বিশ্বজমিন
পারমাণবিক অস্ত্র ত্যাগ না করা পর্যন্ত উ. কোরিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকবে
মানবজমিন ডেস্ক
১৪ জুন ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ১২:০৪ অপরাহ্ন
পুরোপুরি পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ না করা পর্যন্ত উত্তর কোরিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ রাখার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটি বলেছে, উত্তর কোরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়া হবে না, যতক্ষণ না তারা পুরোপুরি পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের বিষয়ে প্রমাণ না দেবে। বৃহস্পতিবার দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও। এ খবর দিয়েছে বিবিসি।
খবরে বলা হয়, কোরিয়া উপদ্বীপে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের উপায় নিয়ে বৃহস্পতিবার বৈঠক করেছে যুক্তরাষ্ট্র, দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। ঐতিহাসিক সিঙ্গাপুর সামিট শেষে সরাসরি সিঙ্গাপুর থেকে দক্ষিণ কোরিয়া উড়ে আসেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। সিঙ্গাপর সামিট শেষে দেয়া এক ঘোষণায় সবাইকে অবাক করে দিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে যৌথ মহড়া স্থগিতের কথা জানান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। এতে দক্ষিন কোরিয়ায় চাপা উত্তেজনা দেখা দেয়। এমন অবস্থায় উত্তর কোরিয়ার বিষয়ে ভবিষ্যত নীতি নিয়ে আলোচনা করতে সিউল সফর করেন পম্পেও। মিত্রদের সঙ্গে বৈঠক শেষে পম্পেও সাংবাদিকদের বলেন, সিঙ্গাপুর সামিট যুক্তরাষ্ট্র ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি ‘টার্নিং পয়েন্ট’।
এদিকে, উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ট্রাম্প ও কিম জং উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক কর্মসূচি কয়েক ধাপে বাতিল করতে সম্মত হয়েছেন। কিন্তু উত্তর কোরিয়ার সংবাদ মাধ্যমের এ খবর অস্বীকার করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, উত্তর কোরিয়ায় পুরোপুরি, যাচাইযোগ্য ও অপরিবর্তনীয় পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের জন্য যুক্তরাষ্ট্র এখনো অঙ্গীকারবদ্ধ। তার ভাষায়- ‘আমি মনে করি, কিম জং পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের প্রয়োজনীয়তা বোঝেন। ট্রাম্প যৌথ মহড়া বাতিল করার ঘোষণা দিলেও দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের দৃঢ় বন্ধন অটুট থাকবে বলে মন্তব্য করেন পম্পেও। তিনি বলেন, সবসময়ই আমরা পরস্পরের ঘনিষ্ঠ মিত্র।
উল্লেখ্য, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া বারবার বলে আসছে, তাদের নিরাপত্তার জন্য যৌথ মহড়া খুবই জরুরি। কিন্তু ট্রাম্প ওই মহড়া বাতিলের ঘোষণা দেয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের এ দুই মিত্র কিছুটা হলেও নাখোশ হয়েছে।
খবরে বলা হয়, কোরিয়া উপদ্বীপে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের উপায় নিয়ে বৃহস্পতিবার বৈঠক করেছে যুক্তরাষ্ট্র, দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। ঐতিহাসিক সিঙ্গাপুর সামিট শেষে সরাসরি সিঙ্গাপুর থেকে দক্ষিণ কোরিয়া উড়ে আসেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। সিঙ্গাপর সামিট শেষে দেয়া এক ঘোষণায় সবাইকে অবাক করে দিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে যৌথ মহড়া স্থগিতের কথা জানান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। এতে দক্ষিন কোরিয়ায় চাপা উত্তেজনা দেখা দেয়। এমন অবস্থায় উত্তর কোরিয়ার বিষয়ে ভবিষ্যত নীতি নিয়ে আলোচনা করতে সিউল সফর করেন পম্পেও। মিত্রদের সঙ্গে বৈঠক শেষে পম্পেও সাংবাদিকদের বলেন, সিঙ্গাপুর সামিট যুক্তরাষ্ট্র ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি ‘টার্নিং পয়েন্ট’।
এদিকে, উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ট্রাম্প ও কিম জং উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক কর্মসূচি কয়েক ধাপে বাতিল করতে সম্মত হয়েছেন। কিন্তু উত্তর কোরিয়ার সংবাদ মাধ্যমের এ খবর অস্বীকার করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, উত্তর কোরিয়ায় পুরোপুরি, যাচাইযোগ্য ও অপরিবর্তনীয় পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের জন্য যুক্তরাষ্ট্র এখনো অঙ্গীকারবদ্ধ। তার ভাষায়- ‘আমি মনে করি, কিম জং পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের প্রয়োজনীয়তা বোঝেন। ট্রাম্প যৌথ মহড়া বাতিল করার ঘোষণা দিলেও দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের দৃঢ় বন্ধন অটুট থাকবে বলে মন্তব্য করেন পম্পেও। তিনি বলেন, সবসময়ই আমরা পরস্পরের ঘনিষ্ঠ মিত্র।
উল্লেখ্য, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া বারবার বলে আসছে, তাদের নিরাপত্তার জন্য যৌথ মহড়া খুবই জরুরি। কিন্তু ট্রাম্প ওই মহড়া বাতিলের ঘোষণা দেয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের এ দুই মিত্র কিছুটা হলেও নাখোশ হয়েছে।