে অবহিত করা হলে তিনি জাইকা থেকে ড্রেনেজ ব্যবস্থার অনুমোদনও দিয়েছিলেন। কিন্তু তা আর বাস্তবায়ন হয়নি। পৌর মেয়র মো. আক্তারুজ্জামান খোকন এর নিকট ড্রেনেজ ব্যবস্থার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, কলেজ কর্তৃপক্ষ ড্রেনেজ ব্যবস্থার বিষয়ে যোগাযোগ করার প্রেক্ষিতে নগর উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রকল্পের অধীনে ড্রেন নির্মাণের টেন্ডার দেয়া হয়েছে। শিগগিরই তা নির্মাণ হবে। কিন্তু স্কুল কর্তৃপক্ষ মেয়র হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার দেড় বছরেও ড্রেনেজ ব্যবস্থার ব্যাপারে কোন যোগাযোগ করেনি। এছাড়া আগের মেয়াদে ড্রেন নির্মাণের বরাদ্দ হয়েছিল কিংবা অনুমোদন হয়েছিল বিষয়টি তাঁর জানা নেই। তবে কলেজের জন্য যে ড্রেন নির্মাণ করা হবে সে ড্রেনে স্কুল মাঠের পানি নিষ্কাশনের সংযোগ দিলে দুই মাঠের জলাবদ্ধতা নিরসন সম্ভব হবে বলে মেয়র জানান।