বাংলারজমিন
কিশোরগঞ্জ কারাগারের ধারণ ক্ষমতা ২৪৫, বন্দি ১১২৪
স্টাফ রিপোর্টার, কিশোরগঞ্জ থেকে
২০ জুন ২০১৮, বুধবার, ৮:০৫ পূর্বাহ্ন
কিশোরগঞ্জ জেলা কারাগারে ধারণ ক্ষমতার প্রায় পাঁচ গুণ বন্দি বর্তমানে কারাবাস করছেন। ২৪৫ জন বন্দির ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন এই কারাগারে মঙ্গলবার (১৯শে জুন) হাজতি ও কয়েদি মিলিয়ে বন্দি ছিলেন ১ হাজার ১২৪ জন। কারাগারটিতে ২৩৩ জন পুরুষ বন্দির ধারণক্ষমতার জায়গায় রয়েছেন ১ হাজার ৮৫ জন পুরুষ। ১২ জন মহিলা বন্দির ধারণক্ষমতার জায়গায় রয়েছেন ৩৯ জন মহিলা। মহিলা বন্দির সঙ্গে আরো ৪ জন শিশু রয়েছে। তবে ঈদের আগে এই সংখ্যা ছিল আরো বেশি। গত ১৪ই জুন কারাগার থেকে মোট ১২৩ জন বন্দি ছাড়া পান।
কারাসূত্রে জানা গেছে, ২৪৫ জন বন্দির ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন এই কারাগারে চার গুণের মতো বন্দি থাকা অনেকটা স্বাভাবিক নিয়মেই পরিণত হয়ে গেছে। ফলে কারাগারের বন্দিদের গাদাগাদি করেও ঘুমানোর উপায় থাকে না। পালা করে তাদের ঘুমাতে হয়। শীতের সময়ে মোটামুটি সহনীয় থাকলেও গরমে কারাভ্যন্তরে দুর্বিষহ অবস্থা বিরাজ করে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, কিশোরগঞ্জ জেলা কারাগারে প্রায় নিয়মিত এক হাজারের কম-বেশি বন্দি থাকেন। বন্দিদের মধ্যে সিংহভাগই মাদক সংক্রান্ত মামলা আসামি। সাম্প্রতিক সময়ে ১২০ জনের মতো মাদক অপরাধীকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এছাড়া পুলিশ, র্যাব ও ডিবির মাদকবিরোধী অভিযানে ধরা পড়েও মাদক মামলার অসংখ্য আসামি বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। ফলে কারাগারে বন্দির চাপ বাড়ছে।
কিশোরগঞ্জ জেলা কারাগারের জেলার মোহাম্মদ বাহারুল ইসলাম জানান, ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশি বন্দি থাকলেও কারাগারের পরিবেশ সার্বিকভাবে ভালো রয়েছে। এছাড়া অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা সংবলিত নতুন কারাগার নির্মাণ করা হয়েছে। সেটি এখন চালুর অপেক্ষায় রয়েছে। চালু হলে বন্দিদের সুযোগ-সুবিধা প্রসারিত হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
কারাসূত্রে জানা গেছে, ২৪৫ জন বন্দির ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন এই কারাগারে চার গুণের মতো বন্দি থাকা অনেকটা স্বাভাবিক নিয়মেই পরিণত হয়ে গেছে। ফলে কারাগারের বন্দিদের গাদাগাদি করেও ঘুমানোর উপায় থাকে না। পালা করে তাদের ঘুমাতে হয়। শীতের সময়ে মোটামুটি সহনীয় থাকলেও গরমে কারাভ্যন্তরে দুর্বিষহ অবস্থা বিরাজ করে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, কিশোরগঞ্জ জেলা কারাগারে প্রায় নিয়মিত এক হাজারের কম-বেশি বন্দি থাকেন। বন্দিদের মধ্যে সিংহভাগই মাদক সংক্রান্ত মামলা আসামি। সাম্প্রতিক সময়ে ১২০ জনের মতো মাদক অপরাধীকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এছাড়া পুলিশ, র্যাব ও ডিবির মাদকবিরোধী অভিযানে ধরা পড়েও মাদক মামলার অসংখ্য আসামি বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। ফলে কারাগারে বন্দির চাপ বাড়ছে।
কিশোরগঞ্জ জেলা কারাগারের জেলার মোহাম্মদ বাহারুল ইসলাম জানান, ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশি বন্দি থাকলেও কারাগারের পরিবেশ সার্বিকভাবে ভালো রয়েছে। এছাড়া অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা সংবলিত নতুন কারাগার নির্মাণ করা হয়েছে। সেটি এখন চালুর অপেক্ষায় রয়েছে। চালু হলে বন্দিদের সুযোগ-সুবিধা প্রসারিত হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।