ইংল্যান্ড থেকে
নারীদের প্রতি রুশ এমপির আর্জি
‘বিদেশীদের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে জড়াবেন না’
মানবজমিন ডেস্ক
১৪ জুন ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৫:৩৮ পূর্বাহ্ন
বিশ্বকাপের সময় রাশিয়াগামী বিদেশী ফুটবল ভক্তদের সঙ্গে স্থানীয় নারীরা যাতে শারীরিক সম্পর্কে মিলিত না হন, সেই আর্জি রেখেছেন দেশটির একজন পার্লামেন্ট সদস্য। তামারা প্লেতনোভা নামে ওই পার্লামেন্ট সদস্যের যুক্তি, এসব বিদেশীরা স্থানীয়দের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে জড়িয়ে পরে নিজ দেশে ফিরে যাবে। আর পিতাহীন সন্তানকে একাই মানুষ করতে হবে নারীদের। সন্তানও হবে মিশ্র জাতির। রাশিয়ায় এ ধরণের সন্তান লালন পালন করা বেশ কঠিন। এ খবর দিয়েছে রয়টার্স।
খবরে বলা হয়, তামারা হলেন রাশিয়ার পার্লামেন্টের পরিবার, নারী ও শিশু বিষয়ক কমিটির প্রধান। তিনি বলেন, সন্তান যদি অ-রাশীয় হয়, তাহলে দেখা গেছে যে ওই পরিবার শেষ অবদি টেকে না। তার আরও দাবি, বিদেশীর সঙ্গে সম্পর্ক যদি বিয়েতে পরিণত হয়ও, তবুও পরিবারকে এক রাখতে নারীকে বিদেশে গিয়ে পড়ে থাকতে হবে।
প্লেতনোভা বলেন, ‘যদি তারা (বিদেশী পুরুষ) বিয়ে করেও, তাহলেও স্ত্রী-সন্তানকে নিজ দেশে নিয়ে যাবে। এরপর সেখান থেকে রাশিয়ান নারীটি হয়তো আর ফিরে আসতে পারবে না। এরপর তারা আমার কাছে বা কমিটির কাছে আসবে। কান্নাকাটি করে বলবে, তার সন্তানকে কেড়ে নিয়ে গেছে স্বামী।’
সন্তান যদি জাতিতে মিশ্র হয় তাহলে তারা সমাজে বৈষম্যের শিকার হয় বলেও মন্তব্য করেন তিনি। ‘সবাই এক জাতি হলে এক জিনিস। কিন্তু মিশ্র হলে আরেক জিনিস। আমি কোনো জাতীয়তাবাদী নই। তবে আমি জানি যে শিশুরা কষ্ট পায়। তাদেরকে একাকী বড় হতে হয়।’
আরেক রাশিয়ান আইনপ্রণেতা আলেক্সান্ডার শেরিন বলেছেন, বিদেশী পর্যটকরা সঙ্গে ভাইরাস নিয়ে আসতে পারেন। স্থানীয়দের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে মিলিত হয়ে তারা রাশিয়ায়ও ওই ভাইরাস ছড়িয়ে দিতে পারেন। এছাড়া নিষিদ্ধ মাদকও তারা ছড়িয়ে দিতে পারেন।
উল্লেখ্য, ফুটবল বিশ্বকাপ দেখতে ১৪ই জুন থেকে ১৫ই জুলাই পর্যন্ত রাশিয়ায় ১০ লাখেরও বেশি মানুষ জড়ো হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
খবরে বলা হয়, তামারা হলেন রাশিয়ার পার্লামেন্টের পরিবার, নারী ও শিশু বিষয়ক কমিটির প্রধান। তিনি বলেন, সন্তান যদি অ-রাশীয় হয়, তাহলে দেখা গেছে যে ওই পরিবার শেষ অবদি টেকে না। তার আরও দাবি, বিদেশীর সঙ্গে সম্পর্ক যদি বিয়েতে পরিণত হয়ও, তবুও পরিবারকে এক রাখতে নারীকে বিদেশে গিয়ে পড়ে থাকতে হবে।
প্লেতনোভা বলেন, ‘যদি তারা (বিদেশী পুরুষ) বিয়ে করেও, তাহলেও স্ত্রী-সন্তানকে নিজ দেশে নিয়ে যাবে। এরপর সেখান থেকে রাশিয়ান নারীটি হয়তো আর ফিরে আসতে পারবে না। এরপর তারা আমার কাছে বা কমিটির কাছে আসবে। কান্নাকাটি করে বলবে, তার সন্তানকে কেড়ে নিয়ে গেছে স্বামী।’
সন্তান যদি জাতিতে মিশ্র হয় তাহলে তারা সমাজে বৈষম্যের শিকার হয় বলেও মন্তব্য করেন তিনি। ‘সবাই এক জাতি হলে এক জিনিস। কিন্তু মিশ্র হলে আরেক জিনিস। আমি কোনো জাতীয়তাবাদী নই। তবে আমি জানি যে শিশুরা কষ্ট পায়। তাদেরকে একাকী বড় হতে হয়।’
আরেক রাশিয়ান আইনপ্রণেতা আলেক্সান্ডার শেরিন বলেছেন, বিদেশী পর্যটকরা সঙ্গে ভাইরাস নিয়ে আসতে পারেন। স্থানীয়দের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে মিলিত হয়ে তারা রাশিয়ায়ও ওই ভাইরাস ছড়িয়ে দিতে পারেন। এছাড়া নিষিদ্ধ মাদকও তারা ছড়িয়ে দিতে পারেন।
উল্লেখ্য, ফুটবল বিশ্বকাপ দেখতে ১৪ই জুন থেকে ১৫ই জুলাই পর্যন্ত রাশিয়ায় ১০ লাখেরও বেশি মানুষ জড়ো হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।