বাংলারজমিন
সরাইলে বিদ্যোৎসাহী সদস্য বাণিজ্যের অভিযোগ
স্টাফ রিপোর্টার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া/সরাইল প্রতিনিধি
২০ জুন ২০১৮, বুধবার, ৮:০৫ পূর্বাহ্ন
মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে সরাইলের চুন্টা এসি হাই একাডেমি স্কুল পরিচালনা কমিটিতে বিদ্যোৎসাহী সদস্য নিয়োাগে বাণিজ্য করার অভিযোগ উঠেছে। জেলা প্রশাসকের কাছে গত ১২ই জুন এ সংক্রান্ত একটি অভিযোগ দেন বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে আগ্রহী ডা. মনিরুল ইসলাম ও মো. রহিম উদ্দিন। তারা অভিযোগ করেন বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটিতে বিদ্যোৎসাহী সদস্য করা হবে বলে তাদের দু-জনের কাছ থেকে ৫ লাখ টাকা করে মোট ১০ লাখ টাকা নিয়েছেন বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি শেখ মো. হাবিবুর রহমান ও প্রধান শিক্ষক হাবিবুর রহমান (নান্নু)। কিন্তু গত ৯ই জুন বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটি গোপন বৈঠক করে বিদ্যোৎসাহী সদস্য হিসেবে নিয়োগ দেন চুন্টা ইউনিয়ন ৪নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মো. মর্তুজ আলীকে। তার কাছ থেকে ৬ লাখ টাকা নেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তারা। টাকার জন্যেই শিক্ষানুরাগী যোগ্য ব্যক্তিদের বাদ দেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ তাদের।
নানা অনিয়ম দুর্নীতির কারণে বিদ্যালয়টি ধ্বংসের পথে রয়েছে বলেও জেলা প্রশাসকের কাছে দেয়া অভিযোগে বলা হয়। এতে বলা হয় বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি হিসেবে ৩০ বছর দায়িত্ব পালন করেন আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের তালিকাভুক্ত যুদ্ধাপরাধী টেক্কাব আলী। তার মৃত্যুর পর তারই উত্তরসূরিরা বিদ্যালয় পরিচালনার নেতৃত্বে এসে নানা অনিয়ম-দুর্নীতি করছেন। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হাবিবুর রহমান (নান্নু) টেক্কাব আলীর আপন ভাইপো এবং চুন্টা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি। জেলা প্রশাসকের কাছে বিদ্যালয়টিকে বেহালদশা থেকে রক্ষা করার এবং এর স্থাবর ও অস্থাবর সব সম্পদ উদ্ধার করার দাবি জানানো হয়। তবে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হাবিবুর রহমান (নান্নু) টাকার বিনিময়ে বিদ্যৎসাহী সদস্য নিয়োগ দেয়ার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, দাতা সদসস্যের ক্ষেত্রে টাকার প্রশ্ন আসে। বিদ্যোৎসাহী সদস্যের ক্ষেত্রে তা নেই। যারা নির্বাচিত হয়ে আসেন তাদের অধিকাংশের মতামতের ভিত্তিতেই বিদ্যোৎসাহী সদস্য নির্বাচিত করা হয়। মো. মর্তুজ আলীকে বিদ্যোৎসাহী সদস্য নিয়োগ করার পরই মো. রহিম উদ্দিন বিদ্যোৎসাহী সদস্য হওয়ার ইচ্ছে প্রকাশ করেন। তা হতে পারেননি বলে এই অভিযোগ আনা হয়।
নানা অনিয়ম দুর্নীতির কারণে বিদ্যালয়টি ধ্বংসের পথে রয়েছে বলেও জেলা প্রশাসকের কাছে দেয়া অভিযোগে বলা হয়। এতে বলা হয় বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি হিসেবে ৩০ বছর দায়িত্ব পালন করেন আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের তালিকাভুক্ত যুদ্ধাপরাধী টেক্কাব আলী। তার মৃত্যুর পর তারই উত্তরসূরিরা বিদ্যালয় পরিচালনার নেতৃত্বে এসে নানা অনিয়ম-দুর্নীতি করছেন। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হাবিবুর রহমান (নান্নু) টেক্কাব আলীর আপন ভাইপো এবং চুন্টা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি। জেলা প্রশাসকের কাছে বিদ্যালয়টিকে বেহালদশা থেকে রক্ষা করার এবং এর স্থাবর ও অস্থাবর সব সম্পদ উদ্ধার করার দাবি জানানো হয়। তবে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হাবিবুর রহমান (নান্নু) টাকার বিনিময়ে বিদ্যৎসাহী সদস্য নিয়োগ দেয়ার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, দাতা সদসস্যের ক্ষেত্রে টাকার প্রশ্ন আসে। বিদ্যোৎসাহী সদস্যের ক্ষেত্রে তা নেই। যারা নির্বাচিত হয়ে আসেন তাদের অধিকাংশের মতামতের ভিত্তিতেই বিদ্যোৎসাহী সদস্য নির্বাচিত করা হয়। মো. মর্তুজ আলীকে বিদ্যোৎসাহী সদস্য নিয়োগ করার পরই মো. রহিম উদ্দিন বিদ্যোৎসাহী সদস্য হওয়ার ইচ্ছে প্রকাশ করেন। তা হতে পারেননি বলে এই অভিযোগ আনা হয়।